বাংলাদেশ ০৩:২৯ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ১৪ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
হোসেনপুরে শরৎ শুভ্রতায় ভূবন মোহিনী রুপ। ঘটনার সময় এলাকায় না থেকেও শ্লীলতাহানি মামলার আসামী কলেজ ছাত্র রং তুলির ছোঁয়ায় দেবীকে রাঙিয়ে তুলতে ব্যস্ত মৃৎশিল্পীরা, বুড়িচং উপজেলার ৩৭ স্থানে অনুষ্ঠিত হবে শারদীয় উৎসব বুড়িচংয়ে শ্রমিক কল্যাণের কর্মী সভা অনুষ্ঠিত মিরপুর থানা পুলিশের অভিযানে ওয়ারেন্টভুক্ত তিন আসামী গ্রেফতার গজারিয়ায় ৬ ডাকাত গ্রেপ্তার অবৈধভাবে ভারতের প্রবেশের চেষ্টাকালে ৪ বাংলাদেশী আটক সামান্য বৃষ্টিতেই ডুবে যায় রায়গঞ্জের পাঙ্গাসী লায়লা মিজান স্কুল এন্ড কলেজ মাঠ কচুয়ায় জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধের জেরে ১ জন আহত পীরগঞ্জের নকল ডলার সহ গ্রেফতার। বিপুল পরিমাণ ইয়াবা ট্যাবলেট সহ দুইজন মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। চট্টগ্রামে খালে মিলল বস্তাবন্দি লাশ জেবি গ্রুপের চেয়ারম্যানের সাথে প্রাথমিক শিক্ষক সমিতির সৌজন্য সাক্ষাৎ নানা অভিযোগে সুপারের অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন কুবিতে অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশন চান সাবেক-বর্তমান শিক্ষার্থীরা

মির্জাগঞ্জে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৫০:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৬১৫ বার পড়া হয়েছে

মির্জাগঞ্জে আ'লীগ নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়, রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সহ ভুক্তভোগীরা।
রবিবার (৮ অক্টোবর) সকাল ১১ টায় মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দেউলী-সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মনির খান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, চরখালী গ্রামে বসবাসকারী আব্দুল ওয়াদুদ সিকদার বাদী হয়ে লেমুয়া গ্রামে বসবাসকারী জাহাঙ্গীর খলিফাদের সাথে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে উপজেলা নির্বাহী আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা আমলে নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাকে তদন্তভার দিলে তিনি গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে বিরোধপূর্ণ জমিতে সরেজমিনে তদন্তে গেলে তদন্তকারী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ সদস্য সহ সেখানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তদন্তকারী কর্মকর্তার সামনে তদন্ত চলার একপর্যায়ে উভয়পক্ষ বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। অতঃপর স্থানীয় সাবেক বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার তার সাথে থাকা পিস্তল বের করে গুলি করার হুমকি দেন। এর যের দরে পরের দিন ২৭ সেপ্টেম্বর জাহাঙ্গীর খলিফা ১১ জনের নামে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন।
এই ঘটনার কিছুদিন পরে আমি জানতে পারি আমাকে আসামি করে ঘটনার একদিন আগে ২৫ সেপ্টেম্বর মির্জাগঞ্জ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চুরি, ছিনতাই ও শ্লীলতাহানীর একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার এর ভাগিনা ওয়াদুদ সিকদার এই মামলার বাদী। আমি আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ায় সুপরিকল্পিতভাবে যে ঘটনার সৃষ্টিই হয়নি সেই বানোয়াট ঘটনার আগেই এই মামলা দায়ের করেন। আমি দেউলী গোহাটের ইজারাদার। মামলায় যে মিথ্যা ঘটনার সময় ও বিবরণ দেওয়া হয়েছে সে সময় আমি গরুর বাজারে ছিলাম। শুধুমাত্র উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। মামলার অধিকাংশ স্বাক্ষী জানেনা ঘটনার খবর। আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তারা বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। তারই ধারাবাহিকতার অংশ এটি। আমি এই মিথ্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার দাবি করছি। তাছাড়া আমি মনে করি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এই ষড়যন্ত্র।
মামলার সাক্ষী কামাল হোসেন, আব্দুস সালাম ও রাজ্জাক হোসেন রিপনের সাথে কথা বললে তারা জানান, ঘটনার ব্যাপারে আমাদের জানা নেই। ঘটনার ব্যাপারে স্বাক্ষীরা সঠিক কোন জবাব দিতে পারেনি। স্বাক্ষী লাইলি বেগম ও আমেনা বেগমের কাছে শ্লীলতাহানির ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা পরে কথা বলবেন বলে দৌঁড়ে পালিয়ে যান।
মামলার বাদী ওয়াদুদ সিকদার এর সাথে মুঠোফোনে ও সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কোনভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।
জনপ্রিয় সংবাদ

হোসেনপুরে শরৎ শুভ্রতায় ভূবন মোহিনী রুপ।

মির্জাগঞ্জে আ’লীগ নেতার বিরুদ্ধে বিএনপি নেতার মিথ্যা মামলার প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ০৭:৫০:৫১ অপরাহ্ন, রবিবার, ৮ অক্টোবর ২০২৩
মির্জাগঞ্জ উপজেলা প্রতিনিধিঃ
পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জে জমি নিয়ে বিরোধের জের ধরে স্থানীয় এক আওয়ামীলীগ নেতাকে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়, রানির প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন করেছেন দেউলী সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামী লীগ সভাপতি সহ ভুক্তভোগীরা।
রবিবার (৮ অক্টোবর) সকাল ১১ টায় মির্জাগঞ্জ প্রেসক্লাবে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন দেউলী-সুবিদখালী ইউনিয়ন আওয়ামীলীগের সভাপতি মনির খান।
লিখিত বক্তব্যে তিনি বলেন, চরখালী গ্রামে বসবাসকারী আব্দুল ওয়াদুদ সিকদার বাদী হয়ে লেমুয়া গ্রামে বসবাসকারী জাহাঙ্গীর খলিফাদের সাথে জমি নিয়ে বিরোধের জেরে উপজেলা নির্বাহী আদালতে একটি মামলা দায়ের করেন। মামলা আমলে নিয়ে উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ কর্মকর্তাকে তদন্তভার দিলে তিনি গত ২৬ সেপ্টেম্বর বিকেলে বিরোধপূর্ণ জমিতে সরেজমিনে তদন্তে গেলে তদন্তকারী কর্মকর্তা, জেলা পরিষদ সদস্য সহ সেখানে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গের মধ্যে তিনিও উপস্থিত ছিলেন। তদন্তকারী কর্মকর্তার সামনে তদন্ত চলার একপর্যায়ে উভয়পক্ষ বাকবিতণ্ডায় জড়িয়ে পড়েন। অতঃপর স্থানীয় সাবেক বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার তার সাথে থাকা পিস্তল বের করে গুলি করার হুমকি দেন। এর যের দরে পরের দিন ২৭ সেপ্টেম্বর জাহাঙ্গীর খলিফা ১১ জনের নামে মির্জাগঞ্জ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন।
এই ঘটনার কিছুদিন পরে আমি জানতে পারি আমাকে আসামি করে ঘটনার একদিন আগে ২৫ সেপ্টেম্বর মির্জাগঞ্জ ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে চুরি, ছিনতাই ও শ্লীলতাহানীর একটি মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। বিএনপি নেতা হালিম হাওলাদার এর ভাগিনা ওয়াদুদ সিকদার এই মামলার বাদী। আমি আওয়ামী লীগের সভাপতি হওয়ায় সুপরিকল্পিতভাবে যে ঘটনার সৃষ্টিই হয়নি সেই বানোয়াট ঘটনার আগেই এই মামলা দায়ের করেন। আমি দেউলী গোহাটের ইজারাদার। মামলায় যে মিথ্যা ঘটনার সময় ও বিবরণ দেওয়া হয়েছে সে সময় আমি গরুর বাজারে ছিলাম। শুধুমাত্র উদ্দেশ্য প্রণোদিত এবং মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করা হচ্ছে। মামলার অধিকাংশ স্বাক্ষী জানেনা ঘটনার খবর। আমাকে সামাজিকভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্য তারা বিভিন্ন সময় আমাকে হুমকি ধামকি দিয়ে আসছিলেন। তারই ধারাবাহিকতার অংশ এটি। আমি এই মিথ্যা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে সঠিক বিচার দাবি করছি। তাছাড়া আমি মনে করি আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আমাকে বাধাগ্রস্ত করার জন্য এই ষড়যন্ত্র।
মামলার সাক্ষী কামাল হোসেন, আব্দুস সালাম ও রাজ্জাক হোসেন রিপনের সাথে কথা বললে তারা জানান, ঘটনার ব্যাপারে আমাদের জানা নেই। ঘটনার ব্যাপারে স্বাক্ষীরা সঠিক কোন জবাব দিতে পারেনি। স্বাক্ষী লাইলি বেগম ও আমেনা বেগমের কাছে শ্লীলতাহানির ব্যাপারে জানতে চাইলে তারা পরে কথা বলবেন বলে দৌঁড়ে পালিয়ে যান।
মামলার বাদী ওয়াদুদ সিকদার এর সাথে মুঠোফোনে ও সরাসরি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও কোনভাবেই যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি।