বাংলাদেশ ০৫:৫১ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৭ অক্টোবর ২০২৪, ২১ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
পেকুয়ায় মৎস্য ঘের থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার মাদারীপুর নামজারি করতে ইউনিয়ন ভূমি সহকারী কর্মকর্তা নেন সর্বনিম্ম ৬ হাজার টাকা! দুর্গোৎসব উপলক্ষে উপজেলা প্রশাসনের মত-বিনিময় সভা তানোরে অজ্ঞাত ব্যাক্তি’র লাশ উদ্ধার” মিলছেনা পরিচয় বদলগাছীতে ট্রাকের চাকায় পিষ্ট হয়ে ছয় বছরের শিশুর মৃত্যু দৌলতপুরে পুলিশের অভিযানে ফেন্সিডিলসহ আটক-০১ শরীয়তপুর সদর উপজেলা ছাত্র অধিকার পরিষদের পরিচিত সভা নলছিটি জেড এ ভুট্টো ডিগ্রি কলেজ ৫আগস্ট থেকে পলাতক অধ্যক্ষ দুই মাস পর হঠাৎ হাজির ইবিতে জুলাই গণহত্যার তথ্য-উপাত্ত চেয়ে গণবিজ্ঞপ্তি নাটোরের বড়াইগ্রামে দুর্গাপূজার নিরাপত্তা নিশ্চিতে পুলিশ সুপারের মতবিনিময়। র‌্যাবের পৃথক অভিযানে বিপুল পরিমাণ ফেনসিডিলসহ ০৪ শীর্ষ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার। ত্রিশালে জাতীয় জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধন দিবসে শোভাযাত্রা ও আলোচনা ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ৪ মাদক ব্যবসায়ীক গ্রেফতার। তানোর প্রেস ক্লাবের নির্বাচনে সাঈদ সাজু সভাপতি, সাধারণ সম্পাদক সোহেল রানা ব্রাহ্মণপাড়ায় কৃষক-কৃষাণীদের মাঝে বিনামূল্যে সবজির বীজ বিতরণ
চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:৫৫:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২
  • ১৭৭১ বার পড়া হয়েছে

চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

 

 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

র‌্যাব-৯, সিলেট এর অভিযানে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানার চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

 

 

গত ০৫/১২/২০২১ ইং তারিখ হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানাধীন নিজ বাসায় অনুমান ০২.৩০ ঘটিকার সময় ভিকটিম মোছাঃ রহিমা খাতুন (৩১) ঘুমিয়ে পড়লে রহিমার বসত ঘরের টিন কেটে ঘরের ভিতর প্রবেশ করিয়া আসামীরা রহিমার হাত-পা বেধে তাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং ধর্ষনের সময় রহিমা যাতে আসামীদের চিনতে না পারে সে লক্ষ্যে আসামীরা রহিমার চোখে উপর্যপরি আঘাত করে চোখ নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করে।

 

 

 

ধর্ষণ শেষে আসামীরা রহিমার স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল সেটসহ মূল্যবান জিনিস-পত্র নিয়ে পালিয়ে যায়। রহিমার চিৎকারে পাশর্^বর্তী লোকজন তাকে উদ্ধারপূর্বক হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। চিকিৎসা শেষে ভিকটিম তাহার আত্মীয় স্বজনের সহিত আলোচনা শেষে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানায় একটি গণধর্ষণসহ চুরির মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং- ০৬, তারিখ- ০৬/১২/২০২১ ইং, ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী/২০০৩) এর ৯ (৩)/৩০ তৎসহ ৩২৩/৩৮০ পেনাল কোড। ইতিমধ্যে সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে প্রচারে গণধর্ষণের ঘটনাটি সারাদেশে বাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।

 

 

 

এই মামলার মূল রহস্য উদঘাটন ও আসামী গ্রেফতারের লক্ষ্যে র‌্যাব-৯, সিপিসি-১, হবিগঞ্জ ক্যাম্প নজরদারীর পাশাপাশি ঘটনার ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং আসামী গ্রেফতারের প্রচেষ্টায় গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে অদ্য ১৯/০২/২০২২ ইং তারিখ রাত্রী ০০.৩০ ঘটিকা হইতে সকাল ০৬.০০ ঘটিকা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন ইরল গ্রামে তাদের বন্ধু মাহবুবের বাসায় অভিযান পরিচালনা করে আসামীদ্বয়’কে গ্রেফতার করে।

 

 

 

গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ আসকির মিয়া (৪২) পিতা-মৃত সিদ্দিক মিয়া এবং জসিম (২৯) পিতা- মোঃ তাউস মিয়া, উভয় সাং-কালিনগর, থানা- মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ ’কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গণধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করে। আসামীদ্বয় পেশায় শ্রমিক। রহিমার স্বামী চাকুরী সুবাদে নরসিংদী জেলায় থাকতেন। রহিমা তার নিজ বসত বাড়ীতে তার প্রতিবেশী নাতনী’কে সাথে নিয়ে রাতের খাবার শেষে প্রতিদিনের ন্যায় ঘুমিয়ে থাকত।

 

 

 

 

ঘটনার দিন রাত্রে রহিমার স্বামী চাকুরী থেকে বাসায় আসার কথা থাকলে বাসায় না আসায় রহিমা একাই ঘুমিয়ে পড়ে এবং আসামীরা সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ঘটনার দিন রাত্রী আনুমানিক ০২.৩০ ঘটিকার সময় রহিমার বসত ঘরের টিন কেটে ঘরের ভিতর আসামীরা প্রবেশ করে ভিকটিমের হাত-পা বেধে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং ধর্ষনের সময় ভিকটিম যাতে আসামীদের চিনতে না পারে সে লক্ষ্যে আসামীরা ভিকটিমের চোখে উপর্যপরি আঘাত করে চোখ নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করে। ধর্ষণ শেষে আসামীরা রহিমার স্বর্ণ অলংকার, মোবাইল সেটসহ মূল্যবান জিনিস-পত্র নিয়ে পালিয়ে যায় এবং নিজেদের’কে আত্মগোপন করার জন্য ০৬/১২/২০২১ ইং তারিখ সিএনজি যোগে আসামীরা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরে অবস্থিত তার বন্ধুর বাসায় চলে যায়।

 

 

 

ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় নিরাপদ আশ্রয় না পেয়ে গত ১০/১২/২০২১ ইং তারিখে হবিগঞ্জ জেলার লাখাই থানা এলাকায় তার অন্য এক বন্ধুর বাসায় চলে আসে। সেখানেও নিজেদের’কে নিরাপদ না ভেবে আবার ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন তাদের আরেক বন্ধু মাহবুবের বাসায় চলে যায় এবং সেখান থেকে র‌্যাব-৯ তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়’কে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। বিস্তারিত- ০১৭৭৭৭১০৯১১

 

 

 

 

পেকুয়ায় মৎস্য ঘের থেকে দুই শিশুর মরদেহ উদ্ধার

চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

আপডেট সময় ১১:৫৫:৩৫ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৯ ফেব্রুয়ারী ২০২২

 

 

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি

র‌্যাব-৯, সিলেট এর অভিযানে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানার চাঞ্চল্যকর ও আলোচিত গণধর্ষণ মামলার প্রধান ০২ আসামী ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন এলাকা থেকে গ্রেফতার।

 

 

গত ০৫/১২/২০২১ ইং তারিখ হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানাধীন নিজ বাসায় অনুমান ০২.৩০ ঘটিকার সময় ভিকটিম মোছাঃ রহিমা খাতুন (৩১) ঘুমিয়ে পড়লে রহিমার বসত ঘরের টিন কেটে ঘরের ভিতর প্রবেশ করিয়া আসামীরা রহিমার হাত-পা বেধে তাকে ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং ধর্ষনের সময় রহিমা যাতে আসামীদের চিনতে না পারে সে লক্ষ্যে আসামীরা রহিমার চোখে উপর্যপরি আঘাত করে চোখ নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করে।

 

 

 

ধর্ষণ শেষে আসামীরা রহিমার স্বর্ণালঙ্কার, মোবাইল সেটসহ মূল্যবান জিনিস-পত্র নিয়ে পালিয়ে যায়। রহিমার চিৎকারে পাশর্^বর্তী লোকজন তাকে উদ্ধারপূর্বক হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করেন। চিকিৎসা শেষে ভিকটিম তাহার আত্মীয় স্বজনের সহিত আলোচনা শেষে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানায় একটি গণধর্ষণসহ চুরির মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং- ০৬, তারিখ- ০৬/১২/২০২১ ইং, ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০ (সংশোধনী/২০০৩) এর ৯ (৩)/৩০ তৎসহ ৩২৩/৩৮০ পেনাল কোড। ইতিমধ্যে সংবাদ মাধ্যমে গুরুত্ব সহকারে প্রচারে গণধর্ষণের ঘটনাটি সারাদেশে বাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করে।

 

 

 

এই মামলার মূল রহস্য উদঘাটন ও আসামী গ্রেফতারের লক্ষ্যে র‌্যাব-৯, সিপিসি-১, হবিগঞ্জ ক্যাম্প নজরদারীর পাশাপাশি ঘটনার ছায়াতদন্ত শুরু করে এবং আসামী গ্রেফতারের প্রচেষ্টায় গোয়েন্দা তথ্যের মাধ্যমে অদ্য ১৯/০২/২০২২ ইং তারিখ রাত্রী ০০.৩০ ঘটিকা হইতে সকাল ০৬.০০ ঘটিকা পর্যন্ত ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন ইরল গ্রামে তাদের বন্ধু মাহবুবের বাসায় অভিযান পরিচালনা করে আসামীদ্বয়’কে গ্রেফতার করে।

 

 

 

গ্রেফতারকৃত আসামী মোঃ আসকির মিয়া (৪২) পিতা-মৃত সিদ্দিক মিয়া এবং জসিম (২৯) পিতা- মোঃ তাউস মিয়া, উভয় সাং-কালিনগর, থানা- মাধবপুর, জেলা-হবিগঞ্জ ’কে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গণধর্ষণের ঘটনা স্বীকার করে। আসামীদ্বয় পেশায় শ্রমিক। রহিমার স্বামী চাকুরী সুবাদে নরসিংদী জেলায় থাকতেন। রহিমা তার নিজ বসত বাড়ীতে তার প্রতিবেশী নাতনী’কে সাথে নিয়ে রাতের খাবার শেষে প্রতিদিনের ন্যায় ঘুমিয়ে থাকত।

 

 

 

 

ঘটনার দিন রাত্রে রহিমার স্বামী চাকুরী থেকে বাসায় আসার কথা থাকলে বাসায় না আসায় রহিমা একাই ঘুমিয়ে পড়ে এবং আসামীরা সেই সুযোগকে কাজে লাগিয়ে ঘটনার দিন রাত্রী আনুমানিক ০২.৩০ ঘটিকার সময় রহিমার বসত ঘরের টিন কেটে ঘরের ভিতর আসামীরা প্রবেশ করে ভিকটিমের হাত-পা বেধে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে এবং ধর্ষনের সময় ভিকটিম যাতে আসামীদের চিনতে না পারে সে লক্ষ্যে আসামীরা ভিকটিমের চোখে উপর্যপরি আঘাত করে চোখ নষ্ট করে দেওয়ার চেষ্টা করে। ধর্ষণ শেষে আসামীরা রহিমার স্বর্ণ অলংকার, মোবাইল সেটসহ মূল্যবান জিনিস-পত্র নিয়ে পালিয়ে যায় এবং নিজেদের’কে আত্মগোপন করার জন্য ০৬/১২/২০২১ ইং তারিখ সিএনজি যোগে আসামীরা ব্রাহ্মণবাড়ীয়া শহরে অবস্থিত তার বন্ধুর বাসায় চলে যায়।

 

 

 

ব্রাহ্মণবাড়ীয়ায় নিরাপদ আশ্রয় না পেয়ে গত ১০/১২/২০২১ ইং তারিখে হবিগঞ্জ জেলার লাখাই থানা এলাকায় তার অন্য এক বন্ধুর বাসায় চলে আসে। সেখানেও নিজেদের’কে নিরাপদ না ভেবে আবার ব্রাহ্মণবাড়ীয়া জেলার সরাইল থানাধীন তাদের আরেক বন্ধু মাহবুবের বাসায় চলে যায় এবং সেখান থেকে র‌্যাব-৯ তাদের গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃত আসামীদ্বয়’কে হবিগঞ্জ জেলার মাধবপুর থানায় হস্তান্তরের কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। বিস্তারিত- ০১৭৭৭৭১০৯১১