বাংলাদেশ ১২:৪০ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩, ১৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
 রোগ মুক্তি কামনায় ধনবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাবের  উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত মায়ের হত্যার বিচার করতে, বিপাশা হতে চায় পুলিশ বিএনপি জামায়াত সবাই কইব বিয়া কর-বিয়া কর, চুন কিন্তু কেউ দিত না নওগাঁর বদলগাছীতে উপজেলা আওয়ামী লীগের বিশেষ বর্ধিত সভা অনুষ্ঠিত  খনিজ পদার্থের সন্ধানে পীরগঞ্জে কূপ খনন উদ্বোধন পিরোজপুরের নেছারাবাদে অসহায় ও দুস্থ রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে পুলিশ সদস্যদের দায়িত্ব  রাঙ্গাবালীতে যায়যায়দিন ফ্রেন্ডস ফোরাম এর আহ্বায়ক কমিটি গঠন নেত্রকোণা সংসদীয়  ৫টি আসনে মনোনয়নপত্র দাখিল করলেন ৩৬ জন মধুপুরে আবারও বেড়ে গেল পেঁয়াজের দাম রাজস্থীতে শান্তি চুক্তি ২৬ বছর পূর্তি উদযাপন  কৃষি কর্মকর্তাদের সার্বিক সহযোগিতায় রায়গঞ্জে দিন দিন বাড়ছে ভূট্টা চাষ নেত্রকোণায় মন্দির ভিত্তিক শিশু ও গণশিক্ষা কার্যক্রম শীর্ষক জেলা কর্মশালা শেষ হলো ফেনী ইউনিভার্সিটি সিএসই ডিপার্টমেন্টের শীত উৎসবের  এইচএসসিতে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত শিক্ষার্থীদেরকে সিলেট শিবিরের সংবর্ধনা

বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর আসবাবপত্র খেলার মাঠ সবই আছে নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:২৫:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৬৫৮ বার পড়া হয়েছে

বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর আসবাবপত্র খেলার মাঠ সবই আছে নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

সামায়ুন আহমদ, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি 
তাহিরপুর সীমান্তের বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর, আসবাবপত্র, খেলার মাঠ সবই আছে, নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক। উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বড়গুপ টিলায় সরকারী খাস জমিতে আদিবাসীদের নির্মিত বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সালে প্রতিষ্টিত হয়। প্রতিষ্টার পর থেকেই জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত শিক্ষকদের বেতন ভাতা দেয়া হতো। পরবর্তীতে ২০০৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড ও তাদের সহায়তায় বিদ্যালয়ের ৪ জন শিক্ষককে বেতন ভাতা প্রদান করা হতো। বিদ্যালয়টির অবস্থান সরকারী খাস ভূমিতে হলেও বিদ্যালয়ের নামে অদূরে নিজস্ব ভূমি রয়েছে। দুই বছর ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এ বিদ্যালয়টি।
করোনা কালীন সময়ে ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে বিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর থেকেই ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। এ বিদ্যালয়ে বড়গুপ,মাঝের টিলা, আনন্দপুর, মাহারামটিলা (বারিক্যা টিলা) ও আশ্রয় কেন্দ্র এলাকার শিক্ষার্থীরা এ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতো। বিদ্যালয়টি বন্ধ থাকার কারণে এ গ্রামের শিক্ষার্থীরা ৩ কিলোমিটার দূরে উঁচু এলাকা কড়ইগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নীচু এলাকা মাহারাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতে যায়।
আদিবাসী নেতা মাঝের টিলা গ্রামের প্রত্যয় ডালবৎ বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ে ২৫০ জন শিক্ষার্থী ছিল। করোনাকালীন শুরুতে বিদ্যালয়টি বন্ধ হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ছাত্র শিক্ষক কিছুই নেই। বিদ্যালয়টি জরুরী ভিত্তিতে চালু ও জাতীয়করণের জন্য তিনি সরকারের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি বড়গুপটিলা গ্রামের প্রভাত আরেং বলেন, বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) দ্বারা পরিচালিত হতো। তারাই শিক্ষকদের বেতন ভাতা দিতো। পরবর্তীতে শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড সহায়তা করতো। এখন আর কেউ সহায়তা করে না। আমাদের পক্ষেও বেতন দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এটি চালু করতে আমরা সরকারের সহযোগীতা চাই।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তফাজ্জল হোসেন বলেন, স্যানক্রেড কর্তৃপক্ষ আমাদের চার জন শিক্ষককে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে বেতন দিতো। করোনা লাগার পর থাইক্যা আমরা বেতনও পাই না বিদ্যালয়েও যাইনা। এ কারণেই বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে।
আদিবাসী নেতা শঙ্কর মারাক বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত গারোদের সার্স স্কুল ছিল। পরবর্তীতে বিদ্যায়লটি এমপিওভূক্ত করার জন্য অনেক চেষ্টা তদবীর করেও কোন ফলাফল হয়নি।
স্যানক্রেড তাহিরপুর উপজেলা প্রকল্প সমন্বয়কারী কল্যাণ রেমা বলেন,‘সমন্বিত সমাজ উন্নয়ন’ নামক একটি প্রকল্প থেকে আমরা বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনের ব্যবস্থা করতাম। প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর তারিখে ফেইজ আউট হয়ে যায়। এ কারণে তাদের বেতন দেয়া আর সম্ভব হয় নাই।
তাহিরপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উত্তর বড়দল ইউনিয়ন ক্লাস্টার অফিসার আবু সাঈদ বলেন,বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি সম্পর্কে তিনি ভালভাবেই জানেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড প্রদান করতো বলেও তিনি জানান। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বই তাহিরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে সরবরাহ করা হতো।
এটি চালু করার বিষয়ে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আলোচনা করবেন বলে তিনি জানান।
উত্তর বড়দল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি অনেক পুরনো। বিদ্যালয়টির পারিপার্শ্বিক অবস্থা খুবই নান্দনিক। শিক্ষকরা বেতন না পেয়ে সবাই চলে গেছে। করোনার আগে স্যানক্রেড শিক্ষকদের বেতন দিতো। এখন এটি চালু করতে হলে সরকারের সহযোগীতা প্রয়োজন।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রায়হান কবীর বলেন, তিনি তাহিরপুরে যোগদানের পর বড়গুপ টিলায় একটি লম্বা ঘর দেখেছেন এটি যে বিদ্যালয় তা তিনি জানতেন না। তিনি আরো জানান,যেহেতু বিদ্যালয়টি উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড দ্বারা অতীতে পরিচালিত হয়েছে। পূণরায় বিদ্যালয়টি চালু করার বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেডের সাথে আলোচনা করে শীঘ্রই এটি চালু করার ব্যাবস্থা নিবেন।

 রোগ মুক্তি কামনায় ধনবাড়ী উপজেলা প্রেসক্লাবের  উদ্যোগে দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত

বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর আসবাবপত্র খেলার মাঠ সবই আছে নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক

আপডেট সময় ০৩:২৫:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
সামায়ুন আহমদ, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি 
তাহিরপুর সীমান্তের বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর, আসবাবপত্র, খেলার মাঠ সবই আছে, নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক। উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বড়গুপ টিলায় সরকারী খাস জমিতে আদিবাসীদের নির্মিত বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সালে প্রতিষ্টিত হয়। প্রতিষ্টার পর থেকেই জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত শিক্ষকদের বেতন ভাতা দেয়া হতো। পরবর্তীতে ২০০৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড ও তাদের সহায়তায় বিদ্যালয়ের ৪ জন শিক্ষককে বেতন ভাতা প্রদান করা হতো। বিদ্যালয়টির অবস্থান সরকারী খাস ভূমিতে হলেও বিদ্যালয়ের নামে অদূরে নিজস্ব ভূমি রয়েছে। দুই বছর ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এ বিদ্যালয়টি।
করোনা কালীন সময়ে ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে বিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর থেকেই ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। এ বিদ্যালয়ে বড়গুপ,মাঝের টিলা, আনন্দপুর, মাহারামটিলা (বারিক্যা টিলা) ও আশ্রয় কেন্দ্র এলাকার শিক্ষার্থীরা এ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতো। বিদ্যালয়টি বন্ধ থাকার কারণে এ গ্রামের শিক্ষার্থীরা ৩ কিলোমিটার দূরে উঁচু এলাকা কড়ইগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নীচু এলাকা মাহারাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতে যায়।
আদিবাসী নেতা মাঝের টিলা গ্রামের প্রত্যয় ডালবৎ বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ে ২৫০ জন শিক্ষার্থী ছিল। করোনাকালীন শুরুতে বিদ্যালয়টি বন্ধ হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ছাত্র শিক্ষক কিছুই নেই। বিদ্যালয়টি জরুরী ভিত্তিতে চালু ও জাতীয়করণের জন্য তিনি সরকারের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি বড়গুপটিলা গ্রামের প্রভাত আরেং বলেন, বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) দ্বারা পরিচালিত হতো। তারাই শিক্ষকদের বেতন ভাতা দিতো। পরবর্তীতে শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড সহায়তা করতো। এখন আর কেউ সহায়তা করে না। আমাদের পক্ষেও বেতন দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এটি চালু করতে আমরা সরকারের সহযোগীতা চাই।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তফাজ্জল হোসেন বলেন, স্যানক্রেড কর্তৃপক্ষ আমাদের চার জন শিক্ষককে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে বেতন দিতো। করোনা লাগার পর থাইক্যা আমরা বেতনও পাই না বিদ্যালয়েও যাইনা। এ কারণেই বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে।
আদিবাসী নেতা শঙ্কর মারাক বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত গারোদের সার্স স্কুল ছিল। পরবর্তীতে বিদ্যায়লটি এমপিওভূক্ত করার জন্য অনেক চেষ্টা তদবীর করেও কোন ফলাফল হয়নি।
স্যানক্রেড তাহিরপুর উপজেলা প্রকল্প সমন্বয়কারী কল্যাণ রেমা বলেন,‘সমন্বিত সমাজ উন্নয়ন’ নামক একটি প্রকল্প থেকে আমরা বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনের ব্যবস্থা করতাম। প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর তারিখে ফেইজ আউট হয়ে যায়। এ কারণে তাদের বেতন দেয়া আর সম্ভব হয় নাই।
তাহিরপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উত্তর বড়দল ইউনিয়ন ক্লাস্টার অফিসার আবু সাঈদ বলেন,বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি সম্পর্কে তিনি ভালভাবেই জানেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড প্রদান করতো বলেও তিনি জানান। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বই তাহিরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে সরবরাহ করা হতো।
এটি চালু করার বিষয়ে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আলোচনা করবেন বলে তিনি জানান।
উত্তর বড়দল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি অনেক পুরনো। বিদ্যালয়টির পারিপার্শ্বিক অবস্থা খুবই নান্দনিক। শিক্ষকরা বেতন না পেয়ে সবাই চলে গেছে। করোনার আগে স্যানক্রেড শিক্ষকদের বেতন দিতো। এখন এটি চালু করতে হলে সরকারের সহযোগীতা প্রয়োজন।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রায়হান কবীর বলেন, তিনি তাহিরপুরে যোগদানের পর বড়গুপ টিলায় একটি লম্বা ঘর দেখেছেন এটি যে বিদ্যালয় তা তিনি জানতেন না। তিনি আরো জানান,যেহেতু বিদ্যালয়টি উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড দ্বারা অতীতে পরিচালিত হয়েছে। পূণরায় বিদ্যালয়টি চালু করার বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেডের সাথে আলোচনা করে শীঘ্রই এটি চালু করার ব্যাবস্থা নিবেন।