বাংলাদেশ ০৭:২৪ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ২২ জুলাই ২০২৪, ৭ শ্রাবণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন সন্ধ্যার মধ্যে উপাচার্য, শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বাসভবন ছাড়ার আল্টিমেটাম কুবি শিক্ষার্থীদের রাবিতে জড়ো হওয়া আন্দোলনকারীদের পুলিশ-বিজিবির ধাওয়া মেহেন্দিগঞ্জে অজ্ঞাতনামা নারীর অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার। মুন্সীগঞ্জে গায়েবানা জানাযা থেকে ঈমাম ও বিএনপি নেতাকে ধরে নিয়ে গেলো পুলিশ কোটা আন্দোলনের পক্ষে সংহতি জানিয়ে ফেনী ইউনিভার্সিটির বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের বিবৃতি চলমান পরিস্থিতিতে রাবি ক্যাম্পাসে ছাত্র রাজনীতি আপাতত স্থগিত: উপাচার্য বিদেশের পাঠানো টাকা চাইতে গিয়ে বিপাকে প্রবাসী স্বামী রাজশাহীতে ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে পবিত্র আশুরা পালিত চট্রগ্রামের কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহত ওয়াসিমের জানাজায় মানুষের ঢল পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া পৌরসভার রাস্তায় সমবায় সমিতি ভবনের ট্যাংকির ময়লা: জনদুর্ভোগ মুন্সীগঞ্জে কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের উপর হামলা, আহত ৫ হরিপুরে, প্রগতি লাইফ ইন্স্যুরেন্স লিমিটেড এর পক্ষ থেকে কর্মী মিটিং ও গ্রাহক সমাবেশ অনুষ্ঠিত। গৌরীপুরে উদীচী কার্য়ালয়ে হামলা ও ভাংচুর স্ত্রীর যৌতুক মামলায় প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক কারাগারে

পিরোজপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানের ওপর হামলা সরকারি গাড়ি ভাঙচুর

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:১৩:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ মার্চ ২০২২
  • ১৭২৬ বার পড়া হয়েছে

পিরোজপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানের ওপর হামলা সরকারি গাড়ি ভাঙচুর

গাজী এনামুল হক( লিটন) স্টাফ রিপোর্টারঃ
পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট  এম মতিউর রহমানের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা উপজেলা চেয়ারম্যানের সরকারি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে ইন্দুরকানী উপজেলা পরিষদের গেটে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
অ্যাডভোকেট এম মতিউর রহমান জানান, রাত ৮টার দিকে তিনি গাড়িতে করে উপজেলা থেকে বের হচ্ছিলেন। উপজেলার গেটে স্থানীয় সজিবসহ অপরিচিত কয়েকজন তার গাড়ির গতিরোধ করতে হাত তোলে। তিনি গাড়ি থামালে হঠাৎ করে সজিব গাড়ির গ্লাসের ফাঁকা থেকে তাকে ঘুসি মারতে শুরু করে। এরপর হামলা চালিয়ে গাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে ফেলে। হামলাকারী সজিবের সাথে তার রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত কোনো বিরোধ নেই বলেও জানান তিনি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ইন্ধনে এ হামলা চালানো হয়েছে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়েছে বলে জানান মতিউর রহমান।
তবে হামলার সময় সজীবের সাথে থাকা উত্তম কুমার নামে একজন জানান, আমি কয়েক মাস আগে সরকারি ঘর পাওয়ার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যানকে ২০ হাজার টাকা দেই। ঘর বরাদ্দ না পাওয়ায় সজিব হাওলাদারকে নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে জানতে গেলে তিনি আমাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। এ সময় সজিবের সঙ্গে চেয়ারম্যানের মারামারির ঘটনা ঘটে।
এদিকে, হামলার ঘটনায় অভিযুক্তদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা। ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) লুৎফুন্নেসা খানম জানান, একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির ওপর এ ধরনের হামলা ও সরকারি গাড়ি ভাংচুরের মতো ঘটনা নিন্দনীয়। থানার অফিসার ইন চার্জকে (ওসি) বিষয়টি গুরুত্বের সাথে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ইন্দুরকানী থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) এনামুল কবির জানান, হামলার ঘটনা শুনে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারা জড়িত এবং কারণ কি তা জানার চেষ্টা করছি। তবে হামলার ঘটনায় লিখিত অভিযোগ এখনও পাইনি। ঘরের জন্য টাকা নেয়ার বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান মতিউর রহমান জানান, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। হামলার পরে টাকা নেয়ার কথা বলে আমাকে বিব্রত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।
জনপ্রিয় সংবাদ

মুন্সীগঞ্জ সদর ইউএনওর চরডুমুরিয়া সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় পরিদর্শন

পিরোজপুরে উপজেলা চেয়ারম্যানের ওপর হামলা সরকারি গাড়ি ভাঙচুর

আপডেট সময় ০৩:১৩:১২ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১ মার্চ ২০২২
গাজী এনামুল হক( লিটন) স্টাফ রিপোর্টারঃ
পিরোজপুরের ইন্দুরকানী উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট  এম মতিউর রহমানের ওপর সন্ত্রাসী হামলার ঘটনা ঘটেছে। এ সময় হামলাকারীরা উপজেলা চেয়ারম্যানের সরকারি গাড়ি ভাঙচুর করেছে। সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) রাত ৮টার দিকে ইন্দুরকানী উপজেলা পরিষদের গেটে এ হামলার ঘটনা ঘটে।
অ্যাডভোকেট এম মতিউর রহমান জানান, রাত ৮টার দিকে তিনি গাড়িতে করে উপজেলা থেকে বের হচ্ছিলেন। উপজেলার গেটে স্থানীয় সজিবসহ অপরিচিত কয়েকজন তার গাড়ির গতিরোধ করতে হাত তোলে। তিনি গাড়ি থামালে হঠাৎ করে সজিব গাড়ির গ্লাসের ফাঁকা থেকে তাকে ঘুসি মারতে শুরু করে। এরপর হামলা চালিয়ে গাড়ির গ্লাস ভেঙ্গে ফেলে। হামলাকারী সজিবের সাথে তার রাজনৈতিক বা ব্যক্তিগত কোনো বিরোধ নেই বলেও জানান তিনি। রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের ইন্ধনে এ হামলা চালানো হয়েছে এবং প্রাণনাশের হুমকি দেয়া হয়েছে বলে জানান মতিউর রহমান।
তবে হামলার সময় সজীবের সাথে থাকা উত্তম কুমার নামে একজন জানান, আমি কয়েক মাস আগে সরকারি ঘর পাওয়ার জন্য উপজেলা চেয়ারম্যানকে ২০ হাজার টাকা দেই। ঘর বরাদ্দ না পাওয়ায় সজিব হাওলাদারকে নিয়ে চেয়ারম্যানের কাছে জানতে গেলে তিনি আমাদের সঙ্গে খারাপ আচরণ করেন। এ সময় সজিবের সঙ্গে চেয়ারম্যানের মারামারির ঘটনা ঘটে।
এদিকে, হামলার ঘটনায় অভিযুক্তদের দ্রুত আইনের আওতায় আনার দাবি জানিয়েছেন জেলা আওয়ামী লীগের নেতারা। ইন্দুরকানী উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) লুৎফুন্নেসা খানম জানান, একজন নির্বাচিত জনপ্রতিনিধির ওপর এ ধরনের হামলা ও সরকারি গাড়ি ভাংচুরের মতো ঘটনা নিন্দনীয়। থানার অফিসার ইন চার্জকে (ওসি) বিষয়টি গুরুত্বের সাথে আইনগত ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে।
ইন্দুরকানী থানার অফিসার ইন চার্জ (ওসি) এনামুল কবির জানান, হামলার ঘটনা শুনে বিষয়টি তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। কারা জড়িত এবং কারণ কি তা জানার চেষ্টা করছি। তবে হামলার ঘটনায় লিখিত অভিযোগ এখনও পাইনি। ঘরের জন্য টাকা নেয়ার বিষয়ে উপজেলা চেয়ারম্যান মতিউর রহমান জানান, এটা সম্পূর্ণ মিথ্যা কথা। হামলার পরে টাকা নেয়ার কথা বলে আমাকে বিব্রত করার চেষ্টা করা হচ্ছে।