জহুরুল ইসলাম নীলফামারী প্রতিনিধি:
বিশ্বনবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)- এর সীরাতুন্নবী (সা.) উপলক্ষে নীলফামারীতে আলোচনা সভা ও দোয়া মাহফিলের আয়োজন করেছে, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির, নীলফামারী জেলা শাখা।
উক্ত সীরাত মাহফিল (৬সেপ্টেম্বর) শনিবার নীলফামারী জেলার জলঢাকা উপজেলার জলঢাকা আইডিয়াল কলেজ অডিটোরিয়ামে অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির নীলফামারী জেলা শাখার সভাপতি তাজমুল হাসান সাগর। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন জেলা সেক্রেটারি রেজাউল করিম।
অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ছিলেন, বাংলাদেশ ইসলামী ছাত্রশিবির কেন্দ্রীয় বিতর্ক সম্পাদক আসাদুল ইসলাম। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশন নীলফামারী জেলা সভাপতি মনিরুজ্জামান জুয়েল এবং বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী নায়েবে আমির ও জলঢাকা প্রেসক্লাবের সভাপতি আলহাজ্ব কামরুজ্জামান।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রশিবির নীলফামারী জেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীলবৃন্দ বক্তারা বলেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ। বর্তমান সময়ে তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্তির অন্ধকার থেকে মুক্ত করে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে হলে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শকে জীবনমুখী করে তুলতে হবে।
তারা আরও বলেন, ইসলামই যুবসমাজকে সুস্থ চিন্তা, সৎ চরিত্র ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে। তাই ইসলামী যুব প্রজন্মকে কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে নিজেদের জীবন পরিচালনা করতে হবে।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন, ছাত্রশিবির নীলফামারী জেলা শাখার বিভিন্ন পর্যায়ের দায়িত্বশীলবৃন্দ বক্তারা বলেন, মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-এর জীবন মানবতার সর্বোত্তম আদর্শ। বর্তমান সময়ে তরুণ প্রজন্মকে বিভ্রান্তির অন্ধকার থেকে মুক্ত করে আলোর পথে ফিরিয়ে আনতে হলে রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শকে জীবনমুখী করে তুলতে হবে।
তারা আরও বলেন, ইসলামই যুবসমাজকে সুস্থ চিন্তা, সৎ চরিত্র ও দায়িত্বশীল নাগরিক হিসেবে গড়ে তোলে। তাই ইসলামী যুব প্রজন্মকে কোরআন ও সুন্নাহর আলোকে নিজেদের জীবন পরিচালনা করতে হবে।
বক্তারা জোর দিয়ে বলেন, পশ্চিমা ভোগবাদী সংস্কৃতি আমাদের যুবসমাজকে বিপথে নিতে চাইছে। এ থেকে রক্ষা পেতে হলে যুবকদের সীরাত অধ্যয়ন, নামাজ-রোজার চর্চা এবং ইসলামী সংগঠনের মাধ্যমে নিজেদের শাণিত করতে হবে। কেননা তরুণরাই আগামী দিনের রাষ্ট্র ও জাতির কর্ণধার। যদি তারা রাসূলুল্লাহ (সা.)-এর আদর্শে উজ্জীবিত হয়, তবে একটি ন্যায়ভিত্তিক, শান্তিময় ও সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব হবে।
অনুষ্ঠানের শেষে দোয়া মাহফিলে জাতির শান্তি, মুসলিম উম্মাহর ঐক্য, দেশ ও জাতির সমৃদ্ধি এবং তরুণ প্রজন্মের ঈমানি দৃঢ়তা কামনা করা হয়।