বাংলাদেশ ০১:৪৩ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩, ২২ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ইয়াবা ফেনসিডিলসহ ২ জন মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৪ র‌্যাবের অভিযানে দিনমজুর আসলাম হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটনসহ প্রধান আসামী গ্রেফতার চোর সন্দেহে গণপিটুনিতে নৃশংসভাবে নিহত, আজিজুল শিকদার ক্লুলেস হত্যা মামলার আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৩ বিএনপির প্রধান কার্যালয় এখন নৌকার নির্বাচনী অফিস বিএনপির অর্ধশত নেতাকর্মী পদত্যাগ বীর মুক্তিযোদ্ধা ও সাংবাদিক শেখ আব্দুর রহমানের ১১তম মৃত্যুবার্ষিকী  সীমান্ত থেকে প্রায় ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার জমি বিরোধে ছোট ভাইয়ের হাতে বড় ভাই খুন যুবলী‌গের উদ্যো‌গে শেখ ফজলুল হক মনির ৮৫তম জন্মদিন পা‌লিত নৌকা ও জাতীয় পার্টির প্রার্থীকে শোকজ ফুটবল খেলাকে কেন্দ্রে করে সংঘর্ষে আটক ৭  প্রেসক্লাব সাংবাদিকদের শুভেচ্ছা বিনিময়  অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ ও মাটি উত্তোলন বন্ধে অভিযান কুরিয়ার সার্ভিসের কাভার্ড ভ্যানে আগুনের ঘটনায় আটক ৩ অস্বাস্থ্যকর অনুমোদনহীন বেকারি 

ভৈরবে ক্যাপসিকাম চাষে কৃষকের সফলতা

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:৩৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৭০৯ বার পড়া হয়েছে

ভৈরবে ক্যাপসিকাম চাষে কৃষকের সফলতা

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

মাহফুজ রাজা, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ;
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে প্রথমবারের মতো পুষ্টি গুণাগুণ সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম চাষ হচ্ছে। ক্যাপসিকাম চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।
ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বড় বড় শহরের আশেপাশে সীমিত পরিসরে কৃষক ভাইয়েরা এর চাষ করে থাকে, যা অভিজাত হোটেল ও বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে বিক্রি হয়ে থাকে। এ ছাড়া মিষ্টি মরিচের বিদেশে রপ্তানীর সম্ভাবনাও প্রচুর। কারণ সারা বিশ্বে টমেটোর পরেই দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সবজি হচ্ছে মিষ্টি মরিচ।
উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের আদর্শপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম শাহিন। তিনি পেশায় এক জন স্কুল শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের সবজি চাষাবাদের সঙ্গে তিনি ক্যাপসিকাম আবাদ করে সফলতা অর্জন করেছেন।
শহিদুল ইসলাম জানান, ছয় বছর আগে একটি রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে জানতে পারেন পিত্জা তৈরির প্রধান উপকরণ হচ্ছে এই ক্যাপসিকাম। তখনই তিনি ক্যাপসিকাম চাষের সিদ্ধান্ত নেন। পরে ২০১৭ সালে ৩০০ চারা সংগ্রহ করে এক বিঘা জমিতে আবাদ শুরু করেন।
তিনি বলেন, ‘এক বিঘা জমি প্রস্তুত করতে সব মিলে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। বর্তমানে ১৬০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। এ মৌসুমে তার দুই লক্ষাধিক টাকা লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আকলিমা বেগম বলেন, ‘এ সবজিটির কদর দিন দিন বেড়েই চলছে। আমরা প্রতিনিয়ত শহিদুল ইসলামকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা এবং পরামর্শ দিচ্ছি। শহরের সাজেদা আলাল জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মো. নজরুল ইসলাম জানান, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ক্যাপসিকাম।

ইয়াবা ফেনসিডিলসহ ২ জন মাদক কারবারিকে গ্রেফতার করেছে র‍্যাব-৪

ভৈরবে ক্যাপসিকাম চাষে কৃষকের সফলতা

আপডেট সময় ০৩:৩৩:৪৪ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৩ ফেব্রুয়ারী ২০২২
মাহফুজ রাজা, কিশোরগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি ;
কিশোরগঞ্জের ভৈরবে প্রথমবারের মতো পুষ্টি গুণাগুণ সমৃদ্ধ ক্যাপসিকাম চাষ হচ্ছে। ক্যাপসিকাম চাষ করে সাফল্য পেয়েছেন এলাকার বাসিন্দারা।
ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশেও এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে। মিষ্টি মরিচের আকার ও আকৃতি বিভিন্ন রকমের হয়ে থাকে। তবে সাধারণত ফল গোলাকার ও ত্বক পুরু হয়। মিষ্টি মরিচ আমাদের দেশীয় প্রচলিত সবজি না হলেও ইদানিং এর চাষ প্রসারিত হচ্ছে। বিশেষ করে বড় বড় শহরের আশেপাশে সীমিত পরিসরে কৃষক ভাইয়েরা এর চাষ করে থাকে, যা অভিজাত হোটেল ও বিভিন্ন বড় বড় মার্কেটে বিক্রি হয়ে থাকে। এ ছাড়া মিষ্টি মরিচের বিদেশে রপ্তানীর সম্ভাবনাও প্রচুর। কারণ সারা বিশ্বে টমেটোর পরেই দ্বিতীয় গুরুত্বপূর্ণ সবজি হচ্ছে মিষ্টি মরিচ।
উপজেলার কালিকাপ্রসাদ ইউনিয়নের আদর্শপাড়া গ্রামের বাসিন্দা শহিদুল ইসলাম শাহিন। তিনি পেশায় এক জন স্কুল শিক্ষক। শিক্ষকতার পাশাপাশি বিভিন্ন জাতের সবজি চাষাবাদের সঙ্গে তিনি ক্যাপসিকাম আবাদ করে সফলতা অর্জন করেছেন।
শহিদুল ইসলাম জানান, ছয় বছর আগে একটি রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়ে জানতে পারেন পিত্জা তৈরির প্রধান উপকরণ হচ্ছে এই ক্যাপসিকাম। তখনই তিনি ক্যাপসিকাম চাষের সিদ্ধান্ত নেন। পরে ২০১৭ সালে ৩০০ চারা সংগ্রহ করে এক বিঘা জমিতে আবাদ শুরু করেন।
তিনি বলেন, ‘এক বিঘা জমি প্রস্তুত করতে সব মিলে প্রায় ৫০ হাজার টাকা ব্যয় হয়। বর্তমানে ১৬০-২০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করছেন। এ মৌসুমে তার দুই লক্ষাধিক টাকা লাভ হবে।’
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তা আকলিমা বেগম বলেন, ‘এ সবজিটির কদর দিন দিন বেড়েই চলছে। আমরা প্রতিনিয়ত শহিদুল ইসলামকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা এবং পরামর্শ দিচ্ছি। শহরের সাজেদা আলাল জেনারেল হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ডা. মো. নজরুল ইসলাম জানান, শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে ক্যাপসিকাম।