হিজলা প্রতিনিধিঃ হিজলা উপজেলায় হাত বাড়ালেই মিলবে গাজা ও ইয়াবা, ধ্বংস হচ্ছে যুব সমাজ ও কচিকাচা শিক্ষার্থীরা। জেগে বসেছে যুবক মাদক ব্যাবসায়ী ।
হিজলা উপজেলার প্রত্যান্ত অঞ্চলে হাত বারালেই পাওয়া যায় গাজা,ইয়াবা,বিভিন্ন মাদক এতে ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে যুব সমাজ, শিক্ষাঙ্গন,হাট,বাজার ও পবিত্র স্থান গুলো। নজর পরছেনা প্রশাসনের, কারন প্রশাসনের সাথে থেকেই মাদক সেবীরা মাসোয়ারা দিয়েই ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে। হিজলার রাস্তার আশে পাশে মিনি ব্যাবসায়ী দোকানে বসে থাকা যে অল্প বয়সের যুবক ছেলেরা সন্ধার পরপরে জেগে উঠে এই মাদক ব্যাবসায়।
হিজলার কাছিমা বাজার সংলগ্ন রাস্তার পাশে, কাঠাল বাগান ভান্ডারিয়া স্থান নামক, হরিনাথপুর কামার পারা নামক স্থান, ঘোষেরচর লঞ্জঘাট সেখানে বড় ধরনের জুয়ার আসর, মাউলতলার উত্তর মাউলতলায় রাস্তার পাশে দোকানে সামনে নিয়মিত চলছে জুয়া, রংগায় কয়েকটি স্থানে চলছে জুয়ার আসর ও চলছে যা প্রভাবশালী মহলের অন্তরাল, হিজলার জোনা মাকেঁট, মাউলতলা ছোয়ামিলের সংলগ্ন, কাউরিয়া মাদক সড়ক, কোড়ালিয়া ক্ষনির রাস্তায় ও ঘোলের হাট সংলগ্ন রাস্তার পাশে বসে অযথা মোবাইল নিয়া বসে থাকে আর মুলাদী থেকে দেলোয়ার নামক বিশিষ্ট মাদক সম্রাট এসে মটর বাইকে চরে এই সকল স্থানে দিয়ে যায়।
এদিকে কাজিরহাট থানার আন্ধারমানিক ইউনিয়নের আজিমপুরের সাবেক ইউপি সদস্য অপু মল্লিক দেদারছে গাজা ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে, মাউলতলা ছ মিলের সামনে গাড়ী আলফা লেগুনা পারকিং করে নিয়মিত খাচ্ছে নিচ্ছে দিচ্ছে কেউ যদি প্রতিবাদ করে তা হলে উলটো মামলা খেতে হয়, এদেরকে আবার সেলটার দিচ্ছে প্রভাবশালী একটি মহল।
হোলসেলার হলো চিন্হিত কয়েক জন যাদের প্রায় দেখা যায় থানার প্রশাসনের সাথে চলাচল এরা নাকি পুলিশের ফরমা হিসেবে কাজ করছে। প্রশাসন এখন মাদক সেবকদের নিয়ন্ত্রনে এবংপুলিশকে ম্যানেজ করেই এ ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে, প্রশাসন একদম নিরব।
এব্যাপারে হিজলা থানার ওসি ইউনুছ মিরার সাথে আলাপ করলে তিনি জানান, আমি হয়তোবা এই সকল জায়গায় এগুলো চলে তা আমার জানা নেই তবে আমি এবং আমার পুলিশের টিম নিয়ে অতি তারাতারি ব্যবস্থা নিবো।