পেয়ার আলী, ঠাকুরগাঁও: ঠাকুরগাঁওয়ের রানীশংকৈল পৌরশহরের দক্ষিণে ঘোঘোডারা এলাকায় সাথী হিমাগারটি অবস্থিত। কৃষি সম্ভাবনার উপজেলা রানীশংকৈলে কৃষি বিপ্লব ঘটায় মুন্সিগন্জের শিল্পপতি সিরাজুল ইসলাম হিমাগারটি তৈরী করেন। রানীশংকৈলের পার্শ্ববর্তী ৩ উপজেলা (হরিপুর, বালিয়াডাঙ্গী, পীরগন্জ) থাকায় সেই উপজেলার সাধারণ কৃষকরা সুবিধা নেয়ার সাথে অন্যান্য উপজেলা থেকেও সুবিধা পাচ্ছেন সাধারণ ব্যবসায়ী থেকে কৃসকরাও।
জানা যায়-- ৫০ কেজি আলুর বস্তাুুগুলো ৩লক্ষ ৫০ হাজার ধারণ ক্ষমতা থাকে আবার ৬০ কেজি বস্তাগুলো ২ লক্ষ ৬৫ হাজার ধারন ক্ষমতা থাকে সাথী হিমাগারে। ঠাকুরগাঁও জেলার সবচেয়ে নান্দনিক এবং উন্নতমানের ব্রান্ড সাথী হিমাগারটি। করোনার পর আলুর দাম লাগামহীন বৃদ্ধি পাওয়ায় সাধারন কৃষক আলুর প্রতি ঝুকছে যার কারনে এ বছর আলু উৎপাদন দ্বিগুন বৃদ্ধি পেয়েছে। আলু উৎপাদন বৃদ্ধি পাওয়ায় ব্যবসায়ীর চেয়ে সাধারণ কৃষকগুলো আলু সংরক্ষনে সাথী হিমাগারে ছুটছেন।
সাথী হিমাগার ম্যানেজার কামরুজ্জামান জানান--- রানীশংকৈল উপজেলায় আরো একটি হিমাগার প্রয়োজন। চাহিদার তুলনায় আলুর যোগান দ্বিগুন বৃদ্ধি পেয়েছে এবছর। এভাবে আলুর যোগান বৃদ্ধি পেলে কৃষি বিপ্লব উপজেলা রানীশংকৈলে আরো একটি হিমাগার প্রয়োজন অতি দ্রুত। আরো একটি হিমাগার করার জন্য আহম্মেদ হোসেন বিপ্লব আমাদের হিমাগারটি পরিদর্শনে আসেন।