ঢাকা ১০:০২ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৩ মার্চ ২০২৩, ৯ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, যোগাযোগ: মোবাইল : 01712-446306, 01999-953970
ব্রেকিং নিউজ ::
নোবিপ্রবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬ পুঠিয়া উপজেলাতে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর উপহারের ঘর পেল ৫৯৮টি ভূমিহীন-গৃহহীন পরিবার বাল্যবিবাহের প্রস্তুতির সময় একজন ভুয়া কাজীকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৪ বুড়িচংয়ে চতুর্থ পর্যায়ে প্রধানমন্ত্রীর উপহার পেল ৯৯ টি পরিবার তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে পটুয়াখালীর বাউফলে এক শিক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে দুই শিক্ষার্থী নিহত,গুরুত্বর আহত ১ পবিত্র রমজান উপলক্ষ্যে বাজার তদারকি বিদ্যালয়ের সংস্কৃতি অনুষ্ঠানে বিশৃঙ্খলার প্রতিবাদ করায় আহত শিক্ষার্থী নাটোরের নলডাঙ্গায় ২ জন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার সুনামগঞ্জে জে.পি.এল’র ফাইনাল খেলা ও পুরষ্কার বিতরণ সম্পন্ন মানবিক ও সামাজিক কাজে বিশেষ অবদান রাখায় সন্মাননা পেলেন দেব বিশ্বাস পটুয়াখালীর দশমিনা উপজেলায় বিশ্ব পানি দিবস পালন করা হয়েছে আজ নেত্রকোণার ৯ উপজেলা ভূমিহীন ও গৃহহীন মুক্ত ঘোষণা নারায়ণগঞ্জের শীতলেখা নদীতে অজ্ঞাত নারীর লাশ ধানক্ষেত দেখতে গিয়ে নেত্রকোণায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু নীলফামারীতে এমপি রানার বিরুদ্ধে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করায় জাতীয়পার্টির মানববন্ধন

বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর আসবাবপত্র খেলার মাঠ সবই আছে নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:২৫:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৬৩৪ বার পড়া হয়েছে

বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর আসবাবপত্র খেলার মাঠ সবই আছে নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

সামায়ুন আহমদ, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি 
তাহিরপুর সীমান্তের বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর, আসবাবপত্র, খেলার মাঠ সবই আছে, নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক। উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বড়গুপ টিলায় সরকারী খাস জমিতে আদিবাসীদের নির্মিত বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সালে প্রতিষ্টিত হয়। প্রতিষ্টার পর থেকেই জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত শিক্ষকদের বেতন ভাতা দেয়া হতো। পরবর্তীতে ২০০৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড ও তাদের সহায়তায় বিদ্যালয়ের ৪ জন শিক্ষককে বেতন ভাতা প্রদান করা হতো। বিদ্যালয়টির অবস্থান সরকারী খাস ভূমিতে হলেও বিদ্যালয়ের নামে অদূরে নিজস্ব ভূমি রয়েছে। দুই বছর ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এ বিদ্যালয়টি।
করোনা কালীন সময়ে ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে বিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর থেকেই ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। এ বিদ্যালয়ে বড়গুপ,মাঝের টিলা, আনন্দপুর, মাহারামটিলা (বারিক্যা টিলা) ও আশ্রয় কেন্দ্র এলাকার শিক্ষার্থীরা এ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতো। বিদ্যালয়টি বন্ধ থাকার কারণে এ গ্রামের শিক্ষার্থীরা ৩ কিলোমিটার দূরে উঁচু এলাকা কড়ইগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নীচু এলাকা মাহারাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতে যায়।
আদিবাসী নেতা মাঝের টিলা গ্রামের প্রত্যয় ডালবৎ বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ে ২৫০ জন শিক্ষার্থী ছিল। করোনাকালীন শুরুতে বিদ্যালয়টি বন্ধ হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ছাত্র শিক্ষক কিছুই নেই। বিদ্যালয়টি জরুরী ভিত্তিতে চালু ও জাতীয়করণের জন্য তিনি সরকারের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি বড়গুপটিলা গ্রামের প্রভাত আরেং বলেন, বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) দ্বারা পরিচালিত হতো। তারাই শিক্ষকদের বেতন ভাতা দিতো। পরবর্তীতে শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড সহায়তা করতো। এখন আর কেউ সহায়তা করে না। আমাদের পক্ষেও বেতন দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এটি চালু করতে আমরা সরকারের সহযোগীতা চাই।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তফাজ্জল হোসেন বলেন, স্যানক্রেড কর্তৃপক্ষ আমাদের চার জন শিক্ষককে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে বেতন দিতো। করোনা লাগার পর থাইক্যা আমরা বেতনও পাই না বিদ্যালয়েও যাইনা। এ কারণেই বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে।
আদিবাসী নেতা শঙ্কর মারাক বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত গারোদের সার্স স্কুল ছিল। পরবর্তীতে বিদ্যায়লটি এমপিওভূক্ত করার জন্য অনেক চেষ্টা তদবীর করেও কোন ফলাফল হয়নি।
স্যানক্রেড তাহিরপুর উপজেলা প্রকল্প সমন্বয়কারী কল্যাণ রেমা বলেন,‘সমন্বিত সমাজ উন্নয়ন’ নামক একটি প্রকল্প থেকে আমরা বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনের ব্যবস্থা করতাম। প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর তারিখে ফেইজ আউট হয়ে যায়। এ কারণে তাদের বেতন দেয়া আর সম্ভব হয় নাই।
তাহিরপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উত্তর বড়দল ইউনিয়ন ক্লাস্টার অফিসার আবু সাঈদ বলেন,বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি সম্পর্কে তিনি ভালভাবেই জানেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড প্রদান করতো বলেও তিনি জানান। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বই তাহিরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে সরবরাহ করা হতো।
এটি চালু করার বিষয়ে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আলোচনা করবেন বলে তিনি জানান।
উত্তর বড়দল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি অনেক পুরনো। বিদ্যালয়টির পারিপার্শ্বিক অবস্থা খুবই নান্দনিক। শিক্ষকরা বেতন না পেয়ে সবাই চলে গেছে। করোনার আগে স্যানক্রেড শিক্ষকদের বেতন দিতো। এখন এটি চালু করতে হলে সরকারের সহযোগীতা প্রয়োজন।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রায়হান কবীর বলেন, তিনি তাহিরপুরে যোগদানের পর বড়গুপ টিলায় একটি লম্বা ঘর দেখেছেন এটি যে বিদ্যালয় তা তিনি জানতেন না। তিনি আরো জানান,যেহেতু বিদ্যালয়টি উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড দ্বারা অতীতে পরিচালিত হয়েছে। পূণরায় বিদ্যালয়টি চালু করার বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেডের সাথে আলোচনা করে শীঘ্রই এটি চালু করার ব্যাবস্থা নিবেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

নোবিপ্রবিতে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ৬

বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর আসবাবপত্র খেলার মাঠ সবই আছে নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক

আপডেট সময় ০৩:২৫:৩২ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২২
সামায়ুন আহমদ, সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি 
তাহিরপুর সীমান্তের বড়গুপ টিলায় বিদ্যালয়ের ঘর, আসবাবপত্র, খেলার মাঠ সবই আছে, নেই শুধু ছাত্র আর শিক্ষক। উপজেলার উত্তর বড়দল ইউনিয়নের বড়গুপ টিলায় সরকারী খাস জমিতে আদিবাসীদের নির্মিত বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সালে প্রতিষ্টিত হয়। প্রতিষ্টার পর থেকেই জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত শিক্ষকদের বেতন ভাতা দেয়া হতো। পরবর্তীতে ২০০৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড ও তাদের সহায়তায় বিদ্যালয়ের ৪ জন শিক্ষককে বেতন ভাতা প্রদান করা হতো। বিদ্যালয়টির অবস্থান সরকারী খাস ভূমিতে হলেও বিদ্যালয়ের নামে অদূরে নিজস্ব ভূমি রয়েছে। দুই বছর ধরে পরিত্যক্ত হয়ে পড়ে এ বিদ্যালয়টি।
করোনা কালীন সময়ে ২০২০ সালের মার্চ মাস থেকে বিদ্যালয় বন্ধ হওয়ার পর থেকেই ২০২১ সালের মাঝামাঝি সময় পর্যন্ত বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে। এ বিদ্যালয়ে বড়গুপ,মাঝের টিলা, আনন্দপুর, মাহারামটিলা (বারিক্যা টিলা) ও আশ্রয় কেন্দ্র এলাকার শিক্ষার্থীরা এ বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতো। বিদ্যালয়টি বন্ধ থাকার কারণে এ গ্রামের শিক্ষার্থীরা ৩ কিলোমিটার দূরে উঁচু এলাকা কড়ইগড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ও নীচু এলাকা মাহারাম সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে লেখাপড়া করতে যায়।
আদিবাসী নেতা মাঝের টিলা গ্রামের প্রত্যয় ডালবৎ বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টিতে ২০২০ সাল পর্যন্ত বিদ্যালয়ে ২৫০ জন শিক্ষার্থী ছিল। করোনাকালীন শুরুতে বিদ্যালয়টি বন্ধ হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত ছাত্র শিক্ষক কিছুই নেই। বিদ্যালয়টি জরুরী ভিত্তিতে চালু ও জাতীয়করণের জন্য তিনি সরকারের হস্থক্ষেপ কামনা করেন।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি বড়গুপটিলা গ্রামের প্রভাত আরেং বলেন, বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত জিবিসি(গারো ব্যাপ্টিষ্ট কনভেন্সন) দ্বারা পরিচালিত হতো। তারাই শিক্ষকদের বেতন ভাতা দিতো। পরবর্তীতে শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড সহায়তা করতো। এখন আর কেউ সহায়তা করে না। আমাদের পক্ষেও বেতন দেয়া সম্ভব হচ্ছে না। এটি চালু করতে আমরা সরকারের সহযোগীতা চাই।
বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক তফাজ্জল হোসেন বলেন, স্যানক্রেড কর্তৃপক্ষ আমাদের চার জন শিক্ষককে প্রতি মাসে তিন হাজার টাকা করে বেতন দিতো। করোনা লাগার পর থাইক্যা আমরা বেতনও পাই না বিদ্যালয়েও যাইনা। এ কারণেই বিদ্যালয়টি বন্ধ রয়েছে।
আদিবাসী নেতা শঙ্কর মারাক বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি ১৯৬২ সাল থেকে ২০০৫ সাল পর্যন্ত গারোদের সার্স স্কুল ছিল। পরবর্তীতে বিদ্যায়লটি এমপিওভূক্ত করার জন্য অনেক চেষ্টা তদবীর করেও কোন ফলাফল হয়নি।
স্যানক্রেড তাহিরপুর উপজেলা প্রকল্প সমন্বয়কারী কল্যাণ রেমা বলেন,‘সমন্বিত সমাজ উন্নয়ন’ নামক একটি প্রকল্প থেকে আমরা বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতনের ব্যবস্থা করতাম। প্রকল্পটি ২০১৯ সালের ১৯ ডিসেম্বর তারিখে ফেইজ আউট হয়ে যায়। এ কারণে তাদের বেতন দেয়া আর সম্ভব হয় নাই।
তাহিরপুর উপজেলা সহকারী প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা ও উত্তর বড়দল ইউনিয়ন ক্লাস্টার অফিসার আবু সাঈদ বলেন,বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি সম্পর্কে তিনি ভালভাবেই জানেন। বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের বেতন উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড প্রদান করতো বলেও তিনি জানান। বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের জন্য বই তাহিরপুর উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস থেকে সরবরাহ করা হতো।
এটি চালু করার বিষয়ে তিনি উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট আলোচনা করবেন বলে তিনি জানান।
উত্তর বড়দল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, বড়গুপ টিলা কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়টি অনেক পুরনো। বিদ্যালয়টির পারিপার্শ্বিক অবস্থা খুবই নান্দনিক। শিক্ষকরা বেতন না পেয়ে সবাই চলে গেছে। করোনার আগে স্যানক্রেড শিক্ষকদের বেতন দিতো। এখন এটি চালু করতে হলে সরকারের সহযোগীতা প্রয়োজন।
তাহিরপুর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. রায়হান কবীর বলেন, তিনি তাহিরপুরে যোগদানের পর বড়গুপ টিলায় একটি লম্বা ঘর দেখেছেন এটি যে বিদ্যালয় তা তিনি জানতেন না। তিনি আরো জানান,যেহেতু বিদ্যালয়টি উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেড দ্বারা অতীতে পরিচালিত হয়েছে। পূণরায় বিদ্যালয়টি চালু করার বিষয়ে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিস ও উন্নয়ন সংস্থা স্যানক্রেডের সাথে আলোচনা করে শীঘ্রই এটি চালু করার ব্যাবস্থা নিবেন।