ঢাকা ০২:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৮ মার্চ ২০২৩, ১৪ চৈত্র ১৪২৯ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :
সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, যোগাযোগ: মোবাইল : 01712-446306, 01999-953970
ব্রেকিং নিউজ ::
বখাটেদের উত্ত্যক্তে অতিষ্ঠ হয়ে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা নিয়ামতি ইউনিয়নে বিনামূল্য ৫৭ টি গৃহহীন পরিবার আশ্রয়ন প্রকল্পের ২ শতাংশ জমি সহ সেমি পাকা ঘর পেল। পটুয়াখালীতে র‌্যাবের অভিযানে ৫ কেজি ৩০০ গ্ৰাম গাঁজাসহ স্বামী-স্ত্রী গ্রেফতার সিংড়ায় মারপিট মামলায় ছাত্রলীগ-স্বেচ্ছাসেবক লীগের ৯ নেতাকর্মীর জেল বুড়িচংয়ে মসজিদের ইমামের আলোচনাকে কেন্দ্র করে রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষ আহত ৯ রাঙ্গাবালীতে বাংলাদেশ প্রবাসী অধিকার পরিষদ এর পক্ষ থেকে ইফতার বিতরণ যশোরের কারবালা চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সাংবাদিক শাহানারা মেজর জিয়ার ঘোষনার মধ্য দিয়েই মুক্তিযুদ্ধের সূচনা হয় : ভিপি মাহবুব লাইসেন্স ছাড়াই চলছে ডায়াগনস্টিক সেন্টার গৌরীপুর পৌরসভার উদ্যোগে মুক্তিযোদ্ধাদের সংবর্ধনা তাড়াশে লোকালয়ে অবৈধ পুরাতন ব্যাটারি কারখানায় পরিবেশ ও জীববৈচিত্র হুমকীর মুখে নাটোরের বড়াইগ্রামে ২০০ দরিদ্র পরিবারের জন্য উন্নত টয়লেট নির্মাণ কাজের উদ্বোধন ভালুকায় বাড়ীর সামনে ইট ফেলে চলাচলে প্রতিবন্ধকতার অভিযোগ বাগমারায় প্রধানমন্ত্রীর আর্থিক অনুদানের চেক বিতরণ করলেন এমপি এনামুল হক জমি নিয়ে দুই ভাইয়ের বিরোধ উলিপুরে জমি দখল করতে এসে ১০ ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী আটক

চাটগাঁইয়া সংস্কৃতিতে অনুকরণ ও অনুসরণ-চেষ্টায় সৃষ্ট অসংখ্য গান কালজয়ী গান হিসাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৫২:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৭৫০ বার পড়া হয়েছে

চাটগাঁইয়া সংস্কৃতিতে অনুকরণ ও অনুসরণ-চেষ্টায় সৃষ্ট অসংখ্য গান কালজয়ী গান হিসাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

 

 

 

 

জাহিদ হাসান নিশান।

 

 

 

চাটগাঁইয়া সংস্কৃতিতে অনুকরণ ও অনুসরণ-চেষ্টায় সৃষ্ট অসংখ্য গান কালজয়ী গান হিসাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে, সাংগীতিক পরিভাষায় সেসব গানকে বলা হয় ‘ভাঙা-গান’। দেশি-বিদেশি যেসব গান শিল্পীরা নিজে বা অন্য কারোর কাছে শুনে মুগ্ধ হয়ে সুর-কাঠামো অনেকাংশে ঠিক রেখে তাতে বাণী বসিয়েছেন— সেগুলিকেই ভাঙা-গান বলা হয়।

ঠিক তেমনি একটি গান ‘এমএন আখতার’ রচিত চিরসবুজ একটি আঞ্চলিক গান হলো ‘কইলজার ভিতর গাঁথি রাইখ্যম তোঁয়ারে।’ যা ১৯৭৭ সালে সাবিনা ইয়াসমিন ও এমএন আখতারের কণ্ঠে গ্রামোফোন রেকর্ডে এই গান বের হয়। গত তিন যুগ ধরে এই গান সারাবিশ্বের বাঙ্গালী এবং বাংলা ভাষাভাষী সহ চট্টগ্রামের মানুষের মুখে মুখে ফেরে। ক্লোজআপ ওয়ান তারকা সালমার কণ্ঠে গানটি রিমিক্স হওয়ার পর সারাদেশে এই গানের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।

এবার সেই আলোচিত জনপ্রিয় গানে কন্ঠ দিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট কন্ঠশিল্পী, সুরকার গীতিকার বিজয় সরকার, তাঁর সঙ্গে দ্বৈত কন্ঠে থাকবেন চট্রগ্রামের মেয়ে বেবী দাস নুপুর। গানটির ব্যাপারে সংগীতজ্ঞ বিজয় সরকার বলেন;

“খাঁটি লোকসংগীতের সুর কখনও নির্দিষ্ট স্থানে বন্দী থাকেনা , তাঁর উৎস থেকে বেরিয়ে বহতা নদীর মতো এঁকেবেঁকে ফুলেফেঁপে বয়ে চলে। চলার সময় সেই সুরনদী প্লাবিত করে দুকূল— আর সুরনদীতে ভেঁসে যায় গান পাগল সব শ্রোতারা “।

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

বখাটেদের উত্ত্যক্তে অতিষ্ঠ হয়ে সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

চাটগাঁইয়া সংস্কৃতিতে অনুকরণ ও অনুসরণ-চেষ্টায় সৃষ্ট অসংখ্য গান কালজয়ী গান হিসাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে

আপডেট সময় ০৭:৫২:৫৬ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২২

 

 

 

 

জাহিদ হাসান নিশান।

 

 

 

চাটগাঁইয়া সংস্কৃতিতে অনুকরণ ও অনুসরণ-চেষ্টায় সৃষ্ট অসংখ্য গান কালজয়ী গান হিসাবে ইতিহাসে স্থান করে নিয়েছে, সাংগীতিক পরিভাষায় সেসব গানকে বলা হয় ‘ভাঙা-গান’। দেশি-বিদেশি যেসব গান শিল্পীরা নিজে বা অন্য কারোর কাছে শুনে মুগ্ধ হয়ে সুর-কাঠামো অনেকাংশে ঠিক রেখে তাতে বাণী বসিয়েছেন— সেগুলিকেই ভাঙা-গান বলা হয়।

ঠিক তেমনি একটি গান ‘এমএন আখতার’ রচিত চিরসবুজ একটি আঞ্চলিক গান হলো ‘কইলজার ভিতর গাঁথি রাইখ্যম তোঁয়ারে।’ যা ১৯৭৭ সালে সাবিনা ইয়াসমিন ও এমএন আখতারের কণ্ঠে গ্রামোফোন রেকর্ডে এই গান বের হয়। গত তিন যুগ ধরে এই গান সারাবিশ্বের বাঙ্গালী এবং বাংলা ভাষাভাষী সহ চট্টগ্রামের মানুষের মুখে মুখে ফেরে। ক্লোজআপ ওয়ান তারকা সালমার কণ্ঠে গানটি রিমিক্স হওয়ার পর সারাদেশে এই গানের খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে।

এবার সেই আলোচিত জনপ্রিয় গানে কন্ঠ দিয়েছেন দেশের বিশিষ্ট কন্ঠশিল্পী, সুরকার গীতিকার বিজয় সরকার, তাঁর সঙ্গে দ্বৈত কন্ঠে থাকবেন চট্রগ্রামের মেয়ে বেবী দাস নুপুর। গানটির ব্যাপারে সংগীতজ্ঞ বিজয় সরকার বলেন;

“খাঁটি লোকসংগীতের সুর কখনও নির্দিষ্ট স্থানে বন্দী থাকেনা , তাঁর উৎস থেকে বেরিয়ে বহতা নদীর মতো এঁকেবেঁকে ফুলেফেঁপে বয়ে চলে। চলার সময় সেই সুরনদী প্লাবিত করে দুকূল— আর সুরনদীতে ভেঁসে যায় গান পাগল সব শ্রোতারা “।