
নিজস্ব প্রতিবেদক
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অবশেষে রাহুমুক্ত হলো। ২০২৪ সালের ৫আগস্টের পর সহকারি পরিচালক হিসেবে এখানে যোগদান করে ডা: মো: মিজানুর রহমান। এরপর থেকে খুমেক হাসপাতালে মব সৃষ্টি করে আতঙ্ক সৃষ্টি শুরু করেন। তার সিন্ডিকেটে যুক্ত হয় বিশেষ পেশার ২/৩জন ডায়াগনস্টিক ব্যবসায়ী ও চিকিৎসক , দালাল সিন্ডিকেট, টেন্ডারবাজ ও মেডিকেল সেক্টরে নানা অপরাধে সম্পৃক্ততা ব্যক্তিরা। হাসপাতালের অন্যান্য চিকিৎসকদের মাঝে ভয়ভীতি প্রদর্শন শুরু করে এ সিন্ডিকেট।
খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল অবশেষে রাহুমুক্ত হলো। ২০২৪ সালের ৫আগস্টের পর সহকারি পরিচালক হিসেবে এখানে যোগদান করে ডা: মো: মিজানুর রহমান। এরপর থেকে খুমেক হাসপাতালে মব সৃষ্টি করে আতঙ্ক সৃষ্টি শুরু করেন। তার সিন্ডিকেটে যুক্ত হয় বিশেষ পেশার ২/৩জন ডায়াগনস্টিক ব্যবসায়ী ও চিকিৎসক , দালাল সিন্ডিকেট, টেন্ডারবাজ ও মেডিকেল সেক্টরে নানা অপরাধে সম্পৃক্ততা ব্যক্তিরা। হাসপাতালের অন্যান্য চিকিৎসকদের মাঝে ভয়ভীতি প্রদর্শন শুরু করে এ সিন্ডিকেট।
চিকিৎসকদের বদলি ও বদলি ঠেকানোর নামে বেশ কয়েকজনের কাছ থেকে মোটা অংকের চাঁদাবাজিও করেছেন। অবশেষে গত ৬ আগস্ট তাকে রাজশাহী বিভাগের চাপাইনবাবগঞ্জ জেলার নাচোল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে বদলি করা হয়। ওই আদেশের পর থেকে মরিয়া হয়ে বদলি ঠেকাতে দৌড়ঝাঁপ শুরু করে ডা: মিজান। তবে শেষ রক্ষা হয়নি, আজ বৃহস্পতিবার রিলিজ হয়েছেন খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে।
খুমেক হাসপাতালের কয়েকজন চিকিৎসক জানান, তিনি এখানে সহকারি পরিচালক হিসেবে যোগদানের পর থেকে ত্রাসের রাজত্ব সৃষ্টি করেছিলেন। বহিরাগত কিছু যুবককে সাথে রাখতেন। তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাসেবার বিষয়ে গুরুত্ব না দিয়ে টেন্ডারসহ নানা কাজে ঝুকে পড়েন তার কোন বিষয়ে কথা বলতে গেলে মবের শিকার হতে হতো।
তারা বলেন, ডা: মিজানের চলে যাওয়াতে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল রাহুমুক্ত হয়েছে।