বিশেষ প্রতিনিধিঃ
গৌরনদীতে ব্যাক্তি স্বার্থকে পূজি করে প্রতিপক্ষকে ফাঁসানোর চেষ্টায় মরিয়া উঠছেন স্বার্থান্বেশি মহলের লোকজন।
ঘটনাটি ঘটেছে ১০ অক্টোবর মঙ্গলবার সন্ধ্য -৭ টায় সরিকল বন্দরের সন্নিকটে। স্থানীয় সুত্রে যানা গেছেে আহত সুমন পাল ২৩ গৌরনদী উপজেলার সরিকল ইউনিয়নের মহিষা গ্রামের নিমাই পালের পুত্র তিনি দীর্ঘ দিন যাবৎ প্রভাব খাটিয়ে স্হানীয় প্রভাব শালী আলীগ নেতা নাসির মোল্লার সহযোগী হিসাবেে দাপটের সাথে আলীগ করে বি এনপি র অনেকে পরিবারের উপর হামলা মামলা ও কোন কোন মামলার স্বাক্ষী হয়ে বিএনপির অনেক নেতা কর্মিকে জেল হাজত খাটিয়েছেন বলে একাধিক সুত্রে যানা গেছে।
তবে ৫ আগষ্ট স্বেরাচারী সরকারের পতনের পর ঘাপটি মেরে থাকা ভূমি দস্যু ও ইয়াবা ব্যাবসায়ি গৌরনদী উপজেলার মহিষা গ্রামের নিমাই কুমার পালের পুত্র সুমন পাল তার নিজ বাড়িতে আসলে ১০ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার অজ্ঞাত নামা কতিপয় লোক তার বাড়িতে এসে সুমন পালের উপর হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত যখম করেন। স্থানীয়রা সুমনকে উদ্বার করে বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করান।
স্থানীয় সুত্র জানায়, বিগত দিনের সুমনের দারা ক্ষতিগ্রস্হ স্হানীয় কতিপয় ক্ষুদ্ব বিএনপি পরিবারের লোকজন আ লীগ নেতা সুমন পালের উপর আক্রোস মুলক অতুর্কিত হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত যখম করেছেন বলে কেউ কেউ ধারনা করছেন । সুমন গুরুতরভাবে আহত হলে স্হানীয়া তাকে উদ্ধার করে বরিশাল শেরই বাংলা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করান বলে স্হানীয় সুত্রে যানা গেছে।
সূত্র মতে সরিকল বন্দরের ঔষধ ব্যাবসায়ি রিয়াজুল ইসলাম সোহেল জানায়, গত ২০১৮ সালের ৯ ডিসম্বর ৯ তারিখ গৌরনদীর সরিকল ইউনিয়নের মহিষা গ্রামের মৃত নিমাই পাল গং দের কাছ থেকে স্হানীয় প্রভাবশালি আওয়ামী লীগ নেতা নাসির মোল্লার মাধ্যমে ৬ শতক জমি সাবকবলা মুলে ক্রয় করে নিজ নামে রেকর্ড করে খাজনা দিয়ে আসলেও সোহেলকে জমি দখল দিচ্ছেন না জমি বিক্রেতা সুমন অরুন কুমার পাল। ভিন্ন দিকে আলীগ নেতা নাসির মোল্লা জমি দখল বুঝিয়ে দেয়ার নামে গৌরনদী পৌর মেয়র হারিছুর রহমান হারিচকে খাসি ছাগল কিনে দেয়ার নামে নগদ ৩০ হজার ও তার ব্যাক্তিগত খরচের জন্য সোহেলের কাছ থেকে ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন জমি ক্রেতা সোহেল।
১০ সেপ্টেম্বর মঙ্গলবার সন্ধ্যায় নাসির তার ভারাটিয়া সন্ত্রাসী দিয়ে পূর্ব পরিকল্পিত ভাবে জমি ক্রেতা সোহেলকে নাটকীয় ভাবে ফাসিয়ে দিয়ে তাকে (সোহেলকে) দুরে সরিয়ে রাখার জন্য সুমন পালের উপর অতর্কিত হামলা চালিয়ে রক্তাক্ত যখম করেন এবং সুমন পালকে পরামর্শ দিয়ে সোহেলের নামে মামলা করিয়ে জমি ক্রেতা সোহেলকে পুলিশ দিয়ে ধরিয়ে দেন নাসির।