টুঙ্গিপাড়ায় প্রতারক এর কাছে ধর্ষিত হয় নাবালিকা।

আপলোড সময় : ৩০-১২-২০২৪ ১২:৪৫:৩৮ পূর্বাহ্ন , আপডেট সময় : ৩০-১২-২০২৪ ১২:৪৫:৩৮ পূর্বাহ্ন

 
গোপালগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি। 
গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়া উপজেলার দক্ষিণ বাশুড়ীয়া গ্রামে ১৬ বছর বয়সী নাবালিকা লিমা ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।

প্রাপ্ত সূত্রে খবর পেয়ে সরজমিনে গিয়ে জানাযায় যে, ইসলাম মোল্লা পিতা এনায়েত মোল্লা কুশলী ইউনিয়নের দক্ষিণ বাশুড়ীয়া গ্রামের ১৬ বছর বয়সী নাবালিকা, চাচাতো দুলা ভাই তাকে প্রেমিকের হাতে তুলে দেয়ার কথা বলে একটি নির্জন স্থানে নিয়ে গিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। এই ঘটনার পর, ধর্ষিতার পরিবারকে *ভয়-ভীতি* দেখানো হয় এবং তাদের অভিযোগ করতে নিষেধ করা হয়। 
 
পরে গ্রামে সালিশি মীমাংসার জন্য মুরুব্বিদের সমাবেশ বসানো হয়। ভুক্তভোগী লিমা ও তার পিতা শফিকুল ইসলাম লিটন উপস্থিত মুরব্বিদের সামনে ঘটনা বলেন এ সময় ধর্ষণের অভিযুক্ত ইসলাম মোল্লা ও তার বড় ভাই রফিক মোল্লা পিতা এনায়েত মোল্লা দক্ষিণ বাশুড়ীয়া টুঙ্গিপাড়া গোপালগঞ্জ। গ্রাম্য সালিশিতে বিচার করেন মোহাম্মদ গাউস শেখ, আক্তার, আওলাদ, মোহাম্মদ ইসরাইল খা, টুটুল, কালিম, রজ্জব আলী শেখ, জাকির, আলমগীর, রফিক মুরুব্বিগণ উপস্থিত থেকে বিচার করেন।
 
সেখানে, অভিযুক্ত ইসলাম মোল্লা ধর্ষণের ঘটনা প্রাথমিকভাবে স্বীকার করেন। সালিশি মীমাংসায় উপস্থিত মুরুব্বিরা যে সিদ্ধান্ত নেন  তা মেনে নেন ধর্ষক পরিবার, উক্ত সালিশিতে এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার টাকা জরিমানা এবং জুতার মালা দিয়ে গ্রামে ঘোরানোর মাধ্যমে এই বিষয়টির সমাধান করা হয়। ধর্ষণের শিকার হওয়া লিমা ও তার পিতা লিটন মুরুব্বিদের এই সিদ্ধান্ত না মেনে নেওয়ার কারণে তাদেরকে হুমকি ধামকি দেওয়া হয়। লিমার বাবা বলেন আজ আমার পকেটে টাকা নেই বিধায় আমার মেয়েকে ধর্ষণ করার পরেও সঠিক বিচার পাইনি আমি আমার মেয়ে লিমার ধর্ষণের সঠিক বিচার দাবি করছি।


 

সম্পাদকীয় :

প্রকাশক ও সম্পাদক : মোঃ গোলাম মাওলা শাওন
মোবাইল : ০১৭১১-০০৬২১৪

অফিস :

প্রধান কার্যালয় : ৩১/১ শরীফ কমপ্লেক্স ৫ম তলা পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০

মোবাইল : ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০

ই-মেইল : [email protected],  [email protected]