কাজ করতে গেলে ভুল হবে এটাই স্বাভাবিক।কিন্তু কোন ভুল হলেই প্রাইভেট ব্যাংকের কর্মকর্তাদের উপর চলে মানসিক ও অন্যান্য শাস্তি ।  যা কারো কাছে বলারও উপায় নেই।পরিত্রাণও নেই।  প্রাইভেট কর্মকর্তাকে যেতে হয় মাফ চেতে তার সিনিয়র কর্মকর্তাদের নিয়ে। নূন্যতম শাস্তি দূরে ট্রান্সফার। এমনকি চাকরি ও চলে যায় প্রাইভেট ব্যাংক কর্মকর্তাদের। ব্যাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তা এম ডি বরাবর  চিঠিতে উল্লেখ করেন- কি ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধে তা তিন কর্মদিবসের জানানোর জন্য আদেশ দেন। প্রাইভেট ব্যাংকের এম ডি জন্য তার অধীনস্থ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া সময়ের ব্যাপার।

একবার ও তার ভাবার সুযোগ নেই ওই কর্মকর্তা কোথায় থাকেন, দূরে ট্রান্সফার দিলে তার পরিবার নিয়ে কিভাবে থাকবেন।  চাকরী থেকে বরখাস্ত করবেন।  চাকরি থেকে অব্যবহতির মত অপরাধ কি করেছে? সরকারি ব্যাংকের তিন জন কর্মকর্তার কাজ তিনি একা করেন। ভুলতো হতেই পারে। অবশ্য সরকারি ব্যাংকের এমডি তোয়াক্কা করেন বাংলাদেশ কর্মকর্তার শাস্তি।  তিনি বাংলাদেশ ব্যাংককে জানিয়ে দেন আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। এখানেই শেষ।  কারন তিনি জানেন এবং লালন করেন – একই যোগ্যতা নিয়ে তিনি সিনিয়র অফিসার হয়েছিলেন আর অই কর্মকর্তা এডি হিসেবে ব্যাংলাদেশ ব্যাংকে যোগদান করেন।

এখানে একজন আরেক জনের উপর ছরি ঘুরানোর কিছু নেই। প্রাইভেট ব্যাংক কর্মকর্তার উপর যেন ব্যাংলাদেশ ব্যাংক কোন কর্মকর্তা অমানবিক আচরণ করতে না পারে বাংলাদেশ ব্যাংকের উপরস্ত কর্মকর্তাদের / বাংলাদেশ ব্যাংক এইচ আর এবং অর্থ মন্ত্রণালয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি।