বাংলাদেশ ০৮:১৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ০৬ নভেম্বর ২০২৪, ২২ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মেহেন্দিগঞ্জে অস্ত্র নিয়ে যুবক গ্রেফতার, অস্ত্র ও মাদক দ্রব্য আইনে মামলা।  পিরোজপুরে হার পাওয়ার প্রকল্পের স্টুডেন্টদের মাঝে ল্যাপটপ বিতরণ রাজাপুর সরকারি হাসপাতালে কাটা-ছেঁড়ার সেলাইর জন্য এসিস্ট্যান্টকে দিতে হয় টাকা বাগেরহাটে ৪৭ কেজি হরিণের মাংসসহ ২ শিকারী আটক রাজশাহী মহানগরীতে অটোভ্যানসহ গ্রেফতার তানোরের চোর রাকিব ভান্ডারিয়ায় কৃষক দলের আনন্দ মিছিল ঝালকাঠিতে মাহিন্দ্রা-পিকআপভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২ আহত -৫ প্রসূতি মায়ের ইনজেকশন নবজাতকের শরীরে পুশ! সেই নবজাতক আইসিইউতে। ইট ভাটার মালিক ভূমিদস্যু হারুন হাওলাদার ও নাসির হাওলাদার এর বিরুদ্ধে গ্রামবাসীর কঠোর অবস্থান। কবির হোসেন কে বহিষ্কারের দাবিতে ধনিয়া ইউনিয়ন বিএনপির প্রতিবাদ সভা ও বিক্ষোভ মিছিল কবিরাজের এক কলা ২০০ টাকা, লালপুরে কলাচিকিৎসা বন্ধ করলেন ইউএনও যুবকরা এদেশের পরিবর্তনের মূল কারিগর- ইউএনও শাকিল আহমেদ ইসলামী রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা ছাড়া কোনভাবেই বৈষম্য দূর করা সম্ভব নয়- এ্যাড. মশিহুল আলম অভিনব কায়দায় ভূট্টার আড়ালে পাচারকালে বিপুল পরিমান ফেন্সিডিলসহ ০২ জন কুখ্যাত মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। নাইক্ষ‍্যংছড়িতে নবাগত উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার সঙ্গে সৌজন্যে সাক্ষাৎ ও শুভেচ্ছা বিনিময় উপজেলা জামায়তে ইসলামী নেতৃবৃন্দ

৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি: রাবি উপাচার্য

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:০৬:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৪
  • ১৬৪৩ বার পড়া হয়েছে

৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি: রাবি উপাচার্য

 

 

রাবি প্রতিনিধি:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, এবারের এই দিন ১০ জানুয়ারি একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি। যদিও তা নতুন কিছু নয়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আমাদের এর চেয়ে বেশি মাত্রায় বিজয় অর্জন হয়েছিল। মানুষ বিপুল মাত্রায় নৌকাকে জয়ী করেছে।

 

বৃহস্পতিবার (১০ জানুয়ারি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বেলা ১১টায় শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

উপাচার্য তাঁর বক্তৃতায় বলেন, এবারের এই দিন ১০ জানুয়ারি একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, ৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি। যদিও তা নতুন কিছু নয়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আমাদের এর চেয়ে বেশি মাত্রায় বিজয় অর্জন হয়েছিল। মানুষ বিপুল মাত্রায় নৌকাকে জয়ী করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তিনি ধারণ করেন, সেই নৌকার বিপুল বিজয় হয়েছে। আমি আমার পক্ষ থেকে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আপনাদের সবার পক্ষ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

 

উপাচার্য বলেন, তাঁর যে নেতৃত্ব তা বিশ্বে আজ সমাদৃত। আসলে এটা খুবই স্বাভাবিক। জেনেসিস বলে একটা কথা আছে। উনি যেই ঘরে জন্ম নিয়েছিলেন এবং যে কষ্ট উনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত করেছেন, যে কষ্টের মধ্য দিয়ে উনি বাংলাদেশকে অনুভব করেছেন তারই উপস্থিতি আজকে দেখতে পাচ্ছি। আজকে ২০২৪ সালের বাংলাদেশ, উন্নয়নের বাংলাদেশ। যে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখিয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেন, আমি যেখানে হাত দেই সেখানেই দেখি বাবার ছবি। বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের যে ঋণ, তা বঙ্গবন্ধুকে আসলে না বুঝলে, না জানলে বোঝা যাবেনা যে উনি বাঙালিকে নিয়ে কত ভাবতেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, বাড়িতে ফিরেই বাবা দাদা-দাদীকে সালাম করেন, তারপর ছুটে যান আমার মায়ের কাছে। আবেগে জড়িয়ে ধরেন দু’জন দুজনকে। এই মুহূর্তটা আমি কোনদিন ভুলতে পারবো না। কী ধৈর্য্য, কী মহান ত্যাগ, কী দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর এই মহা মিলন। এই কষ্ট এখনো বঙ্গবন্ধুর কন্যা ও তাঁর পরিবার বয়ে বেড়াচ্ছে।

 

উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে আলোচক ছিলেন লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক প্রণব কুমার পান্ডে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার ও বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. সুলতান-উল-ইসলাম এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবায়দুর রহমান প্রামানিক। সেখানে মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রবিউল ইসলামও বক্তব্য রাখেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মো. আবদুস সালাম অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক, অনুষদ অধিকর্তা, ইনস্টিটিউট পরিচালক, বিভাগীয় সভাপতি, হল প্রাধ্যক্ষসহ বিশিষ্ট শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

এছাড়াও এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। সেখানে বিশেষ মোনাজাতও করা হয়।

 

 

 

জনপ্রিয় সংবাদ

মেহেন্দিগঞ্জে অস্ত্র নিয়ে যুবক গ্রেফতার, অস্ত্র ও মাদক দ্রব্য আইনে মামলা। 

৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি: রাবি উপাচার্য

আপডেট সময় ০৬:০৬:৪১ অপরাহ্ন, বুধবার, ১০ জানুয়ারী ২০২৪

 

 

রাবি প্রতিনিধি:
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. গোলাম সাব্বির সাত্তার বলেন, এবারের এই দিন ১০ জানুয়ারি একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত হচ্ছে। ৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি। যদিও তা নতুন কিছু নয়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আমাদের এর চেয়ে বেশি মাত্রায় বিজয় অর্জন হয়েছিল। মানুষ বিপুল মাত্রায় নৌকাকে জয়ী করেছে।

 

বৃহস্পতিবার (১০ জানুয়ারি) জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বদেশ প্রত্যাবর্তন দিবস উপলক্ষে বেলা ১১টায় শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত এক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

 

উপাচার্য তাঁর বক্তৃতায় বলেন, এবারের এই দিন ১০ জানুয়ারি একটি ভিন্ন প্রেক্ষাপটে অনুষ্ঠিত হচ্ছে, ৭ জানুয়ারি আমরা অভূতপূর্ব এক বিজয় অর্জন করেছি। যদিও তা নতুন কিছু নয়, ১৯৭০ সালের নির্বাচনে আমাদের এর চেয়ে বেশি মাত্রায় বিজয় অর্জন হয়েছিল। মানুষ বিপুল মাত্রায় নৌকাকে জয়ী করেছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা, বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে তিনি ধারণ করেন, সেই নৌকার বিপুল বিজয় হয়েছে। আমি আমার পক্ষ থেকে, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আপনাদের সবার পক্ষ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীকে শ্রদ্ধা জ্ঞাপন করছি।

 

উপাচার্য বলেন, তাঁর যে নেতৃত্ব তা বিশ্বে আজ সমাদৃত। আসলে এটা খুবই স্বাভাবিক। জেনেসিস বলে একটা কথা আছে। উনি যেই ঘরে জন্ম নিয়েছিলেন এবং যে কষ্ট উনি ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৯৮১ সাল পর্যন্ত করেছেন, যে কষ্টের মধ্য দিয়ে উনি বাংলাদেশকে অনুভব করেছেন তারই উপস্থিতি আজকে দেখতে পাচ্ছি। আজকে ২০২৪ সালের বাংলাদেশ, উন্নয়নের বাংলাদেশ। যে উন্নত বাংলাদেশের স্বপ্ন বঙ্গবন্ধু দেখিয়েছিলেন।

তিনি আরও বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী নিজেই বলেন, আমি যেখানে হাত দেই সেখানেই দেখি বাবার ছবি। বঙ্গবন্ধুর প্রতি আমাদের যে ঋণ, তা বঙ্গবন্ধুকে আসলে না বুঝলে, না জানলে বোঝা যাবেনা যে উনি বাঙালিকে নিয়ে কত ভাবতেন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী লিখেছেন, বাড়িতে ফিরেই বাবা দাদা-দাদীকে সালাম করেন, তারপর ছুটে যান আমার মায়ের কাছে। আবেগে জড়িয়ে ধরেন দু’জন দুজনকে। এই মুহূর্তটা আমি কোনদিন ভুলতে পারবো না। কী ধৈর্য্য, কী মহান ত্যাগ, কী দীর্ঘ প্রতিক্ষার পর এই মহা মিলন। এই কষ্ট এখনো বঙ্গবন্ধুর কন্যা ও তাঁর পরিবার বয়ে বেড়াচ্ছে।

 

উপ-উপাচার্য (শিক্ষা) অধ্যাপক মো. হুমায়ুন কবীরের সভাপতিত্বে এ আয়োজনে আলোচক ছিলেন লোক প্রশাসন বিভাগের অধ্যাপক প্রণব কুমার পান্ডে। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার ও বিশেষ অতিথি ছিলেন উপ-উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. সুলতান-উল-ইসলাম এবং কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক মো. অবায়দুর রহমান প্রামানিক। সেখানে মুজিবনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক মো. রবিউল ইসলামও বক্তব্য রাখেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার অধ্যাপক মো. আবদুস সালাম অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন। অনুষ্ঠানে প্রক্টর, ছাত্র উপদেষ্টা, জনসংযোগ দপ্তরের প্রশাসক, অনুষদ অধিকর্তা, ইনস্টিটিউট পরিচালক, বিভাগীয় সভাপতি, হল প্রাধ্যক্ষসহ বিশিষ্ট শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

 

এছাড়াও এদিন সকাল সাড়ে ১০টায় উপাচার্য অধ্যাপক গোলাম সাব্বির সাত্তার বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান হলে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। সেখানে বিশেষ মোনাজাতও করা হয়।