বাংলাদেশ ০৬:৩৭ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ১২ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন সন্ধ্যার মধ্যে উপাচার্য, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসভবন ছাড়ার আল্টিমেটাম কুবি শিক্ষার্থীদের রাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের পুলিশ-বিজিবির ধাওয়া মেহেন্দিগঞ্জে অজ্ঞাতনামা নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার। মুন্সীগঞ্জে গায়েবানা জানাযা থেকে ঈমাম ও বিএনপি নেতাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ কোটা আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ফেনী ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিবৃতি চলমান পরিস্থিতিতে রাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি আপাতত স্থগিত: উপাচার্য বিদেশের পাঠানো টাকা চাইতে গিয়ে বিপাকে প্রবাসী স্বামী রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র আশুরা পালিত চট্রগ্রামের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের জানাজায় মানুষের ঢল পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌরসভার রাস্তায় সমবায় সমিতি ভবনের ট্যাংকির ময়লা: জনদুর্ভোগ মুন্সীগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, আহত ৫ হরিপুরে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে কর্মী মিটিং ও গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গৌরীপুরে উদীচী কার্য়ালয়ে হামলা ও ভাংচুর স্ত্রীর যৌতুক মামলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কারাগারে

নারী নির্যাতন মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:৩৭:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩
  • ১৬২৭ বার পড়া হয়েছে

নারী নির্যাতন মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

স্টাফ রিপোর্টার: 

ভোলায় নারী নির্যাতন এর মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে বাল্য বিবাহ নিরোধ আইনে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে বাদীর স্বামী হাসনাইন আহমেদ এর চাচাতো ভাই জাহিদ আহমেদ আকিব এর বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ভোলার বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের মামলার বাদী মুসফিকা নাজনীন ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে এই মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির করার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মুসফিকা নাজনীন।

ভুক্তভোগীদের ও নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার বাদী সূত্রে জানা যায়, গত ৩০ নভেম্বর ভোলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এর বিচারক আনোয়ারুল হক এর কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বাদী মুসফিকা নাজনীন তার স্বামী হাসনাইন আহমেদ কে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলা করায় আসামি পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে বাদী ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে অহেতুক মিথ্যা মামলা দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী মুসফিকা নাজনীন অভিযোগ করে বলেন, আমাকে আমার স্বামী যৌতুকের জন্য অমানুষিক করতো। সেই নির্যাতন সইতে না পেরে আদালতে একটি যৌতুক মামলা করি। সে মামলা থেকে জামিন নিয়ে আমার স্বামী হাসনাইন আহমেদ ও তার পরিবারের লোকজন আমার ওপর অমানবিক নির্যাতন করে, রাস্তায় ফেলে আমাকে মারধর করে।

আমার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে আমাকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। সেই নির্যাতনের বিচার চাইতে গিয়ে আমি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে নারী নির্যাতন মামলা করি। সেই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারি হলে তারা আমার পরিবারকে সমাধানের জন্য প্রস্তাব দেয়।

সমাধানে বসার দিন তারা গোপনে আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করেন। কেন আমিও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে এই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বানোয়াট মামলা দেওয়া হয়েছে আমি এর সঠিক বিচার দাবি করছি।

জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন

নারী নির্যাতন মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ 

আপডেট সময় ১২:৩৭:০৫ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ৭ ডিসেম্বর ২০২৩

স্টাফ রিপোর্টার: 

ভোলায় নারী নির্যাতন এর মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে বাল্য বিবাহ নিরোধ আইনে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ উঠেছে বাদীর স্বামী হাসনাইন আহমেদ এর চাচাতো ভাই জাহিদ আহমেদ আকিব এর বিরুদ্ধে।

মঙ্গলবার (৫ ডিসেম্বর) সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে ভোলার বিজ্ঞ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের মামলার বাদী মুসফিকা নাজনীন ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে এই মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির করার অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী মুসফিকা নাজনীন।

ভুক্তভোগীদের ও নারী ও শিশু নির্যাতন মামলার বাদী সূত্রে জানা যায়, গত ৩০ নভেম্বর ভোলার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল এর বিচারক আনোয়ারুল হক এর কোর্টে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে বাদী মুসফিকা নাজনীন তার স্বামী হাসনাইন আহমেদ কে প্রধান আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। সেই মামলা করায় আসামি পক্ষ ক্ষিপ্ত হয়ে বাদী ও তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে অহেতুক মিথ্যা মামলা দিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে।

ভুক্তভোগী মুসফিকা নাজনীন অভিযোগ করে বলেন, আমাকে আমার স্বামী যৌতুকের জন্য অমানুষিক করতো। সেই নির্যাতন সইতে না পেরে আদালতে একটি যৌতুক মামলা করি। সে মামলা থেকে জামিন নিয়ে আমার স্বামী হাসনাইন আহমেদ ও তার পরিবারের লোকজন আমার ওপর অমানবিক নির্যাতন করে, রাস্তায় ফেলে আমাকে মারধর করে।

আমার ডাক চিৎকারে আশপাশের লোকজন ছুটে আসে। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ এসে আমাকে উদ্ধার করে ভোলা সদর হাসপাতালে নিয়ে ভর্তি করে। সেই নির্যাতনের বিচার চাইতে গিয়ে আমি নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে নারী নির্যাতন মামলা করি। সেই মামলায় আসামিদের বিরুদ্ধে সমন জারি হলে তারা আমার পরিবারকে সমাধানের জন্য প্রস্তাব দেয়।

সমাধানে বসার দিন তারা গোপনে আমি ও আমার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে একটি মিথ্যা ও বানোয়াট মামলা করেন। কেন আমিও আমার পরিবারের বিরুদ্ধে এই মিথ্যা ও ভিত্তিহীন বানোয়াট মামলা দেওয়া হয়েছে আমি এর সঠিক বিচার দাবি করছি।