বাংলাদেশ ০৪:২১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৪ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ দীর্ঘ ছয়’বছর পর রাজাখালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা। ওলামা পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় জামায়াতের উদ্যোগে ইউনিয়ন ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা অনুষ্ঠিত অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের লক্ষ্যে কাজ করছে হিন্দু নেতৃবৃন্দ একটি তালগাছ একটি বজ্রনিরোধক দণ্ড হিসাবে কাজ করবে- ইউএনও শাকিল আহমেদ কুবিতে আইকিউএসি’র পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক নিয়োগ জিয়ার জন্মদিনে বিশিষ্টজনের শুভেচ্ছা মিরপুরে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু অকপটে শুধু গান নিয়েই একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন- বিজয় সরকার। বুড়িচংয়ে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে নবীকে নিয়ে কটুক্তি ; যুবক গ্রেফতার জামালপুরে তিনদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট গফরগাঁওয়ে চাঁদা চেয়ে ব্যর্থ জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়ে লিখে নেওয়া হলো ইটভাটা।

পঞ্চগড়ে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে এসআই

পঞ্চগড়ে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে এসআই

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মুকিম রাজু
পঞ্চগড় প্রতিনিধি 

পঞ্চগড়ে বিধবার ধর্ষণ মামলায় আব্দুল জলিল (৪৫) নামের পুলিশের এক উপ-পরিদর্শককে (এসআই) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

 

রোববার (২০ মার্চ) দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের বিচারক মেহেদী হাসান তালুকদার তার জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

 

আব্দুল জলিল কুড়িগ্রাম সদর থানায় কর্মরত। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার উত্তর ফুলিয়া এলাকার শুকুর আলীর ছেলে। এর আগে তিনি পঞ্চগড় সদর থানায় কর্মরত ছিলেন।

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই নারী বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে ২০২০ সালের ৩০ এপ্রিল পঞ্চগড় সদর থানায় ভাসুরের নামে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আব্দুল জলিল ওই মামলার তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন। সেই সুযোগে ওই নারীর সঙ্গে বিভিন্ন সময় যোগাযোগ ছিলো তার। সে সময় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন পুলিশ সদস্য জলিল।

 

এ ঘটনায় ২০২০ সালের ৬ অক্টোবর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালে মামলা দায়ের করেন ওই নারী। মামলাটি আমলে নিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরওয়ানা জারি করেন আদালত। পরে উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিন পান আব্দুল জলিল। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় রোববার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন আব্দুল জলিল।

 

বাদীপক্ষের আইনজীবি মেহেদী হাসান মিলন বলেন, এসআই আব্দুল জলিল পঞ্চগড় সদর থানায় কর্মরত অবস্থায় বাদীনির দায়ের করা একটি সাধারণ ডায়েরির তদন্ত করতে যান। সেখানে গিয়েই ওই নারীর সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে বিয়ের নাটক সাজিয়ে আব্দুল জলিল অসংখ্যবার তাকে ধর্ষণ করেন। ওই মামলায় এসআই জলিলকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

 

কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. শাহরিয়ার বলেন, এসআই আব্দুল জলিল বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন। এজন্য তার ব্যাপারে বর্তমানে আমার কিছুই জানা নেই।

হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ

পঞ্চগড়ে ধর্ষণ মামলায় কারাগারে এসআই

আপডেট সময় ১০:২৪:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ২০ মার্চ ২০২২

মোঃ আব্দুল্লাহ আল মুকিম রাজু
পঞ্চগড় প্রতিনিধি 

পঞ্চগড়ে বিধবার ধর্ষণ মামলায় আব্দুল জলিল (৪৫) নামের পুলিশের এক উপ-পরিদর্শককে (এসআই) কারাগারে পাঠিয়েছেন আদালত।

 

রোববার (২০ মার্চ) দুপুরে জেলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালের বিচারক মেহেদী হাসান তালুকদার তার জামিন নামঞ্জুর করে জেলহাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

 

আব্দুল জলিল কুড়িগ্রাম সদর থানায় কর্মরত। তিনি গাইবান্ধা সদর উপজেলার উত্তর ফুলিয়া এলাকার শুকুর আলীর ছেলে। এর আগে তিনি পঞ্চগড় সদর থানায় কর্মরত ছিলেন।

 

মামলা সূত্রে জানা যায়, ভুক্তভোগী ওই নারী বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধের জেরে ২০২০ সালের ৩০ এপ্রিল পঞ্চগড় সদর থানায় ভাসুরের নামে একটি সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করেন। আব্দুল জলিল ওই মামলার তদন্তের দায়িত্বে ছিলেন। সেই সুযোগে ওই নারীর সঙ্গে বিভিন্ন সময় যোগাযোগ ছিলো তার। সে সময় বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন পুলিশ সদস্য জলিল।

 

এ ঘটনায় ২০২০ সালের ৬ অক্টোবর নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালে মামলা দায়ের করেন ওই নারী। মামলাটি আমলে নিয়ে তার বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরওয়ানা জারি করেন আদালত। পরে উচ্চ আদালত থেকে ছয় সপ্তাহের জামিন পান আব্দুল জলিল। জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ায় রোববার পঞ্চগড় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইবুন্যালে স্থায়ী জামিনের আবেদন করেন আব্দুল জলিল।

 

বাদীপক্ষের আইনজীবি মেহেদী হাসান মিলন বলেন, এসআই আব্দুল জলিল পঞ্চগড় সদর থানায় কর্মরত অবস্থায় বাদীনির দায়ের করা একটি সাধারণ ডায়েরির তদন্ত করতে যান। সেখানে গিয়েই ওই নারীর সঙ্গে পরিচয় হয়। পরে বিয়ের নাটক সাজিয়ে আব্দুল জলিল অসংখ্যবার তাকে ধর্ষণ করেন। ওই মামলায় এসআই জলিলকে জেল হাজতে পাঠানোর নির্দেশ দেন।

 

কুড়িগ্রাম সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) খান মো. শাহরিয়ার বলেন, এসআই আব্দুল জলিল বর্তমানে ছুটিতে রয়েছেন। এজন্য তার ব্যাপারে বর্তমানে আমার কিছুই জানা নেই।