বাকৃবি প্রতিনিধি : বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বাকৃবি) কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের জীবন, আদর্শ ও রাষ্ট্রদর্শনভিত্তিক বিভিন্ন গবেষণাধর্মী বই প্রদান করা হয়েছে।
মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরিতে আনুষ্ঠানিকভাবে এ বইগুলো হস্তান্তর করেন, বাকৃবি শাখা ছাত্রদলের আহ্বায়ক মো. আতিকুর রহমান।
বই হস্তান্তরের সময় আতিকুর রহমান বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা, রাষ্ট্রনায়ক এবং দেশপ্রেমিক রাজনীতিক। তাঁর জীবন ও দর্শন শুধু ইতিহাস নয়, বরং ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা। নতুন প্রজন্মকে তাঁর আদর্শ ও সংগ্রামের কথা জানাতে হলে পাঠ্যাভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এই বইগুলো সেই প্রয়াসকে এগিয়ে নেবে। আমাদের তরুণ সমাজ আজ ইতিহাস বিমুখ হয়ে পড়ছে। তারা যেন প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারে, সেজন্য গ্রন্থাগারে এমন মূল্যবান সংগ্রহ থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। জিয়াউর রহমানের মতো একজন জাতীয় নেতার জীবনী পাঠ নতুন চিন্তার দুয়ার খুলে দিতে পারে।”
আতিকুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, বিগত স্বৈরাচার হাসিনার শাসনকালে তারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম মুছে দোয়ায় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি থেকে শুরু করে সকল স্হানে তারা স্বাধীনতার ঘোষক-বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তার কোন বই প্রদর্শনীতে বাধা দেয় যার ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সঠিক ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত ছিল। আমাদের এই উদ্যোগ তরুণ সমাজকে দেশের ইতিহাস ও রাষ্ট্রনির্মাণে শহীদ জিয়ার অবদান সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিবে।
উল্লেখ্য, লাইব্রেরিতে উপহার হিসেবে দেওয়া বইগুলোর মধ্যে রয়েছে— ‘জিয়াউর রহমান: একজন মুক্তিযোদ্ধার রোজনামচা’, ‘জিয়াউর রহমান: বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ের স্পন্দন’, ‘ছোটদের জিয়াউর রহমান’, ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও তারেক রহমান’, ‘জ্যোতির্ময় জিয়া এবং কালো মেঘের দল’, ‘জিয়াউর রহমান: আচ্ছাদিত ইতিহাস’, ‘শহীদ জিয়া, বিএনপি ও বাংলাদেশের রাজনীতি’, ‘রাষ্ট্রনায়ক জিয়া: বাংলাদেশ ভাবনায়’, ‘জিয়ার রাষ্ট্রদর্শন ও বাংলাদেশ’, ‘স্বাধীনতার ঘোষক’ এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রচিত ‘আমার রাজনীতির রুপরেখা’।
বইগুলো গ্রহণকালে বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, “এই বইগুলো আমাদের গ্রন্থাগারের সংগ্রহকে আরও সমৃদ্ধ করবে। শিক্ষার্থীরা এখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলোর বিষয়ে আরও স্পষ্ট ধারণা পাবে। আমরা এই মহতী উদ্যোগের সঙ্গে থাকতে পেরে কৃতজ্ঞ।
বই হস্তান্তরের সময় আতিকুর রহমান বলেন, শহীদ জিয়াউর রহমান ছিলেন একজন সাহসী মুক্তিযোদ্ধা, রাষ্ট্রনায়ক এবং দেশপ্রেমিক রাজনীতিক। তাঁর জীবন ও দর্শন শুধু ইতিহাস নয়, বরং ভবিষ্যতের দিকনির্দেশনা। নতুন প্রজন্মকে তাঁর আদর্শ ও সংগ্রামের কথা জানাতে হলে পাঠ্যাভ্যাস গড়ে তোলা জরুরি। এই বইগুলো সেই প্রয়াসকে এগিয়ে নেবে। আমাদের তরুণ সমাজ আজ ইতিহাস বিমুখ হয়ে পড়ছে। তারা যেন প্রকৃত ইতিহাস জানতে পারে, সেজন্য গ্রন্থাগারে এমন মূল্যবান সংগ্রহ থাকা অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। জিয়াউর রহমানের মতো একজন জাতীয় নেতার জীবনী পাঠ নতুন চিন্তার দুয়ার খুলে দিতে পারে।”
আতিকুর রহমান অভিযোগ করে বলেন, বিগত স্বৈরাচার হাসিনার শাসনকালে তারা শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম মুছে দোয়ায় ষড়যন্ত্রে লিপ্ত ছিল, বিশ্ববিদ্যালয়ের লাইব্রেরি থেকে শুরু করে সকল স্হানে তারা স্বাধীনতার ঘোষক-বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তার কোন বই প্রদর্শনীতে বাধা দেয় যার ফলে সাধারণ শিক্ষার্থীরা সঠিক ইতিহাস জানা থেকে বঞ্চিত ছিল। আমাদের এই উদ্যোগ তরুণ সমাজকে দেশের ইতিহাস ও রাষ্ট্রনির্মাণে শহীদ জিয়ার অবদান সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিবে।
উল্লেখ্য, লাইব্রেরিতে উপহার হিসেবে দেওয়া বইগুলোর মধ্যে রয়েছে— ‘জিয়াউর রহমান: একজন মুক্তিযোদ্ধার রোজনামচা’, ‘জিয়াউর রহমান: বাংলাদেশের জনগণের হৃদয়ের স্পন্দন’, ‘ছোটদের জিয়াউর রহমান’, ‘বাংলাদেশী জাতীয়তাবাদ ও তারেক রহমান’, ‘জ্যোতির্ময় জিয়া এবং কালো মেঘের দল’, ‘জিয়াউর রহমান: আচ্ছাদিত ইতিহাস’, ‘শহীদ জিয়া, বিএনপি ও বাংলাদেশের রাজনীতি’, ‘রাষ্ট্রনায়ক জিয়া: বাংলাদেশ ভাবনায়’, ‘জিয়ার রাষ্ট্রদর্শন ও বাংলাদেশ’, ‘স্বাধীনতার ঘোষক’ এবং শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের রচিত ‘আমার রাজনীতির রুপরেখা’।
বইগুলো গ্রহণকালে বিশ্ববিদ্যালয় লাইব্রেরির লাইব্রেরিয়ান মো. বোরহান উদ্দিন বলেন, “এই বইগুলো আমাদের গ্রন্থাগারের সংগ্রহকে আরও সমৃদ্ধ করবে। শিক্ষার্থীরা এখন ইতিহাসের গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়গুলোর বিষয়ে আরও স্পষ্ট ধারণা পাবে। আমরা এই মহতী উদ্যোগের সঙ্গে থাকতে পেরে কৃতজ্ঞ।