লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ প্রতিনিধি:
হবিগঞ্জের লাখাই উপজেলার মোড়াকড়ি গ্রামে প্রেমিকের বাড়িতে প্রেমিকার অনশন ঘিরে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে জানা গেছে, গাজীপুর জেলার গাছা থানার ফিরোজুল হকের মেয়ে সুইটি আক্তার সায়না (২০) প্রেমিক ইব্রাহিমের সাথে ঘর বাঁধার আশায় গত বৃহস্পতিবার রাতে ওই গ্রামে উপস্থিত হন। কিন্তু সুইটি বাড়িতে পৌঁছালে প্রেমিক ইব্রাহিম সেখান থেকে পালিয়ে যায়।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৬ মাস আগে রঙ নম্বরের মাধ্যমে সুইটি আক্তার সায়নার সাথে পরিচয় হয় মোড়াকড়ি গ্রামের ফারুক মিয়ার ছেলে ইব্রাহিমের। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে এবং একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তারা। সুইটির অভিযোগ, ইব্রাহিম তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন সম্পর্ক চালিয়ে গেছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, প্রায় ৬ মাস আগে রঙ নম্বরের মাধ্যমে সুইটি আক্তার সায়নার সাথে পরিচয় হয় মোড়াকড়ি গ্রামের ফারুক মিয়ার ছেলে ইব্রাহিমের। ধীরে ধীরে তাদের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা বাড়তে থাকে এবং একপর্যায়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন তারা। সুইটির অভিযোগ, ইব্রাহিম তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন সম্পর্ক চালিয়ে গেছে।
অবশেষে ইব্রাহিমের কথায় আস্থাশীল হয়ে ঘর বাঁধার স্বপ্ন নিয়ে গাজীপুর থেকে লাখাইয়ে চলে আসেন তিনি। কিন্তু বৃহস্পতিবার রাতে ইব্রাহিমের বাড়িতে পৌঁছার পরপরই ইব্রাহিম অদৃশ্য হয়ে যায়। এতে ক্ষুব্ধ ও হতাশ হয়ে সুইটি প্রেমিকের বাড়ির উঠোনে অনশন শুরু করেন। রাত ১২টা পর্যন্তও অনশন চলছিল বলে খবর পাওয়া গেছে।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই বিষয়টি দেখতে জড়ো হন এবং বিভিন্ন মন্তব্য করতে থাকেন। কেউ কেউ ইব্রাহিমের দায়িত্বহীনতাকে নিন্দা করেন, আবার কেউ সুইটির সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। এ ব্যাপারে স্থানীয়দের দাবি, বিষয়টি দ্রুত সমাধান করা না হলে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হতে পারে।
এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। অনেকেই বিষয়টি দেখতে জড়ো হন এবং বিভিন্ন মন্তব্য করতে থাকেন। কেউ কেউ ইব্রাহিমের দায়িত্বহীনতাকে নিন্দা করেন, আবার কেউ সুইটির সাহসী পদক্ষেপের প্রশংসা করেন। এ ব্যাপারে স্থানীয়দের দাবি, বিষয়টি দ্রুত সমাধান করা না হলে সামাজিক অস্থিরতা তৈরি হতে পারে।
তারা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন অন্যদিকে, ইব্রাহিমের পরিবারের সাথে যোগাযোগের চেষ্টা করা হলেও তাদের পক্ষ থেকে কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।