বাংলাদেশ ০৯:১৯ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশু ধর্ষককে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১ গণধর্ষণ মামলায় গ্রাম পুলিশসহ গ্রেপ্তার-২ ৪ বসতবাড়ি আগুনে পুড়ে ছাই নানা আয়োজনে যশোর মুক্ত দিবস উদযাপন  বড় ভাইয়ের ইটের আঘাতে ছোট ভাইয়ের মৃত্যু ভিটামিন ‘এ’ প্লাস ক্যাম্পেইন উপলক্ষে মতবিনিময় সভা নারী নির্যাতন মামলা করায় বাদীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানির অভিযোগ  মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক ও সদস্য সচিব সহ চার নেতাকে গ্রেফতারে বিএনপির নিন্দা অবাধে চলছে মোবাইলে টাকা দিয়ে লুডু খেলা প্রতিনিয়ত ঘটছে নানা দূর্ঘটনা  বড় ভাইয়ের মৃত্যুর খবরে মারা গেলেন ছোট ভাই স্ত্রীর পরকীয়া সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা নারী নির্যাতন প্রতিরোধ বিষয়ক পক্ষকাল ব্যাপি প্রচারাভিযান ইবি শিক্ষার্থী মানবতার সেবক মুরাদের নামে দায়ের করা মামলা প্রত্যাহার পিরোজপুর জেলা শ্রমিকলীগের সভাপতি আর নেই প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

নাটোরের গুরুদাসপুরে গৃহবধূ হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার।

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:১৮:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০২৩
  • ১৫৯৬ বার পড়া হয়েছে

নাটোরের গুরুদাসপুরে গৃহবধূ হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার।

মহান স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ভিডিও প্রতিযোগিতা: বিস্তারিত ফেইসবুক পেইজে

মোঃ রেজাউল করিম, রাজশাহী বিভাগীয় প্রধানঃ
নাটোরের গুরুদাসপুরে গৃহবধূ সিমা খাতুন (২৮) হত্যা মামলার পলাতক দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৫)। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে নাটোর র্যাব ক্যাম্প থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে, সোমবার (২ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে গুরুদাসপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতাররা হলেন, গুরুদাসপুর উপজেলার মশিন্দা বাহাদুরপাড়া এলাকার মৃত শওকতের ছেলে মো. ইউসুফ প্রাং (৬০), উপজেলার একই এলাকার ইউসুফ প্রামানিকের ছেলে মো. শিপন প্রামানিক (২০)।
নাটোর র‌্যাব-৫ জানান, ১২ বছর আগে নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার মো. ইউসুফ প্রামানিকের ছেলে মো. রতন আলী (২৮) সঙ্গে পারিবারিকভাবে সিমা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে শ্বশুড় বাড়ির লোকজন সিমা খাতুনকে শারীরিক নির্যাতন করত। এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় একাধিকবার সালিশ হয়েছে। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন সিমা খাতুনকে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করতেই থাকে।
পরে ২৮ সেপ্টেম্বর দুপুরে গৃহবধূ সিমা খাতুনকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে তার স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পরে চিকিৎসা শেষে সিমা খাতুনকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন বাড়িতে নিয়ে যায়। এর কয়েক ঘণ্টা পরে আবারও গৃহবধূ সিমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তার শরীরে বিষের উপস্থিতি পাওয়া যায়। দ্রুত তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে গৃহবধূর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর ভাই রুবেল আহমেদ বাদী হয়ে গৃহবধূর স্বামীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
র‌্যাব-৫ আরও জানান, পরে গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির ভিত্তিতে কোম্পানি অধিনায়ক সন্জয় কুমার সরকার এবং কোম্পানি উপ-অধিনায়ক মো. নুরল হুদার নেতৃত্বে একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় গৃহবধূ হত্যা মামলার দুই আসামিকে গুরুদাসপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

নাটোরের গুরুদাসপুরে গৃহবধূ হত্যা মামলায় দুই আসামি গ্রেফতার।

আপডেট সময় ০৬:১৮:৫০ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩ অক্টোবর ২০২৩
মোঃ রেজাউল করিম, রাজশাহী বিভাগীয় প্রধানঃ
নাটোরের গুরুদাসপুরে গৃহবধূ সিমা খাতুন (২৮) হত্যা মামলার পলাতক দুই আসামিকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-৫)। মঙ্গলবার (৩ অক্টোবর) বেলা ১১টার দিকে নাটোর র্যাব ক্যাম্প থেকে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
এর আগে, সোমবার (২ অক্টোবর) দিবাগত রাত আড়াইটার দিকে গুরুদাসপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে তাদের গ্রেফতার করা হয়।
গ্রেফতাররা হলেন, গুরুদাসপুর উপজেলার মশিন্দা বাহাদুরপাড়া এলাকার মৃত শওকতের ছেলে মো. ইউসুফ প্রাং (৬০), উপজেলার একই এলাকার ইউসুফ প্রামানিকের ছেলে মো. শিপন প্রামানিক (২০)।
নাটোর র‌্যাব-৫ জানান, ১২ বছর আগে নাটোর জেলার গুরুদাসপুর উপজেলার মো. ইউসুফ প্রামানিকের ছেলে মো. রতন আলী (২৮) সঙ্গে পারিবারিকভাবে সিমা খাতুনের বিয়ে হয়। বিয়ের পর থেকেই বিভিন্ন সময়ে শ্বশুড় বাড়ির লোকজন সিমা খাতুনকে শারীরিক নির্যাতন করত। এ ঘটনা নিয়ে এলাকায় একাধিকবার সালিশ হয়েছে। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির লোকজন সিমা খাতুনকে শারীরিক ও মানসিক অত্যাচার করতেই থাকে।
পরে ২৮ সেপ্টেম্বর দুপুরে গৃহবধূ সিমা খাতুনকে রক্তাক্ত জখম অবস্থায় হাসপাতালে নিয়ে আসে তার স্বামীসহ শ্বশুরবাড়ির লোকজন। পরে চিকিৎসা শেষে সিমা খাতুনকে শ্বশুরবাড়ির লোকজন বাড়িতে নিয়ে যায়। এর কয়েক ঘণ্টা পরে আবারও গৃহবধূ সিমাকে হাসপাতালে নিয়ে আসলে তার শরীরে বিষের উপস্থিতি পাওয়া যায়। দ্রুত তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে গৃহবধূর মৃত্যু হয়। এ ঘটনায় নিহত গৃহবধূর ভাই রুবেল আহমেদ বাদী হয়ে গৃহবধূর স্বামীসহ ৫ জনের বিরুদ্ধে একটি মামলা দায়ের করেন।
র‌্যাব-৫ আরও জানান, পরে গোয়েন্দা তথ্য ও প্রযুক্তির ভিত্তিতে কোম্পানি অধিনায়ক সন্জয় কুমার সরকার এবং কোম্পানি উপ-অধিনায়ক মো. নুরল হুদার নেতৃত্বে একটি অভিযান পরিচালনা করা হয়। এসময় গৃহবধূ হত্যা মামলার দুই আসামিকে গুরুদাসপুর উপজেলার সীমান্তবর্তী এলাকা থেকে গ্রেফতার করা হয়।