নিজস্ব প্রতিবেদক
র্যাব-১৩, সিপিএসসি রংপুর এবং র্যাব-১, সিপিএসসি গাজীপুর ক্যাম্প কর্তৃক যৌথ অভিযানে ঢাকা গাজীপুরের কালিয়াকৈর থানা এলাকা হতে অপহরণ মামলার এজাহানামীয় প্রধান আসামী গ্রেফতার এবং ভিকটিম উদ্ধার। বাংলাদেশ আমার অহংকার, এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এলিট ফোর্সেস র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন হত্যা, ধর্ষণ, রাহাজানিসহ মারাত্মক সব সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
সুনির্দিষ্ট তথ্য ও গোপন সংবাদের ভিত্তিতে র্যাব-১৩, সিপিএসসি, রংপুর এবং র্যাব-১, সিপিএসসি, ঢাকা গাজীপুর ক্যাম্পের একটি চৌকস আভিযানিক দল কর্তৃক গত ১৬ ডিসেম্বর ২০২৫ তারিখ রাত্রী আনুমানিক ২১:০০ ঘটিকায় ঢাকা, গাজীপুর কালিয়াকৈর থানাধীন সফিপুর বউ বাজার এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে (লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধা থানার মামলা নং-৩৬/৩৮৫ তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০২৪ ধারা-৭/৩০ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ সংশোধিত -২০২০) অপহরণ মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামী মোঃ সোহাগ মিয়া (২০), পিতাঃ মোঃ রশিদার রহমান (৪৮), সাং-টংভাঙ্গা, ০২ নং ওয়ার্ড, থানা-হাতিবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাট’কে ভিকটিমসহ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
বাদী কর্তৃক দায়েরকৃত এজাহার অনুযায়ী ঘটনার আনুমানিক ০৬ মাস পূর্ব হতে ধৃত আসামী মোঃ সোহাগ ভিকটিম’কে খারাপ উদ্দেশ্যে নানা রকম অঙ্গ ভঙ্গি সহ উত্ত্যক্ত করে। যা ভিকটিমের পরিবারের লোকজন জানতে পারলে আসামী সোহাগকে উক্ত কার্যকলাপ হতে বিরত থাকার জন্য বলে এবং তার বাবা-মায়ের নিকট জানালে তারা ধৃত আসামীকে উক্ত কার্যকলাপ হইতে বিরত থাকতে না বলে বরংচ ভিকটিমের সহীত আসামী সোহাগ এর সঙ্গে বিবাহের প্রস্তাব দেয়।
উক্ত প্রস্তাবে ভিকটিমের পরিবার রাজি না হলে তারা বলেন যে, তারা যেভাবেই হোক ভিকটিমের সঙ্গে আসামী সোহাগের বিবাহ দিবে। তারই ধারাবাহিকতায়, গত ইং ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৬:০০ ঘটিকার সময় ভিকটিম তাদের বাড়ীর বাহিরে খোলানে আসে এমন সময় ধৃত আসামীসহ তার সঙ্গীয় অজ্ঞাত সাথী মিলে দুইটি মোটর সাইকেল যোগে সেখানে আসে এবং ভিকটিম’কে বিবাহের প্রলোভন দিয়া ফুসলাইয়া জোর পূর্বক তাদের মোটর সাইকেলে উঠিয়ে দ্রুত অজ্ঞাত স্থানে পালিয়ে যায়। যার প্রেক্ষিতে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে লালমনিরহাট হাতিবান্ধা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
পরবর্তীতে বিষয়টি র্যাবের, নজরে আসলে র্যাব গোপনে ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে গত ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ২১:০০ ঘটিকায় ধৃত আসামীর অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে উক্ত এলাকায় র্যাব-১৩ এবং র্যাব-১ এর সিপিএসসি ক্যাম্পের একটি চৌকস আভিযানিক দল একত্রিত হয়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে উক্ত অপহরণ মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামী মোঃ সোহাগ মিয়া (২০), কে ভিকটিমসহ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীকে ভিকটিমসহ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
বাদী কর্তৃক দায়েরকৃত এজাহার অনুযায়ী ঘটনার আনুমানিক ০৬ মাস পূর্ব হতে ধৃত আসামী মোঃ সোহাগ ভিকটিম’কে খারাপ উদ্দেশ্যে নানা রকম অঙ্গ ভঙ্গি সহ উত্ত্যক্ত করে। যা ভিকটিমের পরিবারের লোকজন জানতে পারলে আসামী সোহাগকে উক্ত কার্যকলাপ হতে বিরত থাকার জন্য বলে এবং তার বাবা-মায়ের নিকট জানালে তারা ধৃত আসামীকে উক্ত কার্যকলাপ হইতে বিরত থাকতে না বলে বরংচ ভিকটিমের সহীত আসামী সোহাগ এর সঙ্গে বিবাহের প্রস্তাব দেয়।
উক্ত প্রস্তাবে ভিকটিমের পরিবার রাজি না হলে তারা বলেন যে, তারা যেভাবেই হোক ভিকটিমের সঙ্গে আসামী সোহাগের বিবাহ দিবে। তারই ধারাবাহিকতায়, গত ইং ২৩ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ সন্ধ্যা অনুমান ০৬:০০ ঘটিকার সময় ভিকটিম তাদের বাড়ীর বাহিরে খোলানে আসে এমন সময় ধৃত আসামীসহ তার সঙ্গীয় অজ্ঞাত সাথী মিলে দুইটি মোটর সাইকেল যোগে সেখানে আসে এবং ভিকটিম’কে বিবাহের প্রলোভন দিয়া ফুসলাইয়া জোর পূর্বক তাদের মোটর সাইকেলে উঠিয়ে দ্রুত অজ্ঞাত স্থানে পালিয়ে যায়। যার প্রেক্ষিতে ভিকটিমের মা বাদী হয়ে লালমনিরহাট হাতিবান্ধা থানায় একটি অপহরণ মামলা দায়ের করেন।
পরবর্তীতে বিষয়টি র্যাবের, নজরে আসলে র্যাব গোপনে ছায়া তদন্ত শুরু করে এবং আধুনিক তথ্য প্রযুক্তি ব্যবহার করে গত ১৬ জানুয়ারি ২০২৫ তারিখ আনুমানিক ২১:০০ ঘটিকায় ধৃত আসামীর অবস্থান সম্পর্কে নিশ্চিত হয়ে উক্ত এলাকায় র্যাব-১৩ এবং র্যাব-১ এর সিপিএসসি ক্যাম্পের একটি চৌকস আভিযানিক দল একত্রিত হয়ে যৌথ অভিযান পরিচালনা করে উক্ত অপহরণ মামলার এজাহারনামীয় প্রধান আসামী মোঃ সোহাগ মিয়া (২০), কে ভিকটিমসহ গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকৃত আসামীকে ভিকটিমসহ সংশ্লিষ্ট থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।