মোঃ আবদুল্লাহ বুড়িচং প্রতিনিধি:
মানুষের চাহিদার অন্যতম খাদ্য দ্রব্য হলো চাল-তেল ও ভাতের সাথে খাওয়ার তরকারী পণ্যের খাবার। বর্তমানে দ্রব্যমূল্য অনেকটা স্বাভাবিক হয়েছে অসহায় সাধারণ মানুষদের ক্রয়ক্ষমতার মধ্যে এসেছে তরকারির বাজার আর অস্বস্তিতে চাল ও তেলের বাজার। সরেজমিনে ৩১ ডিসেম্বর মঙ্গলবার কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার বিভিন্ন বাজারে গিয়ে দেখা যায়, তরকারি পণ্যের দাম কমেছে কয়েকগুণ ফলে স্বস্তি পাচ্ছে ক্রেতাসাধারণরা।
যেমন হাটে-বাজারে আলু ৫০ টাকা কেজি, পেয়াজ ৫০-৬০ টাকা কেজি, কাঁচামরিচ ৫০ টাকা কেজি, টমেটো ১০০ টাকা কেজি, কোরলা ৬০-৮০ টাকা কেজি, বেগুন ৬০ টাকা কেজি, শিম ৪০-৫০ টাকা কেজি, শসা ৩০-৪০ কেজি, পেপে ৩০-৪০ টাকা কেজি, আদা ১২০-১৪০ শত টাকা কেজি, ফুলকপি ১পিস ২০ টাকা,পাতা কপি ১ পিস ২০ টাকা বিক্রি হচ্ছে প্রতিদিন। এছাড়া ও হাটেবাজারে চিকন চাল ৭০-৭৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে, মোটা চাল ৫০-৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে ফলে অস্বস্তিতে চালের বাজারে নিম্ন ও মধ্যবিত্ত আয়ের ক্রেতারা। সোয়াবিন তেলের বাজারে গিয়ে দেখা যায়, ১ লিটার সোয়াবিন ২০০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে বোতল।
খোলা তেল সোয়াবিন ১৯০ টাকা থেকে ২০০ টাকা কেজি বিক্রি হচ্ছে ফলে তেলের দাম না কমায় হতাশ সাধারণ মানুষ।
কংশনগর বাজারের ব্যবসায়ী হাসান বলেন তরকারির দাম অনেক কমেছে ফলে ক্রেতারা অনেক খুশি বিশেষ করে যারা দিনমজুর নিম্ন ও মধ্যবিত্তরা।
বাজারে আগত ক্রেতা বিল্লাল জানান গত কয়েকমাস আগেও ছিলো আকাশচুম্বী তরকারির দাম, কেননা কাঁচা মরিচ চারশো আর পিয়াজ দেড়শো ছিলো বলে সমালোচনা হয়েছে তখন, এখন কমেছে তরকারি পণ্যের দাম কিন্তু চাল ও তেলের দাম না কমায় একটু খরচ কমেছে মাত্র। বর্তমান সময়ের এই তরকারির বাজার দর দ্রব্যমূল্য সহনীয় পর্যায়ে বহাল থাকলে প্রতিদিন " চাল ও তেলের দাম কমবে বলে আশা করছেন বুড়িচংয়ের সুশীল সমাজের মানুষ।