বাংলাদেশ ১০:১৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
ভান্ডারিয়ায় শিল্পপতি সৈয়দ সোহেল রানার ওপর সন্ত্রাসী হামলা: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন ভান্ডারিয়ায় পূজা উদ্যাপন কমিটির সাথে বিএনপির মতবিনিময় সভা ভান্ডারিয়ায় সিরাত সন্ধ্যায় প্রাণের ছোঁয়া ভান্ডারিয়ায় “মুক্তকন্ঠ” শিল্পী ও সাংস্কৃতিক জোটের কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত গণঅভ্যুত্থানে মানুষের কাঁধে চেপে বসা জালিম শাসকের পতন হয়েছে – মাহমুদুর রহমান ২৬ লাখ টাকার ঘড়ি ৪ মাসেই নষ্ট ঠাকুরগাঁওয়ের শ্রী শ্রী রসিক রায় জিও মন্দির প্রাঙ্গন ও আশপাশ এলাকায় ১৪৪ ধারা জারি ১৪ মাসেই কোরআনের হাফেজ বালক গৌরনদীতে সাংবাদিক সোহেবের চেক ছিনতাই ও চাঁদাবাজির ঘটনায় আদালতে মামলা মুন্সিগঞ্জ জেলা ক্রিড়া অফিসের আয়োজনে বার্ষিক ক্রিড়া প্রতিযোগিতা ও পুরষ্কার বিতরণ অনুষ্ঠিত। শরীয়তপুরের জাজিরায় ডিজিএম এর একঘেয়েমীর কারণে বিদ্যুৎ স্পৃষ্ট হয়ে প্রাণ গেল এক পল্লীবিদ্যুৎতের লাইনম্যানের। নারী শিক্ষার্থীকে ফ্যানের সাথে ঝুলিয়ে পেটানোর হুমকি, ইবিতে শিক্ষককে অপসারণের দাবিতে বিক্ষোভ জামালপুরে দশম গ্রেড বাস্তবায়ন দুইদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট ফ্যাসিবাদের দোসরদের ব্যাপারে সতর্ক থাকার আহবান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা বিএনপির ঘোড়াঘাটে ক্যাপিটেশন ভুক্ত মাদ্রাসা গুলোতে চলছে লাখ লাখ টাকা লুটপাট দেখার কেউ নেই

অপহরণের একমাস পর শিকলবন্দী অপহৃত শিশুকে উদ্ধার, অপহরণকারী ৬ জন গ্রেপ্তার 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১২:২১:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
  • ১৬৮২ বার পড়া হয়েছে

অপহরণের একমাস পর শিকলবন্দী অপহৃত শিশুকে উদ্ধার, অপহরণকারী ৬ জন গ্রেপ্তার 

রনি মিয়া, স্টাফ রিপোর্টারঃ
সুনামগঞ্জ জেলা শান্তিগঞ্জ উপজেলার আসামপুর গ্রাম হতে অপহরণের একমাস পর অপহৃত এক শিশুকে শিকলবন্ধী অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহৃত শিশুটির নাম মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল(১৩)। সে উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়নের আসামপুর গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর রোজ রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত সাড়ে ৮ টায় অপহরণকারীর দলনেতা আব্দুল্লাহ আল আমিন টাকা নিতে গেলে পুলিশ থাকে ধাওয়া করে তাকে আটক করেন।
রবিবার ভোরে শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে অপহৃত শিশুটিসহ ৬ অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। 
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগষ্ট দুপুরে আসামপুর গ্রামের বিল্লাল আহমেদর বাড়ীর সামনে ডাউকা নদীর পাড় থেকে অজ্ঞতনামা ব্যক্তিরা এই শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিখোঁজ শিশুটির স্বজন গত ২৭ আগষ্ট শান্তিগঞ্জ থানায় একটি হারানো জিডি করেন। পরে অপহৃত শিশুর পিতা মোঃ আব্দুল গফুর বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে গত ১২ সেপ্টেবর শান্তিগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অপহৃত শিশু মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল (১৩) গত ২৫ আগষ্ট দুপুরে আসামপুর গ্রামের বিল্লাল আহমেদের বাড়ীর সামনে ডাউকা নদীর পাড়ে গেলে অজ্ঞতনামা ব্যক্তিরা ঐ শিশুটিকে অপহরণ করে নৌকায় তুলে নিয়ে যায়।
ঘটনার পর থেকে মো: ফাইজুর রহমান ফারকুলের পিতা মোঃ আব্দুল গফুর সহ তাহার স্বজনরা শিশুটির সন্ধানে এলাকার বিভিন্ন জায়গাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোন সন্ধান পাননি। । 
পরে গত ২৭ আগষ্ট শান্তিগঞ্জ থানায় একটি হারানো জিডি করা হয় এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর অপহিৃত শিশুটির পিতা বাদী হয়ে শান্তিগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন।  মামলা দায়েরের পর থেকে বিভিন্ন কৌশলে তদন্তে নামে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা। একপর্যায়ে অপহরণকারীরা অপহৃত শিশু মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল (১৩) কে নির্যাতনের ভিডিও ধারণ করে তার পরিবারের ইমু নাম্বার পাঠাতে থাকে এবং তিনলাখ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। এতে পরিবারের লোকজন বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করেন।
ঘটনার পর থেকে মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা এস আই কাজল চন্দ্র দেব সুনামগঞ্জ পুলিশের ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তদন্ত শুরু করেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর থানা পুলিশের লোকজন ছদ্মবেশ ধারণ করে মুক্তিপনের টাকার লোভ দেখিয়ে অপহরণকারীদের সাথে যোগাযোগ শুরু করেন। অপহরণকারীদের কথা মতো পুলিশ ছাতক থানা এলাকার ধান ক্ষেতে দাবীকৃত টাকা রেখে আসেন। পরে শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তা কাজল চন্দ্র দেবের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা
অপহরণকারীদের কথামতো ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শান্তিগঞ্জ, ছাতক ও সিলেটের বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে অপহরণকারী চক্রের ৬ সদস্যকে আটক করেন। পরে অপহরণকারী চক্রের সদস্যেদের তথ্যের ভিত্তিতে অপহৃত শিশু মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল (১৩) কে আজ ২৫ সেপ্টেম্বর সোমবার ভোরে ছাতক থানা এলাকার দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়নের হরিশ্বরণপুর গ্রাম থেকে অপহরণকারী জুনেদ এর বাড়ীর দু’তলার ধানের গোলা থেকে শিকলবন্ধী শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত অপহরণকারীরা হলেন, জেলার ছাতক উপজেলার হরিশ্বরণপুর গ্রামের আব্দুস সালামের পুত্র আব্দুল্লাহ আল আমিন ওরফে জুনেদ, একই গ্রামের আব্দুল কাদিরের পুত্র জিয়াউর রহমান, মৃত মদরিছ আলীর পুত্র আব্দুল সালাম, আব্দুল সালামের মেয়ে খাতিজা বেগম, জগন্নাথপুর থানা এলাকার কামারখাল গ্রামের বিল্লাল মিয়ার স্ত্রী মোছা: বেগম ও মুল পরিকল্পনাকারী একই গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে বিল্লাল মিয়া।
এ ব্যাপারে শান্তিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. খালেদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাটি খুবই সম্পর্শ কাতর ঘটনা। একটি শিশুকে অপহরণ করে দীর্ঘ ১ মাস পর শিকলবন্দী অবস্থায় অপহরণকারীর বাড়ির ধানের গোলার ভিতরে আটক করে রাখা শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। আমরা বিষয়টি আমাদের ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করি এবং শিশুটিকে উদ্ধারসহ পুরো অপহরণচক্রকে সনাক্ত করে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে হাজির করা হলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের জামিন না মুঞ্জর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ প্রদান করেছেন।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

ভান্ডারিয়ায় শিল্পপতি সৈয়দ সোহেল রানার ওপর সন্ত্রাসী হামলা: বিচারের দাবিতে মানববন্ধন

অপহরণের একমাস পর শিকলবন্দী অপহৃত শিশুকে উদ্ধার, অপহরণকারী ৬ জন গ্রেপ্তার 

আপডেট সময় ১২:২১:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
রনি মিয়া, স্টাফ রিপোর্টারঃ
সুনামগঞ্জ জেলা শান্তিগঞ্জ উপজেলার আসামপুর গ্রাম হতে অপহরণের একমাস পর অপহৃত এক শিশুকে শিকলবন্ধী অবস্থায় উদ্ধার করেছে পুলিশ। অপহৃত শিশুটির নাম মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল(১৩)। সে উপজেলার দরগাপাশা ইউনিয়নের আসামপুর গ্রামের আব্দুল গফুরের ছেলে। গত ২৪ সেপ্টেম্বর রোজ রবিবার সন্ধ্যা ৬ টা থেকে রাত সাড়ে ৮ টায় অপহরণকারীর দলনেতা আব্দুল্লাহ আল আমিন টাকা নিতে গেলে পুলিশ থাকে ধাওয়া করে তাকে আটক করেন।
রবিবার ভোরে শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের একটি দল অভিযান চালিয়ে অপহৃত শিশুটিসহ ৬ অপহরণকারীকে গ্রেপ্তার করতে সক্ষম হয়। 
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগষ্ট দুপুরে আসামপুর গ্রামের বিল্লাল আহমেদর বাড়ীর সামনে ডাউকা নদীর পাড় থেকে অজ্ঞতনামা ব্যক্তিরা এই শিশুটিকে অপহরণ করে নিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিখোঁজ শিশুটির স্বজন গত ২৭ আগষ্ট শান্তিগঞ্জ থানায় একটি হারানো জিডি করেন। পরে অপহৃত শিশুর পিতা মোঃ আব্দুল গফুর বাদি হয়ে নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে গত ১২ সেপ্টেবর শান্তিগঞ্জ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।
পুলিশ ও মামলার অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, অপহৃত শিশু মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল (১৩) গত ২৫ আগষ্ট দুপুরে আসামপুর গ্রামের বিল্লাল আহমেদের বাড়ীর সামনে ডাউকা নদীর পাড়ে গেলে অজ্ঞতনামা ব্যক্তিরা ঐ শিশুটিকে অপহরণ করে নৌকায় তুলে নিয়ে যায়।
ঘটনার পর থেকে মো: ফাইজুর রহমান ফারকুলের পিতা মোঃ আব্দুল গফুর সহ তাহার স্বজনরা শিশুটির সন্ধানে এলাকার বিভিন্ন জায়গাতে অনেক খোঁজাখুঁজি করে কোন সন্ধান পাননি। । 
পরে গত ২৭ আগষ্ট শান্তিগঞ্জ থানায় একটি হারানো জিডি করা হয় এবং গত ১২ সেপ্টেম্বর অপহিৃত শিশুটির পিতা বাদী হয়ে শান্তিগঞ্জ থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন আইনে মামলা দায়ের করেন।  মামলা দায়েরের পর থেকে বিভিন্ন কৌশলে তদন্তে নামে আইন শৃংখলা বাহিনীর সদস্যরা। একপর্যায়ে অপহরণকারীরা অপহৃত শিশু মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল (১৩) কে নির্যাতনের ভিডিও ধারণ করে তার পরিবারের ইমু নাম্বার পাঠাতে থাকে এবং তিনলাখ টাকা মুক্তিপন দাবী করে। এতে পরিবারের লোকজন বিষয়টি পুলিশকে অবহিত করেন।
ঘটনার পর থেকে মামলার তদন্তকারী পুলিশ কর্মকর্তা এস আই কাজল চন্দ্র দেব সুনামগঞ্জ পুলিশের ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তদন্ত শুরু করেন। গত ২৪ সেপ্টেম্বর থানা পুলিশের লোকজন ছদ্মবেশ ধারণ করে মুক্তিপনের টাকার লোভ দেখিয়ে অপহরণকারীদের সাথে যোগাযোগ শুরু করেন। অপহরণকারীদের কথা মতো পুলিশ ছাতক থানা এলাকার ধান ক্ষেতে দাবীকৃত টাকা রেখে আসেন। পরে শান্তিগঞ্জ থানা পুলিশের তদন্তকারী কর্মকর্তা কাজল চন্দ্র দেবের নেতৃত্বে পুলিশ সদস্যরা
অপহরণকারীদের কথামতো ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়ে শান্তিগঞ্জ, ছাতক ও সিলেটের বিভিন্নস্থানে অভিযান চালিয়ে অপহরণকারী চক্রের ৬ সদস্যকে আটক করেন। পরে অপহরণকারী চক্রের সদস্যেদের তথ্যের ভিত্তিতে অপহৃত শিশু মো: ফাইজুর রহমান ফারকুল (১৩) কে আজ ২৫ সেপ্টেম্বর সোমবার ভোরে ছাতক থানা এলাকার দক্ষিণ খুরমা ইউনিয়নের হরিশ্বরণপুর গ্রাম থেকে অপহরণকারী জুনেদ এর বাড়ীর দু’তলার ধানের গোলা থেকে শিকলবন্ধী শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়।
গ্রেপ্তারকৃত অপহরণকারীরা হলেন, জেলার ছাতক উপজেলার হরিশ্বরণপুর গ্রামের আব্দুস সালামের পুত্র আব্দুল্লাহ আল আমিন ওরফে জুনেদ, একই গ্রামের আব্দুল কাদিরের পুত্র জিয়াউর রহমান, মৃত মদরিছ আলীর পুত্র আব্দুল সালাম, আব্দুল সালামের মেয়ে খাতিজা বেগম, জগন্নাথপুর থানা এলাকার কামারখাল গ্রামের বিল্লাল মিয়ার স্ত্রী মোছা: বেগম ও মুল পরিকল্পনাকারী একই গ্রামের মৃত তৈয়ব আলীর ছেলে বিল্লাল মিয়া।
এ ব্যাপারে শান্তিগঞ্জ থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মো. খালেদ চৌধুরী ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, ঘটনাটি খুবই সম্পর্শ কাতর ঘটনা। একটি শিশুকে অপহরণ করে দীর্ঘ ১ মাস পর শিকলবন্দী অবস্থায় অপহরণকারীর বাড়ির ধানের গোলার ভিতরে আটক করে রাখা শিশুটিকে উদ্ধার করা হয়। আমরা বিষয়টি আমাদের ঊধ্বর্তন কর্তৃপক্ষের দিক নির্দেশনায় তথ্য প্রযুক্তির মাধ্যমে তদন্ত কার্যক্রম শুরু করি এবং শিশুটিকে উদ্ধারসহ পুরো অপহরণচক্রকে সনাক্ত করে আটক করতে সক্ষম হয়েছি। গ্রেপ্তারকৃত আসামীদেরকে বিজ্ঞ আদালতে হাজির করা হলে বিজ্ঞ বিচারক তাদের জামিন না মুঞ্জর করে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ প্রদান করেছেন।