বাংলাদেশ ০২:০৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে বিপুল পরিমাণ ভয়াবহ মাদক বুপ্রেনরফিনসহ ০৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০ নওগাঁর মহাদেবপুর থানা পুলিশ পৃথক অভিযান চালিয়ে এক নারী সহ মোট ১৩ জনকে আটক করেছে আহমদ হোসেন এর সাথে পূর্বধলার গণমাধ্যম কর্মীদের কুশল বিনিময়   রোগ মুক্তি কামনায় ধনবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাবের  উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মায়ের হত্যার বিচার করতে, বিপাশা হতে চায় পুলিশ বিএনপি জামায়াত সবাই কইব বিয়া কর-বিয়া কর, চুন কিন্তু কেউ দিত না নওগাঁর বদলগাছীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত  খনিজ পদার্থের সন্ধানে পীরগঞ্জে কূপ খনন উদ্বোধন পিরোজপুরের নেছারাবাদে অসহায় ও দুস্থ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব  রাঙ্গাবালীতে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম এর আহ্বায়ক কমিটি গঠন নেত্রকোণা সংসদীয়  ৫টি আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন ৩৬ জন মধুপুরে আবারও বেড়ে গেল পেঁয়াজের দাম রাজস্থীতে শান্তি চুক্তি ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন  কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বিক সহযোগিতায় রায়গঞ্জে দিন দিন বাড়ছে ভূট্টা চাষ

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পাচ্ছে ঠাকুরগাঁওবাসী ও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে আনন্দ উল্লাস

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:২৭:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৭১৭ বার পড়া হয়েছে

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

তন্ময় শাহ্, স্টাফ রিপোর্টার –
ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ‘২০১৮ সালের ২৯ মার্চ ঠাকুরগাঁও সফরকালে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ওই এলাকায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। সেটি করা হবে। এ লক্ষ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
এখন খবর শোনার পর ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানি স্ট্যাটাস দিতে লক্ষ্য করা গেছে। সাধারন মানুষ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন দ্রুত বাস্তবায়নেরর দাবিও জানিয়েছেন।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষ থেকে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠকে যোগ দেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, মন্ত্রিসভা বৈঠকে  ‘ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০২২’ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
 অন্যান্য আইনের মতো এখানে ৫৬টি ধারা হয়েছে। এখানে রাষ্ট্রপতি আচার্য হবেন। তিনি স্বনামধন্য একজন শিক্ষাবিদকে চার বছরের মেয়াদে ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেবেন। দুই জন থাকবেন উপ-উপাচার্য, একজন থাকবেন ট্রেজারার।’ এখানে একটি তহবিল থাকবে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
তিনি আরও বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়েও রেজিস্ট্রার অফিস থাকবে। খসড়া আইনে আরও বলা হয়েছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম ও শিক্ষাক্রম পরিচালনার জন্য বিধি-প্রবিধি করে নিতে পারবেন। বিধি ও প্রবিধিতে সবকিছু ডিফাইন করা হবে।’
শিক্ষাবিদ মনতোষ কুমার দে বলেন, উত্তরাঞ্চলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা খুবই কম৷ আমাদের জেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হলে শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষার পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষা নিয়ে সচেতন হবে। পাশাপাশি যে এলাকাজুড়ে প্রতিষ্ঠানটি হবে সে এলাকার মানুষগুলোর জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন হবে।বিশ্ববিদ্যালয়টি হলে যাতায়াত ব্যবস্থা বাড়বে পাশাপাশি  অর্থনৈতিক ভাবে এ জেলা সমৃদ্ধ হবে৷ যত দ্রুত সম্ভব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়টির কাজ শুরু হওয়া দরকার।
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ খুব জরুরি। আজকে অনুমোদন হয়েছে দেখলাম৷ তবে বিস্তারিত এ বিষয়ে পরে বলতে পারব। আশা করছি জেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়টি হলে বিভিন্ন পাশ দিয়ে জেলার জীবনযাত্রার মান বাড়বে।
ঠাকুরগাঁও-০১ আসনের সাংসদ ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি রমেশ চন্দ্র সেন বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের নেত্রী। তিনি জনগনের জন্য কাজ করে থাকেন৷ সেই প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ২৯ শে মার্চ জননেত্রী শেখা হাসিনা ঠাকুরগাঁওয়ে এসে অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি দেন। তার মধ্যে  তিনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা দেন। আজকে তা মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। আমরা ঠাকুরগাঁওবাসী অত্যন্ত আনন্দিত। আশা করছি আমাদের জেলার ছেলে মেয়েরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে এবং উচ্চ শিক্ষা সম্পর্কে সচেতন হবে৷ পাশাপাশি  জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
জেলা শহরের কোথায় বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপন হবে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সদর উপজেলার শিবগঞ্জ বিমানবন্দর এলাকার উত্তরে  মুক্তা মেলার পাশে স্থাপন করা হবে৷

ঢাকা জেলার দক্ষিণ কেরাণীগঞ্জ এলাকা হতে বিপুল পরিমাণ ভয়াবহ মাদক বুপ্রেনরফিনসহ ০৩ মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১০

পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় পাচ্ছে ঠাকুরগাঁওবাসী ও সামাজিক যোগযোগ মাধ্যমে আনন্দ উল্লাস

আপডেট সময় ০৮:২৭:৫৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ২৮ ফেব্রুয়ারী ২০২২
তন্ময় শাহ্, স্টাফ রিপোর্টার –
ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় আইনে ‘২০১৮ সালের ২৯ মার্চ ঠাকুরগাঁও সফরকালে প্রধানমন্ত্রী বলেছিলেন, ওই এলাকায় কোনো বিশ্ববিদ্যালয় নেই। সেটি করা হবে। এ লক্ষ্যে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপনের খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে মন্ত্রিসভা।
সোমবার (২৮ ফেব্রুয়ারি) মন্ত্রিসভার বৈঠক শেষে সচিবালয়ে ব্রিফিংয়ে মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
এখন খবর শোনার পর ঠাকুরগাঁওয়ের মানুষ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে প্রধানমন্ত্রী শুভেচ্ছা জানি স্ট্যাটাস দিতে লক্ষ্য করা গেছে। সাধারন মানুষ পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন দ্রুত বাস্তবায়নেরর দাবিও জানিয়েছেন।
ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে গণভবন থেকে প্রধানমন্ত্রী এবং মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের সভাকক্ষ থেকে মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা বৈঠকে যোগ দেন।
মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানান, মন্ত্রিসভা বৈঠকে  ‘ঠাকুরগাঁও বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০২২’ এর খসড়ার নীতিগত অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
 অন্যান্য আইনের মতো এখানে ৫৬টি ধারা হয়েছে। এখানে রাষ্ট্রপতি আচার্য হবেন। তিনি স্বনামধন্য একজন শিক্ষাবিদকে চার বছরের মেয়াদে ভিসি হিসেবে নিয়োগ দেবেন। দুই জন থাকবেন উপ-উপাচার্য, একজন থাকবেন ট্রেজারার।’ এখানে একটি তহবিল থাকবে বলেও জানান মন্ত্রিপরিষদ সচিব।
তিনি আরও বলেন, ‘এই বিশ্ববিদ্যালয়েও রেজিস্ট্রার অফিস থাকবে। খসড়া আইনে আরও বলা হয়েছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্যক্রম ও শিক্ষাক্রম পরিচালনার জন্য বিধি-প্রবিধি করে নিতে পারবেন। বিধি ও প্রবিধিতে সবকিছু ডিফাইন করা হবে।’
শিক্ষাবিদ মনতোষ কুমার দে বলেন, উত্তরাঞ্চলে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সংখ্যা খুবই কম৷ আমাদের জেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় হলে শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষার পাশাপাশি উচ্চ শিক্ষা নিয়ে সচেতন হবে। পাশাপাশি যে এলাকাজুড়ে প্রতিষ্ঠানটি হবে সে এলাকার মানুষগুলোর জীবনযাত্রার মান পরিবর্তন হবে।বিশ্ববিদ্যালয়টি হলে যাতায়াত ব্যবস্থা বাড়বে পাশাপাশি  অর্থনৈতিক ভাবে এ জেলা সমৃদ্ধ হবে৷ যত দ্রুত সম্ভব পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়টির কাজ শুরু হওয়া দরকার।
ঠাকুরগাঁও জেলা প্রশাসক মাহবুবুর রহমান বলেন, ঠাকুরগাঁওয়ে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় ও মেডিকেল কলেজ খুব জরুরি। আজকে অনুমোদন হয়েছে দেখলাম৷ তবে বিস্তারিত এ বিষয়ে পরে বলতে পারব। আশা করছি জেলায় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়টি হলে বিভিন্ন পাশ দিয়ে জেলার জীবনযাত্রার মান বাড়বে।
ঠাকুরগাঁও-০১ আসনের সাংসদ ও পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ের স্থায়ী কমিটির সভাপতি রমেশ চন্দ্র সেন বলেন, জননেত্রী শেখ হাসিনা জনগণের নেত্রী। তিনি জনগনের জন্য কাজ করে থাকেন৷ সেই প্রেক্ষিতে ২০১৮ সালের ২৯ শে মার্চ জননেত্রী শেখা হাসিনা ঠাকুরগাঁওয়ে এসে অনেকগুলো প্রতিশ্রুতি দেন। তার মধ্যে  তিনি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের ঘোষণা দেন। আজকে তা মন্ত্রিসভায় অনুমোদিত হয়েছে। আমরা ঠাকুরগাঁওবাসী অত্যন্ত আনন্দিত। আশা করছি আমাদের জেলার ছেলে মেয়েরা উচ্চ শিক্ষায় শিক্ষিত হবে এবং উচ্চ শিক্ষা সম্পর্কে সচেতন হবে৷ পাশাপাশি  জীবনযাত্রার মান উন্নত হবে।
জেলা শহরের কোথায় বিশ্ববিদ্যালয়টি স্থাপন হবে এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সদর উপজেলার শিবগঞ্জ বিমানবন্দর এলাকার উত্তরে  মুক্তা মেলার পাশে স্থাপন করা হবে৷