ধর্মপাশা প্রতিনিধিঃ
আমি আল-আমিন আহমেদ সালমান (২৪) পিতা: রহিছ উদ্দিন গ্রামঃ মোহাম্মদ আলীপুর, ইউনিয়ন: বংশীকুন্ডা (দঃ), থানা: মধ্যনগর, জেলা : সুনামগঞ্জ। আমি একজন সংবাদকর্মী। গত ৫ এপ্রিল আমাকে জড়িয়ে আমাকে হেয় করতে চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে উদ্দেশ্য প্রণোদিতভাবে মিথ্যা ও বানোয়াট তথ্য দিয়ে কয়েকটি অনলাইন পোর্টালে সংবাদ পরিবেশন করা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট। এতে বলা হয়েছে চামরদানি ইউনিয়নের চামরদানি গ্রামের আজিজুল ইসলাম কয়েলের বিরুদ্ধে সংবাদ প্রকাশের ভয় দেখিয়ে চাঁদা নিয়েছি এবং মারধরের শিকার হয়েছি।
যা মোটেও সত্য নয়। কিন্তু প্রকৃত ঘটনা হলো বংশীকুন্ডা দক্ষিণ ইউনিয়নের মোহাম্মদ আলীপুর গ্রামের বাসিন্দা আমার মামা শহীদ আলমের কাছ থেকে আজিজুল ইসলাম কয়েল ২ হাজার টাকা হাওলাত নিয়েছিল। গত ৪ এপ্রিল দুপুরে আমি মধ্যনগর বাজার থেকে ফেরার পথে আমার মামা শহীদ আলম ফোন করে আমাকে বলে যে, আজিজুল ইসলাম কয়েলের কাছ থেকে ২ হাজার টাকা (হাওলাত) নিয়ে আসার জন্য। আমি বাড়ি ফেরার পথে চামরদানী গ্রামের আলী নুরের দোকানের সামনে আমি আজিজুল ইসলাম কয়েল কে পেয়ে সেই টাকা চাই। তখন সে আমাকে মামার কাছ থেকে নেওয়া ২ হাজার টাকা আমার হাতে দেয়। কিন্তু এমন দৃশ্য গোপনে ভিডিও ধারণ করে আজিজুল ইসলাম কয়েলের লোকজন। পরে আমাকে হেয় করতে চাঁদাবাজ আখ্যা দিয়ে এই ভিডিওকে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া। যা নিয়ে কতিপয় সাংবাদিকেরা মিথ্যা রসদ লাগিয়ে মিথ্যাচার করে সংবাদ প্রকাশ করেছেন। আমি ওইসব সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।