লিটন পাঠান, হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের মাধবপুর পৌর ছাত্রদলের যুগ্ম আহবায়ক, দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার মাধবপুর প্রতিনিধি মোঃ জুলহাসউদ্দিন রিংকুর বিরুদ্ধে বঙ্গবন্ধু পরিষদের সাধারন সম্পাদক আজিজুর রহমান মিথ্যা হেন্থতার অভিযোগ এনে থানায় সাধারন ডায়েরী করায় সর্বত্র নিন্দার ঝাড় বইছে। গত সোমবার বিকালে থানায় সে এ জিডি করেন। জানাযায়-উপজেলার বুল্লা ইউনিয়নের বানেশ^র গ্রামের ছেলে আজিজুর রহমান ৯০ দশকে ঢাকা একটি অপরাধী গ্রæপের সক্রিয় সদস্য হিসাবে কাজ করে। পরে মাধবপুর বাজারে এসে বলাকা বডিং নামে একটি প্রতিষ্টান দিয়ে জাতীয় পাটির যুব সংহতির সভাপতি হিসাবে রাজনৈতিক কর্মকান্ড পরিচালনা করে। পরবর্তীতে ফ্যাসিষ্ট শেখ হাসিনা সরকার ক্ষমতায় আসলে।
তার বাড়ীর পাশে সংসদ সদস্য মাহবুব আলীর বাড়ী হওয়ার সুবাদে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে সক্রিয় হয়ে বঙ্গবন্ধু পরিষদ গঠন করে সাধারন সম্পাদক পদ বাগিয়ে নেয়। বিগত ১০ বছর মন্ত্রীর পরিচয়ে দাফটের সঙ্গে মাধবপুরে চষে বেড়ায় এবং বিএনপি সহ অন্যান্য দলের নেতাকর্মীদের হয়রানী থেকে শুরু করে এহেন কাজ নেই যা করেনি। ৫ আগষ্ট ফ্যাসিষ্ট সরকার পালিয়ে গেলে সেও কিছুদিন গা ডাকা দেয়। সম্প্রীতি ফ্যাসিষ্টের দোসরদের সংগঠিত করার চেষ্টা করে যাচ্ছে।
মাধবপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি সামসুল ইসলাম কামাল বলেন-রিংকু ছাত্রদলের ত্যাগি নেতা। বিগত ফ্যাসিষ্ট সরকারের মামলা-হামলার শিকার হয়েছে। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই। তাছাড়া পৌর বিএনপির সভাপতি গোলাপ খাঁন, সিনিয়র সহসভাপতি মাসুকুর রহমান।
সহ সভাপতি আবুল বাশার, সাধারন সম্পাদক আলাউদ্দিন আল রনি, উপজেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক চেয়ারম্যান মাহবুবুর রহমান সোহাগ, পৌর সাংগঠনিক সম্পাদক ফিরোজ মিয়া, পৌর যুবদলের আহবায়ক জনি পাঠান, যুগ্ম আহবায়ক এমদাদুল হক সুজন, জসিম শিকদার, ছাত্রদলের আহবায়ক মোঃ রিপন মিয়া, সদস্য সচিব খাইরুল ইসলাম রাজ, যুগ্ম আহবায়ক শেখ জাহান রনি, সেজান মিয়া তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন।
এছাড়া মাধবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মহিউদ্দিন আহম্মেদ এর সভাপতি অনুষ্টিত জরুরী সভায় প্রেসক্লাবের সদস্য রিংকুর বিরুদ্ধে মিথ্যা জিডি করায় তীব্র নিন্দা জানান।
এছাড়া মাধবপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি মহিউদ্দিন আহম্মেদ এর সভাপতি অনুষ্টিত জরুরী সভায় প্রেসক্লাবের সদস্য রিংকুর বিরুদ্ধে মিথ্যা জিডি করায় তীব্র নিন্দা জানান।