চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি: টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার

আপলোড সময় : ২৩-০২-২০২৫ ০১:৫৯:০৬ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ২৩-০২-২০২৫ ০১:৫৯:০৬ অপরাহ্ন

 


মোঃ শহিদুল ইসয়াম, টাঙ্গাইল প্রতিনিধি:


ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কের টাঙ্গাইলের মির্জাপুরে রাজশাহীগামী চলন্ত বাসে ডাকাতির সময় কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি বলে জানিয়েছেন টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মো. মিজানুর রহমান।

তিনি জানান, নারীদের কাছ থেকে কিছু স্বর্ণালঙ্কার লুণ্ঠিত হয়েছে। ওই সময় দুষ্কৃতকারী ডাকাত দল নাকফুল কানের দুল নেওয়ার সময় নারীদের টাচে গিয়েছে। প্রাথমিকভাবে কোনো ধর্ষণের ঘটনা ঘটেনি এটা আমরা জানতে পেরেছি। শ্লীলতাহানি বলা যেতে পারে।

শনিবার (২২ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে নিজ কার্যালয়ে প্রেস ব্রিফিংয়ে টাঙ্গাইলের পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান এসব কথা জানান।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- মো. শহিদুল ইসলাম (২৯), মো. সবুজ (৩০) ও মো. শরীফুজ্জামান (২৮)।

পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান বলেন, চলন্ত বাসে ডাকাতি ও শ্লীলতাহানির ঘটনায় সাভারের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে জড়িত তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এ সময় তাদের কাছ থেকে তিনটি মোবাইল, একটি ছুরি ও ২৯ হাজার ৩৭০ টাকা উদ্ধার করা হয়। মামলা হওয়ার ২৪ ঘণ্টার মধ্যেই তথ্য প্রযুক্তি ও বিভিন্ন সোর্স ব্যবহার করে তাদেরকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদেরকে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে আদালতে পাঠানো হবে।

এ ঘটনায় কর্তব্যে অবহেলার দায়ে মির্জাপুর থানার ডিউটি অফিসার আতিকুজ্জামানকে বরখাস্ত করা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত সোমবার রাতে ঢাকা থেকে রাজশাহীগামী বাসে মির্জাপুর এলাকায় তিন ঘণ্টা ধরে ডাকাতির ঘটনা ঘটে। শ্লীলতাহানি করা হয় দুই নারীকে। পরে যাত্রীরা বাসটি আটকে নাটোরের বড়াইগ্রাম থানা পুলিশের সহায়তা চায়। বাসযাত্রীদের হাতে আটক বাসচালক বাবলু, সুপারভাইজার মাহবুব ও হেলপার সুমনকে বড়াইগ্রাম থানা পুলিশের হাতে তুলে দেওয়া হয়। বৃহস্পতিবার রাতে ওই ঘটনায় বাসের যাত্রী ওমর আলী বাদী হয়ে মির্জাপুর থানায় অজ্ঞাত ৮-৯ জনকে আসামি করে মামলা করেন

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]