
হবিগঞ্জ প্রতিনিধিঃ চুনারুঘাট উপজেলার ৪নং পাইকপাড়া ইউনিয়নের লক্ষরপুর-লতিফপুর রাস্তার কাজের অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে প্রকল্প সভাপতি ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান আবু সায়েমের বিরুদ্ধে। এ বিষয়ে সাইফুজ্জামান নামে এক সমন্বয়কারী উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবরে লিখিত অভিযোগ করেছেন।
অভিযোগে জানা যায়, ১ সপ্তাহ আগে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে মর্মে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পরিদর্শন করেছেন। তাকে পোষ্ট ওয়ার্ক-প্রি ওয়ার্ক এর প্রাক্কলন মোতাবেক প্রকল্পের কাজ হয়নি মর্মে এলাকাবাসী অবহিত করেন। কিন্তু এ বিষয়ে চূড়ান্ত ফায়সালা না করে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকল্প চেয়ারম্যানের যোগসাজসে প্রকল্পের চুড়ান্ত বিল প্রদান করার পায়তারা করছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
উক্ত বিষয়ে প্রকল্প স্থানে গিয়ে বর্তমান মাটি সরিয়ে দেখা যায়, কাবিখা প্রকল্পের নীতিমালা অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করা হয়নি। যে কারণে এলাকার লোকজন চলাচলের পূর্বের ন্যায় অসুবিধার সম্মুখীন হবেন। প্রকল্প এলাকার উভয় সাইট নিম্নাঞ্চল হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ী ঢলে রাস্তা ভেঙ্গে জনসাধারণের অসুবিধা হয়। দীর্ঘদিন পর সরকারী বরাদ্ধের রাস্তাটি পুন: মেরামতের জন্য বরাদ্ধ প্রদান করা হয় মোট বরাদ্ধ চার লাখ বিশ হাজার টাকা।
কিন্তু সরজমিন পর্যবেক্ষণে দেখা যায় যে, ১ লক্ষ টাকার মাটিও কাটা হয়নি। রাস্তায় গজিয়ে উঠার ঘাসগুলো ঢেকে দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের ল্যান্থ এবং হাইট মোতাবেক কাজ হয়নি। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তাবায়ন কর্মকর্তার নিকট যোগাযোগ করেও যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করার জন্য অনুরোধ করা হয়। অভিযোগকারীর আশংকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও প্রকল্প সভাপতি প্রকল্পের অবশিষ্ট অর্থ আত্মসাৎ করার পায়তারা করছেন।
অভিযোগে জানা যায়, ১ সপ্তাহ আগে প্রকল্পের কাজ শেষ হয়েছে মর্মে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা পরিদর্শন করেছেন। তাকে পোষ্ট ওয়ার্ক-প্রি ওয়ার্ক এর প্রাক্কলন মোতাবেক প্রকল্পের কাজ হয়নি মর্মে এলাকাবাসী অবহিত করেন। কিন্তু এ বিষয়ে চূড়ান্ত ফায়সালা না করে প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা প্রকল্প চেয়ারম্যানের যোগসাজসে প্রকল্পের চুড়ান্ত বিল প্রদান করার পায়তারা করছেন বলে অভিযোগ করেছেন।
উক্ত বিষয়ে প্রকল্প স্থানে গিয়ে বর্তমান মাটি সরিয়ে দেখা যায়, কাবিখা প্রকল্পের নীতিমালা অনুযায়ী কাজ সম্পন্ন করা হয়নি। যে কারণে এলাকার লোকজন চলাচলের পূর্বের ন্যায় অসুবিধার সম্মুখীন হবেন। প্রকল্প এলাকার উভয় সাইট নিম্নাঞ্চল হওয়ায় বর্ষা মৌসুমে পাহাড়ী ঢলে রাস্তা ভেঙ্গে জনসাধারণের অসুবিধা হয়। দীর্ঘদিন পর সরকারী বরাদ্ধের রাস্তাটি পুন: মেরামতের জন্য বরাদ্ধ প্রদান করা হয় মোট বরাদ্ধ চার লাখ বিশ হাজার টাকা।
কিন্তু সরজমিন পর্যবেক্ষণে দেখা যায় যে, ১ লক্ষ টাকার মাটিও কাটা হয়নি। রাস্তায় গজিয়ে উঠার ঘাসগুলো ঢেকে দেওয়া হয়েছে। প্রকল্পের ল্যান্থ এবং হাইট মোতাবেক কাজ হয়নি। এ বিষয়ে উপজেলা প্রকল্প বাস্তাবায়ন কর্মকর্তার নিকট যোগাযোগ করেও যথাযথ প্রক্রিয়ার মাধ্যমে প্রকল্পের কাজ সমাপ্ত করার জন্য অনুরোধ করা হয়। অভিযোগকারীর আশংকা উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা ও প্রকল্প সভাপতি প্রকল্পের অবশিষ্ট অর্থ আত্মসাৎ করার পায়তারা করছেন।