সংবাদদাতা : মাহফুজ রকি কুসুমপুরা হাই স্কুল এন্ড কলেজ পটিয়া, চট্টগ্রাম

কুসুমপুরা হাই স্কুল এন্ড কলেজ এর উদ্যোগে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন মহান একুশে ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে চট্টগ্রামের পশ্চিম পটিয়ায় অবস্থিত স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান কুসুমপুরা হাই স্কুল এন্ড কলেজ এ আয়োজিত অনুষ্ঠান মহান একুশে ফেব্রুয়ারি ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত প্রভাতফেরি অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন গভর্নিং বডির সম্মানিত সভাপতি,অত্র প্রতিষ্ঠানের সম্মানিত অধ্যক্ষ ও সচিব মহোদয়৷ উপস্থিত ছিলেন অত্র প্রতিষ্ঠানের সম্মানিত শিক্ষানুরাগী সদস্য,অভিভাবক ও শিক্ষক- শিক্ষিকামন্ডলী, কর্মচারী এবং শিক্ষার্থীবৃন্দ৷ এ সময় অধ্যক্ষ মহোদয়ের বক্তব্যে ফুটে উঠে – ২১ আমার গর্ব এবং ২১ আমার অহংকার কারণ বাংলা নামক দেশটি বিভিন্ন কারণে বিশ্ববাসীর দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। তন্মধ্যে প্রথম এবং অন্যতম কারণ হল ভাষার জন্য সংগ্রাম, আত্মত্যাগ, বিপ্লব পৃথিবীর অন্য কোন দেশে সংঘটিত হয়নি যেটার নজীর প্রমাণ এই বাংলাদেশ। প্রিয় সহযোদ্ধাগণ আপনারা ইতিহাস বিশ্লেষণ করলে দেখবেন, প্রত্যেক জাতিই জন্মগত ভাবে প্রাপ্ত ভাষায় স্বাধীনভাবে কথা বলে এবং মনের ভাব প্রকাশ করে৷

তাছাড়া সালাম, বরকত, রফিক, জব্বার সহ অসংখ্য তাজা প্রাণ দিয়েছিলেন এ ভাষার জন্য। রক্তের বন্যায় সিক্ত হয়েছে বাংলা মায়ের বুক।এরপর বক্তব্য রাখেন সম্মানিত অভিভাবক সদস্যবৃন্দ ও শিক্ষকমন্ডলী৷ পরিশেষে, সভাপতির বক্তব্যে ফুটে উঠে- একুশ মানেই হলো- পরাশক্তির কাছে মাথা নত না করা। একুশ একটি বিদ্রোহ, বিপ্লব ও সংগ্রামের নাম। ‘একুশ’ হল মায়ের ভাষা৷ তাই, এই ভাষাকে কেউ কখনো কোন সময়ে দাবিয়ে রাখতে পারবে না ও এই ভাষা আজীবন মানুষের মাঝে বেঁচে থাকবে এবং সবশেষে ভাষা শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানিয়ে এবং সবার সুস্বাস্থ্য কামনা করে অনুষ্ঠান সম্পন্ন করেন৷ ক্যাপশন: কুসুমপুরা হাই স্কুল এন্ড কলেজ এর উদ্যোগে শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উপলক্ষে বিদ্যালয়ের সম্মানিত ম্যানেজিং কমিটি,শিক্ষক-শিক্ষিকা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীবৃন্দ।