বাংলাদেশ ০৯:২৭ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ৩ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
শরীয়তপুর ২২ বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩ বছর বয়সী স্ত্রীর অনশন। রাজশাহীতে সক্রিয় আমের সিন্ডিকেট, দাম হবে দ্বিগুন আচরণবিধি লঙ্ঘনের দায়ে চেয়ারম্যান প্রার্থীকে শোকাজ। সরকারী সফরে আসছেন পুলিশ প্রধান বৃহত্তর সি‌লে‌টের কৃতি সন্তান চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুন ইসলাম অবমাননায় সাময়িক বহিষ্কার কুবি শিক্ষার্থী স্বপ্নীল ম্যানেজিং কমিটির নির্বাচন স্থগিত হওয়ায় তার প্রতিবাদে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ মিছিল নাইক্ষংছড়িতে নির্বাচন হবে স্বচ্ছ-সুষ্ঠ-অবাধ-নিরপেক্ষ ব্যতায় ঘটলে দায়ী প্রিজাইডিং কর্মকর্তা রাঙ্গাবালী থানার কর্মকর্তার সাথে ইসলামী ছাত্র আন্দোলনের সৌজন্য সাক্ষাৎ ড. সজীবকে সমর্থন করে প্রতিদ্বন্দ্বিতা থেকে সরে দাঁড়ালেন গিয়াস উদ্দিন  ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা পরিষদ নির্বাচন ব্যারিস্টার সোহরাব খান চৌধুরীর পক্ষে নাইঘর বাসীর একাত্মতা প্রকাশ প্লাস্টিক বর্জ্যের বিনিময়ে পরিবেশ বান্ধব গাছ উপহার দিলো ঐক্য-বন্ধন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে মাদক সেবন নিয়ে মারামারি সালথার তরুণ কবি নাইমের কবিতা, আমিও মানুষ। রাজশাহীতে সুবিধাবঞ্চিত শিশুদের সুরক্ষা ও অধিকার শীর্ষক অ্যাডভোকেসী সম্মেলন রাঙ্গাবালীতে চেয়াম্যান প্রার্থীর ভাইয়ের মৃতুতে দোয়া ও মিলাদ মাহফিলে নির্বাচনী প্রচারণা

বিলুপ্তির পথে টাইপমেশিনের ব্যবহার

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:২০:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
  • ১৭২৫ বার পড়া হয়েছে

বিলুপ্তির পথে টাইপমেশিনের ব্যবহার

শংকর চৌধুরী, হাটহাজারী প্রতিনিধি:
গ্রাম-গঞ্জে, অফিস-আদালতের একসময়ের জনপ্রিয় এই টাইপমেশিন কালের বিবর্তন, সভ্যতার আধুনিকায়ন ও প্রযুক্তির ডিজিটালায়নে নাই বললেই চলে। কোর্ট বিল্ডিং এর সামনে একসময় সারি সারি বসে বিরতিহীন কাজ করতো এই টাইপিস্টরা।কারণ টাইপমেশিনে বিদ্যুৎ লাগতো না। টাইপ করার জন্য সিরিয়াল নিতে হতো কাস্টমারদের। টাইপিস্টদের ছিল তখন অনেক কদর। হাসপাতাল-ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তখন টাইপমেশিনে রিপোর্ট দেওয়া হতো।
এজন্য টাইপ জানা প্রার্থীকে অগ্রাধিকারে নিয়োগ দেওয়া হতো। এই টাইপিস্ট স্টাফদের বেতনও বাড়তি দেওয়া হতো। কারণ কম্পিউটার তখন সহজলভ্য ছিলো না বাংলাদেশে।তাছাড়া বিদ্যুৎও ছিলো না সবখানে। তাই একমাত্র টাইপমেশিনই ছিলো যতো মেডিকেল রিপোর্ট, দলিল, চুক্তিনামা এসব লিখার একমাত্র মাধ্যম। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে জনপ্রিয় এই টাইপমেশিন এখন তেমন ব্যবহার হয় না। কারণ এখন সবজায়গায় বিদ্যুৎ পৌঁছে যাওয়াতে টাইপমেশিনের পরিবর্তে চলছে কম্পিউটারে সকল কাজ। তাই অনেক টাইপিস্ট এখন কম্পিউটারে কাজ করে, আর যাদের বয়স হয়েছে তারা এই পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছে।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

শরীয়তপুর ২২ বছরের স্বামীর বাড়িতে ৪৩ বছর বয়সী স্ত্রীর অনশন।

বিলুপ্তির পথে টাইপমেশিনের ব্যবহার

আপডেট সময় ০৩:২০:৩০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৬ মে ২০২২
শংকর চৌধুরী, হাটহাজারী প্রতিনিধি:
গ্রাম-গঞ্জে, অফিস-আদালতের একসময়ের জনপ্রিয় এই টাইপমেশিন কালের বিবর্তন, সভ্যতার আধুনিকায়ন ও প্রযুক্তির ডিজিটালায়নে নাই বললেই চলে। কোর্ট বিল্ডিং এর সামনে একসময় সারি সারি বসে বিরতিহীন কাজ করতো এই টাইপিস্টরা।কারণ টাইপমেশিনে বিদ্যুৎ লাগতো না। টাইপ করার জন্য সিরিয়াল নিতে হতো কাস্টমারদের। টাইপিস্টদের ছিল তখন অনেক কদর। হাসপাতাল-ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টারে তখন টাইপমেশিনে রিপোর্ট দেওয়া হতো।
এজন্য টাইপ জানা প্রার্থীকে অগ্রাধিকারে নিয়োগ দেওয়া হতো। এই টাইপিস্ট স্টাফদের বেতনও বাড়তি দেওয়া হতো। কারণ কম্পিউটার তখন সহজলভ্য ছিলো না বাংলাদেশে।তাছাড়া বিদ্যুৎও ছিলো না সবখানে। তাই একমাত্র টাইপমেশিনই ছিলো যতো মেডিকেল রিপোর্ট, দলিল, চুক্তিনামা এসব লিখার একমাত্র মাধ্যম। কিন্তু সময়ের বিবর্তনে জনপ্রিয় এই টাইপমেশিন এখন তেমন ব্যবহার হয় না। কারণ এখন সবজায়গায় বিদ্যুৎ পৌঁছে যাওয়াতে টাইপমেশিনের পরিবর্তে চলছে কম্পিউটারে সকল কাজ। তাই অনেক টাইপিস্ট এখন কম্পিউটারে কাজ করে, আর যাদের বয়স হয়েছে তারা এই পেশা ছেড়ে দিয়ে অন্য পেশা বেছে নিয়েছে।