কোনো প্রকার ঘুষ ছাড়াই মুন্সীগঞ্জে কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ২০ জন

আপলোড সময় : ১২-০৯-২০২৫ ১১:৪৭:৫৪ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ১২-০৯-২০২৫ ১১:৪৭:৫৪ অপরাহ্ন
 
ফাহাদ মোল্লা:
 
বাংলাদেশ পুলিশের স্বচ্ছ ও ন্যায়সংগত নিয়োগ প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় মুন্সীগঞ্জে ঘুষ বা প্রভাব খাটানো ছাড়াই কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ২০ জন তরুণ-তরুণী। দীর্ঘ প্রতিযোগিতা, কঠোর যাচাই-বাছাই এবং মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নির্বাচিত প্রার্থীদের নাম শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।
 
শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মুন্সীগঞ্জ পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি ও মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকারের পক্ষে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন নিয়োগ বোর্ডের অন্যতম সদস্য ফরিদপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শামসুল আজম।
 
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নিয়োগ বোর্ডের সদস্য নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ-সার্কেল) আসিফ ইমাম, মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মোহাম্মদ কাজী হুমায়ুন রশীদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ফিরোজ কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. কামরান হোসেনসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
 
ঘোষণার পরপরই নির্বাচিত ২০ জন প্রার্থীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানায় জেলা পুলিশ। অনুষ্ঠানস্থল জুড়ে তখন উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রাথমিকভাবে মুন্সীগঞ্জ জেলার ২০টি শূন্য পদের বিপরীতে আবেদন করেছিলেন মোট ৩১৮ জন প্রার্থী। প্রথম ধাপে স্ক্রিনিং শেষে ২১৮ জনকে শারীরিক মাপ ও শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়।
 
পরবর্তীতে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩৩ জন প্রার্থী। সেখান থেকে উত্তীর্ণ হন মাত্র ২৪ জন। শেষ ধাপে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে ২০ জনকে বাছাই করা হয়।
 
বাংলাদেশ পুলিশ গত কয়েক বছর ধরেই কনস্টেবল নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রেখে আসছে। এ প্রসঙ্গে নিয়োগ বোর্ডের একাধিক সদস্য জানান, এবারের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও ঘুষমুক্ত। কোনো ধরনের তদবির বা আর্থিক লেনদেন ছাড়াই মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই প্রার্থীদের নির্বাচন করা হয়েছে।
 
ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচিত প্রার্থীরা ও তাদের পরিবার আনন্দে অভিভূত হয়ে পড়েন। অনেকেই জানান, স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার ফলে সাধারণ পরিবার থেকেও যোগ্য প্রার্থীরা পুলিশের কনস্টেবল হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।
 
একজন নির্বাচিত প্রার্থী আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, “আমি কখনো ভাবিনি কোনো ধরনের সুপারিশ বা ঘুষ ছাড়া চাকরি পাওয়া সম্ভব। আজ বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি আমার বিশ্বাস আরও বেড়ে গেল।
 
মুন্সীগঞ্জে কনস্টেবল নিয়োগের এ সফল সমাপ্তি আবারও প্রমাণ করল যে কঠোর পরিশ্রম ও যোগ্যতার মাধ্যমেই বাংলাদেশ পুলিশে যোগদানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এটি শুধু প্রার্থীদের জন্য নয়, সমগ্র জেলায় স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার একটি অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
 
বাংলাদেশ পুলিশের স্বচ্ছ ও ন্যায়সংগত নিয়োগ প্রক্রিয়ার ধারাবাহিকতায় মুন্সীগঞ্জে ঘুষ বা প্রভাব খাটানো ছাড়াই কনস্টেবল পদে চাকরি পেলেন ২০ জন তরুণ-তরুণী। দীর্ঘ প্রতিযোগিতা, কঠোর যাচাই-বাছাই এবং মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতে নির্বাচিত প্রার্থীদের নাম শুক্রবার (১২ সেপ্টেম্বর) আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করা হয়।
 
শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে মুন্সীগঞ্জ পুলিশ লাইন্সের ড্রিল শেডে এ ফলাফল ঘোষণা করা হয়। নিয়োগ বোর্ডের সভাপতি ও মুন্সীগঞ্জের পুলিশ সুপার মুহম্মদ শামসুল আলম সরকারের পক্ষে প্রার্থীদের নাম ঘোষণা করেন নিয়োগ বোর্ডের অন্যতম সদস্য ফরিদপুর জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মো. শামসুল আজম।
 
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নিয়োগ বোর্ডের সদস্য নারায়ণগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (খ-সার্কেল) আসিফ ইমাম, মুন্সীগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অর্থ ও প্রশাসন) মোহাম্মদ কাজী হুমায়ুন রশীদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) মো. ফিরোজ কবির, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (ডিএসবি) মো. কামরান হোসেনসহ জেলা পুলিশের অন্যান্য ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।
 
ঘোষণার পরপরই নির্বাচিত ২০ জন প্রার্থীকে ফুল দিয়ে শুভেচ্ছা জানায় জেলা পুলিশ। অনুষ্ঠানস্থল জুড়ে তখন উৎসবমুখর পরিবেশের সৃষ্টি হয়।
নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রাথমিকভাবে মুন্সীগঞ্জ জেলার ২০টি শূন্য পদের বিপরীতে আবেদন করেছিলেন মোট ৩১৮ জন প্রার্থী। প্রথম ধাপে স্ক্রিনিং শেষে ২১৮ জনকে শারীরিক মাপ ও শারীরিক সক্ষমতা যাচাই পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ দেওয়া হয়।
 
পরবর্তীতে লিখিত পরীক্ষায় অংশ নেন ১৩৩ জন প্রার্থী। সেখান থেকে উত্তীর্ণ হন মাত্র ২৪ জন। শেষ ধাপে মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে চূড়ান্তভাবে ২০ জনকে বাছাই করা হয়।
 
বাংলাদেশ পুলিশ গত কয়েক বছর ধরেই কনস্টেবল নিয়োগ প্রক্রিয়ায় স্বচ্ছতা বজায় রেখে আসছে। এ প্রসঙ্গে নিয়োগ বোর্ডের একাধিক সদস্য জানান, এবারের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ নিরপেক্ষ ও ঘুষমুক্ত। কোনো ধরনের তদবির বা আর্থিক লেনদেন ছাড়াই মেধা ও যোগ্যতার ভিত্তিতেই প্রার্থীদের নির্বাচন করা হয়েছে।
 
ফলাফল ঘোষণার পর নির্বাচিত প্রার্থীরা ও তাদের পরিবার আনন্দে অভিভূত হয়ে পড়েন। অনেকেই জানান, স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার ফলে সাধারণ পরিবার থেকেও যোগ্য প্রার্থীরা পুলিশের কনস্টেবল হওয়ার সুযোগ পাচ্ছেন।
 
একজন নির্বাচিত প্রার্থী আবেগঘন কণ্ঠে বলেন, “আমি কখনো ভাবিনি কোনো ধরনের সুপারিশ বা ঘুষ ছাড়া চাকরি পাওয়া সম্ভব। আজ বাংলাদেশ পুলিশের প্রতি আমার বিশ্বাস আরও বেড়ে গেল।
 
মুন্সীগঞ্জে কনস্টেবল নিয়োগের এ সফল সমাপ্তি আবারও প্রমাণ করল যে কঠোর পরিশ্রম ও যোগ্যতার মাধ্যমেই বাংলাদেশ পুলিশে যোগদানের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এটি শুধু প্রার্থীদের জন্য নয়, সমগ্র জেলায় স্বচ্ছ নিয়োগ প্রক্রিয়ার একটি অনন্য দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।



 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]