মঠবাড়িয়ায় দাফনের ৫ মাস পর ছাত্র আন্দেলনে নিহত মামুনের লাশ উত্তোলন

আপলোড সময় : ৩০-০১-২০২৫ ০৮:০৩:১৬ অপরাহ্ন , আপডেট সময় : ৩০-০১-২০২৫ ০৮:০৩:১৬ অপরাহ্ন

 
মঠবাড়িয়া (পিরোজপুর) প্রতি‌নি‌ধি:

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে ঢাকার আশুলিয়া এলাকায় গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুর ৫ মাস ২৪ দিন পর শহিদ মামুনের লাশ কবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশে বৃহস্প‌তিবার দুপু‌রে শহিদ মামুন খন্দকার বিপ্লবের লাশ ময়না তদন্তের জন্য বরিশাল 
মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
 
এর আগে, সকালে মঠবাড়িয়া উপজেলার বেতমোড় রাজপারা ইউনিয়নের নিজস্ব পারিবারিক কবরস্থান থেকে তার মরদেহ উত্তোলন করা হয়। এ সময় মঠবাড়িয়া সহকারী কমিশনার (ভূমি) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাইসুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
 
ছাত্র আন্দোলনে নিহত মামুন খন্দকার মঠবাড়িয়া বেতমোড় এলাকার মৃত হাজী মুজিবর রহমান খন্দকারের ছেলে। সে আশুলিয়া বাইপাল এলাকার স্বেচ্ছাসেবক দলের নেতা ছিলেন।
 
জানা গেছে, গত ৫ আগস্ট ঢাকার আশুলিয়ায় গুলিতে মামুন আহত হলে সহযোদ্ধারা তাকে গণস্বাস্থ্য হাসপাতালে নিলে চিকিসাধীন অবস্থায় দুইদিন পর গত ৭ আগস্ট তিনি মারা যান। পরে ৯ আগস্ট শহিদ মমুনের মরদেহ তার নিজ বাড়ি পিরোজপুরের মঠবাড়িয়া উপজেলার 
বেতমেড় গ্রামে নিয়ে এসে পারিবারিক কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়। এ ঘটনায় শহিদ মামুনের স্ত্রী সাথি খন্দকার আশুলিয়া থানায় একটি মামলা করেন। সেই মামলার তদন্তের জন্য পুলিশ আদালতে আবেদন করেন। আদালত মঠবাড়িয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাইসুল ইসলাম উপস্থিতিতে মামুনর লাশ উত্তোলন করার নির্দেশ দেন। এ ঘটনায় বৃহস্পতিবার সকালে মামুনের লাশ উত্তোলন করা হয়।
 
এ বিষয়ে মঠবাড়িয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট রাইসুল ইসলাম বলেন, ঢাকার আশুলিয়ায় ৫ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় মামুন গুলিতে নিহত হন। বিজ্ঞ আদালতের নির্দেশে তার লাশ উত্তোলন করে ময়নাতদন্তের জন্য বরিশাল মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। 





 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]