নিজস্ব প্রতিবেদক
র্যাব-১৩ এর অভিযানে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানার চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলার পলাতক ১নং আসামী মোঃ মনির (৩৫) গ্রেফতার। বাংলাদেশ আমার অহংকার, এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এলিট ফোর্স র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন হত্যা, ধর্ষণ, রাহাজানিসহ মারাত্মক সব সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
উল্লেখ্য যে, গত ১৪/১২/২০২৪ খ্রিঃ দুপুর অনুমান ০১০০ ঘটিকার সময় উক্ত আসামী তার সহযোগী মোঃ মাহাবুল ইসলাম (৪৫), পিতা- মৃত হাসেন আলী, সাং পশ্চিম বেজগ্রাম, থানা-হাতীবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাটকে সাথে নিয়ে বাদী মোছাঃ আনজুয়ারা (৩৭), স্বামী- মোঃ রাজু সরকার, সাং-দক্ষিণ গড্ডিমারী (হাতীবান্ধা রেলস্টেশন সংলগ্ন), থানা-হাতীবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাট এর ভাড়া বাসার দরজার ছিটকানী খুলে ঘরে প্রবেশ করে বাদীনীকে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে এবং তার সহযোগীকে দিয়েও জোর পূর্বক ধর্ষণ করায়। ধর্ষণের সময় ধৃত আসামী মোঃ মনির (৩৫) তার সাথে থাকা স্মার্ট মোবাইল দিয়ে ভিডিও চিত্র ধারণ করে। উক্ত ভিডিও আসামী মোঃ মনির (৩৫) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এলাকায় ছড়িয়ে দেয়। এই সংক্রান্তে বাদীনী লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানায় ৯(৩) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধিত ২০২০); তৎসহ পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রন আইন, ২০১২ এর ৮(১)/৮(২)/৮(৭) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ঘটনাটি উক্ত এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হওয়ায় বিষয়টি র্যাব-১৩, সিপিসি-২, নীলফামারী ক্যাম্পের দৃষ্টিগোচর হয়। পরবর্তীতে আসামী গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা তথ্যের সহায়তা নিয়ে আসামী গ্রেফতারের তৎপরতা শুরু করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইং ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ ১৯৩০ ঘটিকায় র্যাব-১৩ সিপিসি-২ লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন কাকিনা কবি ডিজিটাল স্কেলের সামনে পাঁকা রাস্তার উপর অভিযান পরিচালনা করে পলাতক ১নং আসামী মোঃ মনির (৩৫), পিতা-মোঃ আবু কালাম, সাং দক্ষিণ পারুলিয়া, থানা-হাতীবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাটকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য আসামীকে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
র্যাব-১৩ এর অভিযানে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানার চাঞ্চল্যকর গণধর্ষণ ও পর্নোগ্রাফি মামলার পলাতক ১নং আসামী মোঃ মনির (৩৫) গ্রেফতার। বাংলাদেশ আমার অহংকার, এই মূলমন্ত্রকে সামনে রেখে এলিট ফোর্স র্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন হত্যা, ধর্ষণ, রাহাজানিসহ মারাত্মক সব সামাজিক অপরাধের বিরুদ্ধে নিয়মিত অভিযান পরিচালনা করে আসছে।
উল্লেখ্য যে, গত ১৪/১২/২০২৪ খ্রিঃ দুপুর অনুমান ০১০০ ঘটিকার সময় উক্ত আসামী তার সহযোগী মোঃ মাহাবুল ইসলাম (৪৫), পিতা- মৃত হাসেন আলী, সাং পশ্চিম বেজগ্রাম, থানা-হাতীবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাটকে সাথে নিয়ে বাদী মোছাঃ আনজুয়ারা (৩৭), স্বামী- মোঃ রাজু সরকার, সাং-দক্ষিণ গড্ডিমারী (হাতীবান্ধা রেলস্টেশন সংলগ্ন), থানা-হাতীবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাট এর ভাড়া বাসার দরজার ছিটকানী খুলে ঘরে প্রবেশ করে বাদীনীকে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে এবং তার সহযোগীকে দিয়েও জোর পূর্বক ধর্ষণ করায়। ধর্ষণের সময় ধৃত আসামী মোঃ মনির (৩৫) তার সাথে থাকা স্মার্ট মোবাইল দিয়ে ভিডিও চিত্র ধারণ করে। উক্ত ভিডিও আসামী মোঃ মনির (৩৫) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এলাকায় ছড়িয়ে দেয়। এই সংক্রান্তে বাদীনী লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানায় ৯(৩) নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন, ২০০০ (সংশোধিত ২০২০); তৎসহ পর্নোগ্রাফি নিয়ন্ত্রন আইন, ২০১২ এর ৮(১)/৮(২)/৮(৭) ধারায় একটি মামলা দায়ের করেন।
ঘটনাটি উক্ত এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হওয়ায় বিষয়টি র্যাব-১৩, সিপিসি-২, নীলফামারী ক্যাম্পের দৃষ্টিগোচর হয়। পরবর্তীতে আসামী গ্রেফতারের লক্ষ্যে গোয়েন্দা তথ্যের সহায়তা নিয়ে আসামী গ্রেফতারের তৎপরতা শুরু করা হয়। এরই ধারাবাহিকতায় ইং ২৪ ডিসেম্বর ২০২৪ তারিখ ১৯৩০ ঘটিকায় র্যাব-১৩ সিপিসি-২ লালমনিরহাট জেলার কালীগঞ্জ থানাধীন কাকিনা কবি ডিজিটাল স্কেলের সামনে পাঁকা রাস্তার উপর অভিযান পরিচালনা করে পলাতক ১নং আসামী মোঃ মনির (৩৫), পিতা-মোঃ আবু কালাম, সাং দক্ষিণ পারুলিয়া, থানা-হাতীবান্ধা, জেলা-লালমনিরহাটকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য আসামীকে লালমনিরহাট জেলার হাতীবান্ধা থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।