শেখ মুজিব এদেশের স্বাধীনতা চায়নি, চেয়েছিলেন আজীবন রাষ্ট্র নায়ক হতে-মুন্সীগঞ্জে এড. আব্দুস সালাম আজাদ

আপলোড সময় : ০৪-০১-২০২৫ ১২:১০:৫৬ পূর্বাহ্ন , আপডেট সময় : ০৪-০১-২০২৫ ১২:১০:৫৬ পূর্বাহ্ন


নিজস্ব প্রতিবেদক মুন্সীগঞ্জ
শেখ মুজিব এদেশের স্বাধীনতা চায়নি, চেয়েছিলেন আজীবন রাষ্ট্র নায়ক হতে। বাহাত্তুরের সংবিধানে লিখা ছিলো জনগন দ্বারা নিয়ত্রিত ও জনগনের ভোটের মাধ্য দিয়ে, এদেশের সরকার গঠিত হবে।গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠা লাভ হলে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হবে। বহুদলিয় গণতন্ত্র থাকবে এই সংবিধানের মধ্যে প্রথমেই কালিমা লেপন করেছে আওয়ামী লীগের প্রতিষ্ঠিাতা শেখ মজিব। 

তিনি নিজে নিজেই সমস্ত দল গুলোকে বন্ধ করে দিয়ে একদলীয় শাসক ব্যবস্থা কায়েম করে বাকশাল গঠন করে ছিলেন। সেখানেই আমাদের প্রথম সংবিধানে আঘাত হানে স্বৈরাচারী শেখ মুজিব। শেখ মুজিব ছিলেন এক নায়ক ত্রান্তিক নেতা। 

তিনি চেয়ে ছিলেন আজীবন রাষ্ট্র নায়ক হতে (৩ ডিসেম্বর) শুক্রবার দুপুরে মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ি উপজেলার হাসাইল বানারী ইউনিয়ন বিএনপির পার্টি অফিস উদ্ধোধন ও আলোচনা সভায় এসব কথা বলেছেন- বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির যুগ্ম-মহাসচিব অ্যাডভোকেট আব্দুস সালাম আজাদ।

 এ সময় তিনি আরো বলেন,
শেখ মুজিব চেয়ে ছিলেন আওয়ামী লীগের পরিবর্তে বাংলাদেশে আর যেন কোন দল না থাকে। সেখানে তিনি সমস্ত দল গুলোকে বন্ধ করে দিয়ে এক মাত্র বাকশাল প্রতিষ্ঠ করেন। তারপর তিনি প্রায় সাড়ে ৪ শত পত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে বাকশালের মুখপাত্র হিসাবে ৪ টি পত্রিকা রেখে সমস্ত পত্রিকা বন্ধ করে দিয়ে সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা কথা বলার অধিকারকে বন্ধ করে দিয়ে ছিলেন। 

আজাদ বলেন, শেখ মুজিবের দুঃস্বাশনের বিরুদ্ধে কথা বলতে গিয়ে প্রায় ৪০ হাজার মায়ের বুক খালি করা হয়েছে। শেখ মুজিবের আমলে এত গুম হত্য হয়েছে তা পৃথিবীর মান চিত্রে কোন দেশে হয় নাই। জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষনা না দিলে এদেশে স্বাধীন হতো না। আমাদের দেশে মানুষের ও পশ্চিম পাকিস্তানের ধরনা ছিলো। পাকিস্তানী পাক হানাদার বাহিনীর কাছে আতত্ব সমর্পন করেন। কোন রাজনৈতিক নেতা কর্মিরা ঘরে ছিলেন না। কিন্তু শেখ মুজিব ঘরে ছিলেন। ঘরে থেকে পুলিশের হাতে ধরা দিয়ে পাকিস্তানে চলে যান। তিনি আরও বলেন, শেখ মুজিবের ব্যর্থতার কারনেই জিয়াউর রহমান সেদিন স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে ছিলেন। 

হাসাইল বানারী ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মনির হোসেন শেখের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক এম এ জামান এ্যপেলোর সঞ্চালনায় এ সময় উপস্থিত ছিলেন উপজেলা বিএনপির সভাপতি আলী আজগর রিপন মল্লিক, সাধারণ সম্পাদক আমীর হোসেন দোলন, সাবেক সাধারণ সম্পাদক আক্তার হোসেন মোল্লা, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক আব্দুল হাই, বেতকা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি কে এম জহিরুল ইসলাম লেলিন সহ বিভিন্ন ইউনিয়নের বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মী বৃন্দ।



 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]