কে এম সোহেব জুয়েলঃ
স্বল্প সময়ে বহুল আলোচিত বাবুগঞ্জ বাসির প্রাণের মানুষ বাবুগঞ্জের বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়নের ইসলামপুর গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা ও অবসর প্রাপ্ত জনতা ব্যাংকের ডিজিএম মোঃ নুরুল আলম খান ফিরোজের পুত্র ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্র বিজ্ঞানের অনার্স মাষ্টার করা মেধাবি ছাত্র মোঃ আদনান আলম খান বাবু।
তিনি বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী দাবি করে তীব্র তাপদাহকে উপেক্ষা করে দীর্ঘ সময় বাবুগঞ্জ উপজেলার সর্বস্হরের মানুষের পাশে থেকে তাদের সর্বপ্রকার সহযোগিতায় হাত বাড়িয়ে দেয়া সহ সকল কর্মকান্ডে পাশে থাকার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ছিলেন বাবু।
কিন্তু এরি মাঝে হাইকমান্ডের নির্দেশ ও দলিও সিদ্বান্ত আসায় এই সিদ্ধান্তকে শ্রদ্ধার সাথে মাথায় নিয়ে প্রচার প্রচারনা ও নির্বাচনের সকল প্রকার কার্যক্রমকে অব্যহতি দিয়ে সরে পরতে হল এই কেন্দ্রীয় কমিটির বিএনপির ত্যাগী সাবেক ছাত্র নেতা মোঃ আদনান আলম বাবুকে।
তিনি (বাবু) এক বুক ভরা আশা নিয়ে আসছিলেন বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হয়ে মানুষের পাশে থেকে নিরালোস কাজ করে যাবেন ওই এলাকার অসহায় নিপিরিত ও ক্ষুধার্ত মানুষের মাঝে থেকে। তাদের অপরিপূর্নতাকে পরিপুন্ন করে ওই উপজেলায় দৃষ্টান্ত রেখে যাবেন তিনি। উপজেলাকে গড়ে তুলবেন আধুনিক শহরে।
কিন্তুু ইতিমধ্যে দেশ নায়ক তারেক জিয়ার নির্দেশনা আসায় এবং দেশ নেত্রী তার প্রানপ্রিয় খালেদা জিয়ার প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও সন্মান রেখে শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের আদর্শকে বুকে ধারন করে দলের সকল সিদ্ধান্তকে মেনে বর্তমান সরকারের অধিনে প্রহসন মুলক নির্বাচনের ভোটকে বর্জনের সিদ্ধান্তে একমত পোষণ করে বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী হয়ে মাঠে নেমেও সরে গেলেন বাবু।
নির্বাচন থেকে সরে গেলেও তিনি বাবুগঞ্জ উপজেলা বাসির হৃদয় থেকে সরেননি তিনি জনগনের মাঝে প্রতিশ্রুতি দেয়াকে শতভাগ পালন করতে না পারলেও তার নিজ অর্থ শ্রম ও মেধা দিয়ে তার সাধ্য সমার্থ অনুযায়ী বাবুগঞ্জ বাসির পাশে থেকে আজীবন নিরালোশ ভাবে কাজ করে জাবেন এমনটি বলেছেন আদনান আলম বাবু।
দলের সিদ্ধান্তকে সন্মান ও হাই কমান্ডারের নির্দেশনাকে সাদরে গ্রহন করে বাবুগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান পদ থেকে মুখ ঘুরিয়ে সরে যাওয়ায় ওই উপজেলার সর্বস্হরের জনগনের কাছে ক্ষমা চেয়ে তাদের ভাল থাকার অভিপ্রায় ব্যাক্ত করেন আদনান আলম বাবু।।