বাংলাদেশ ০৭:২৫ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩১ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
পরিত্যক্ত অবস্থায় ২টি পিস্তল ও ৩০০ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব। ঐতিহ্যবাহী সিরাজগঞ্জ প্রেসক্লাবের নতুন গর্বিত সদস্য হলেন যারা স্বেচ্ছাসেবক দলের কেন্দ্রীয় সভাপতির উপর হামলার প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ রায়গঞ্জে অযত্নে- অবহেলায় নষ্ট হচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকার দুটি সম্পদ হত্যা মামলায় যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত, জেল পলাতক ও নাশকতা মামলার আসামী মুকুল গাজী কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। সিরাজগঞ্জে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে বাস খাদে, আহত অন্তত ২০ কুমিল্লায় যাত্রীবাহী বাসের চাপায় দাদী-নাতি নিহত  জরুইন চিরন্তন সমাজ কল্যাণ সংস্থার উদ্যোগে দিনব্যাপী ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত রাঙ্গাবালীতে জামায়াত ও শিবিরের মতবিনিময় ও দোয়া অনুষ্ঠান। ভূঞাপুরে ডেল্টা লাইফের মৃত বীমা দাবির চেক হস্তান্তর সারা দেশটাই ছিলো যেনো কারাগার- সাইফুল ইসলাম পীরযাত্রাপুরে কারিতাস ও নটরডেম কলেজের যৌথ উদ্যোগে বন্যার্তদের মাঝে উপহার সামগ্রী বিতরণ কচুয়ায় সাংবাদিকদের ওপর হামলার ঘটনার প্রধান আসামি গ্রেফতার সকল পরিস্থিতিতে ছাত্রজনতার গন অভ্যুত্থানে শহীদদের স্মরণে দোয়া মাহফিল ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান সফল করতে প্রস্তুত, সরকারি বি.এম. কলেজ শিক্ষার্থীরা। পিরোজপুরে জাতীয় পার্টির আলোচনা সভা

ফুলবাড়ীতে বহুতল ভবন নির্মাণের ফাঁদে ফেলে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে প্রতারকের মিথ্যা মামলা দায়ের

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৩:১৩:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩
  • ১৮০৯ বার পড়া হয়েছে

 ফুলবাড়ীতে বহুতল ভবন নির্মাণের ফাঁদে ফেলে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে প্রতারকের মিথ্যা মামলা দায়ের

 

 

 

 

 

দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার পৌরসভা এলাকার পশ্চিম গৌরিপাড়া গ্রামের মোঃ গোলজার হোসেন মন্ডলকে প্রতারক বেবী টাইগার হাউজিং এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানী, রেজি নং-সি১৭৬৫৬২/২০২১, বহুতলা ভবন নির্মাণ করবে মর্মে লোভ দেখিয়ে প্রতারক মেহেদী হাসান মিথ্যা মামলা দায়ের করে ফুলবাড়ী উপজেলার স্বনামধন্য ব্যবসায়ী মোঃ গোলজার হোসেনকে অর্থনৈতিকভাবে হয়রানি করছে। ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম গৌরিপাড়া গ্রামের মোঃ সহরাব হোসেন মন্ডল এর পুত্র মোঃ গোলজার হোসেন এর লিখিত অভিযোগে জানা যায়, সুমন রায়, বেবী টাইগার হাউজিং এন্ড কনস্ট্রাকশন এর মালিক বাড়ি নং-৩১৮, রোড নং-৪, মিরপুর, ডিওএইচএস, থানা-পল্লবী, ঢাকা।

 

 

 

 

 

 

উক্ত ব্যক্তি গোলজার হোসেনের ১৫ শতক জায়গার উপর বহুতলা ভবন নির্মাণ করবেন মর্মে অপ্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার অফ অ্যাটনি একটি দলিল দু’পক্ষের মধ্যে দেওয়া ও নেওয়া রেজিষ্ট্রি হয়। যাহার দলিল নং- ৮৪৭/২০২২, তারিখ: ২৬/০১/২০২২ ইং। উক্ত অ্যাটনী পাওয়ার দলিলে পনমূল্য চল্লিশ লক্ষ টাকা উল্লেখ করেন, কিন্তু বেবি টাইগার কোম্পানি পাওয়ার অফ অ্যাটনি করার মুহুর্তে রেজিষ্ট্রি করার সময় স্বাক্ষিগণের উপস্থিতিতে কোনো টাকা লেনদেন করেনি।

 

 

 

 

 

উল্লেখ্য যে পাওয়ার অফ অ্যাটনির রেজিষ্ট্রি হয় সুমন রায়ের সাথে। পরবর্তীতে বেবি টাইগার হাউজিং কনস্ট্রাকশন লি: এর পক্ষে ৩১৭/২, পশ্চিম রামপুরা, উলন রোড, থানা- মতিঝিল, ঢাকা এর মোঃ ফরহাদ হোসেন এর পুত্র মেহেদী হাসান সুমন রায়ের পাওয়ার অফ অ্যাটনির দলিলে পনমূল্য ৪০ লক্ষ টাকা দিয়েছেন এবং উল্লেখিত জায়গায় ১ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা এবং পাইলিং বাবদ ৩৮ লক্ষ টাকা ব্যয় দেখিয়ে বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত ফুলবাড়ী, দিনাজপুর এ একটি হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-৬৮সি/২৩।

 

 

 

 

 

উল্লেখ্য যে, উক্ত জায়গায় ঐ কোম্পানী নির্মাণের কোন কাজ করেননি বরং জমির মালিক গোলজার হোসেনের প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নতুন মার্কেট ভেঙ্গে ফেলে মালামাল বিক্রি করেছেন কোম্পানির মেহেদী হাসান।

 

 

 

 

 

 

তথ্য নিয়ে জানা যায়, টিসিবি ভবন, আরজেএসসি অফিস থেকে তাদের কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন ২০২১ সালের। অথচ তারা পাওয়ার অফ অ্যাটনির সময় বলেন এই কোম্পানী অনেক পুরনো এবং ঢাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় ভবন নির্মাণ করেছেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

তথ্য নিয়ে আরো জানা যায়, ঐ কোম্পানী ঢাকায় কোন ভবন নির্মাণ করেননি। উক্ত কোম্পানীর কর্ণধার মেহেদী হাসান কোনো নক্সা বা প্ল্যান ছাড়াই জায়গায় ভবন নির্মাণের প্রস্তুতি নেন। এ বিষয়ে ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র মাহমুদ হাসান লিটনের সাথে কথা বললে, তিনি জানান, তফসিল ভুক্ত সম্পত্তিতে উক্ত কোম্পানী কোনো নক্সা অনুমোদন বা নির্মাণ কাজের অনুমতি প্রদান করেননি।

 

 

 

 

 

 

গত ০৯/০৭/২০২৩ইং তারিখে ফুলবাড়ী পৌরসভা থেকে ঐ কোম্পানীকে একটি লিখিত নোটিশ প্রদান করেন। যেখানে ফুলবাড়ী পৌরসভা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, ঐ বিল্ডিং এর কোন নক্সা বা প্ল্যান ছাড়াই ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা করছিলেন। তথ্য নিয়ে আরো জানা যায়, মেহেদী হাসান এর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে হাতিরঝিল থানায় এবং রামপুরা ও খিলগাও থানায়। তিনি একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। বর্তমানে সে পলাতক রয়েছেন।

 

 

 

 

 

 

 

একইভাবে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলার মৃত মানিক লাল রায় এর পুত্র সুমন রায় এর বিরুদ্ধে মাদক মামলা, নারী নির্যাতন মামলা সহ একাধিক মামলা রয়েছে। বর্তমানে সে জেল হাজতে রয়েছে। মেহেদী হাসান প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করে সুমন রায়কে দিয়ে পাওয়ার অফ অ্যাটনি নিলেও বর্তমানে সুমন রায় উক্ত কোম্পানীর কেউ নয় বলে অস্বীকার করেছেন।

 

 

 

 

 

 

এ বিষয়ে সুমন রায় জেলা হাজতে থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। সুমন রায় গোলজার হোসেনের উক্ত জায়গাটি উত্তরা ব্যাংক ফুলবাড়ী শাখায় মটগেজ থাকায় ব্যাংক মটগেজ ৪০ লক্ষ টাকা পরিশোধ করবে মর্মে মৌখিক অঙ্গীকার করেন। বর্তমানে চুক্তিপত্র ছাড়াই শুধু পাওয়ার অফ অ্যাটনি করে। যাহা জমি সংক্রান্ত আইনে অবৈধ।

 

 

 

 

 

আরো জানা যায়, এই কোম্পানীর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও গণপূর্ত বিভাগের কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন জায়গায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি টাকা বলে ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন। ভবন বরাদ্দের বিজ্ঞাপন দিয়ে ফুলবাড়ীর ১৭ জনের কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকা সিকিউরিটি মানি হিসেবে হাতিয়ে নিয়েছেন। এই দিকে মেসার্স রেহান ব্রাদার্স এর নিকট থেকে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার মালামাল বাকি নিয়ে সেই মাল অন্যত্র নিয়ে যায়।

 

 

 

 

 

এ ব্যাপারে রেহান ব্রাদার্স এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, তারা প্রতারক, আগে বুঝতে পারিনি। পারলে এত টাকার মালামাল বাকি দিতাম না। কোম্পানীর মালিক মেহেদী হাসানের সাথে ০১৬১৫২৮৫০৭১ নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন গ্রহণ করেননি। এ ব্যাপারে ব্যবসায়ি গোলজার হোসেন আইন প্রয়োগ কারী সংস্থার কাছে তদন্ত স্বাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

পরিত্যক্ত অবস্থায় ২টি পিস্তল ও ৩০০ রাউন্ড বিভিন্ন ধরনের গুলি উদ্ধার করেছে র‌্যাব।

ফুলবাড়ীতে বহুতল ভবন নির্মাণের ফাঁদে ফেলে ব্যবসায়ীর বিরুদ্ধে প্রতারকের মিথ্যা মামলা দায়ের

আপডেট সময় ০৩:১৩:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ অগাস্ট ২০২৩

 

 

 

 

 

দিনাজপুর প্রতিনিধি: দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার পৌরসভা এলাকার পশ্চিম গৌরিপাড়া গ্রামের মোঃ গোলজার হোসেন মন্ডলকে প্রতারক বেবী টাইগার হাউজিং এন্ড কনস্ট্রাকশন কোম্পানী, রেজি নং-সি১৭৬৫৬২/২০২১, বহুতলা ভবন নির্মাণ করবে মর্মে লোভ দেখিয়ে প্রতারক মেহেদী হাসান মিথ্যা মামলা দায়ের করে ফুলবাড়ী উপজেলার স্বনামধন্য ব্যবসায়ী মোঃ গোলজার হোসেনকে অর্থনৈতিকভাবে হয়রানি করছে। ফুলবাড়ী উপজেলার পশ্চিম গৌরিপাড়া গ্রামের মোঃ সহরাব হোসেন মন্ডল এর পুত্র মোঃ গোলজার হোসেন এর লিখিত অভিযোগে জানা যায়, সুমন রায়, বেবী টাইগার হাউজিং এন্ড কনস্ট্রাকশন এর মালিক বাড়ি নং-৩১৮, রোড নং-৪, মিরপুর, ডিওএইচএস, থানা-পল্লবী, ঢাকা।

 

 

 

 

 

 

উক্ত ব্যক্তি গোলজার হোসেনের ১৫ শতক জায়গার উপর বহুতলা ভবন নির্মাণ করবেন মর্মে অপ্রত্যাহারযোগ্য পাওয়ার অফ অ্যাটনি একটি দলিল দু’পক্ষের মধ্যে দেওয়া ও নেওয়া রেজিষ্ট্রি হয়। যাহার দলিল নং- ৮৪৭/২০২২, তারিখ: ২৬/০১/২০২২ ইং। উক্ত অ্যাটনী পাওয়ার দলিলে পনমূল্য চল্লিশ লক্ষ টাকা উল্লেখ করেন, কিন্তু বেবি টাইগার কোম্পানি পাওয়ার অফ অ্যাটনি করার মুহুর্তে রেজিষ্ট্রি করার সময় স্বাক্ষিগণের উপস্থিতিতে কোনো টাকা লেনদেন করেনি।

 

 

 

 

 

উল্লেখ্য যে পাওয়ার অফ অ্যাটনির রেজিষ্ট্রি হয় সুমন রায়ের সাথে। পরবর্তীতে বেবি টাইগার হাউজিং কনস্ট্রাকশন লি: এর পক্ষে ৩১৭/২, পশ্চিম রামপুরা, উলন রোড, থানা- মতিঝিল, ঢাকা এর মোঃ ফরহাদ হোসেন এর পুত্র মেহেদী হাসান সুমন রায়ের পাওয়ার অফ অ্যাটনির দলিলে পনমূল্য ৪০ লক্ষ টাকা দিয়েছেন এবং উল্লেখিত জায়গায় ১ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা এবং পাইলিং বাবদ ৩৮ লক্ষ টাকা ব্যয় দেখিয়ে বিজ্ঞ জুডিসিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী আদালত ফুলবাড়ী, দিনাজপুর এ একটি হয়রানি মূলক মিথ্যা মামলা দায়ের করেন। যাহার মামলা নং-৬৮সি/২৩।

 

 

 

 

 

উল্লেখ্য যে, উক্ত জায়গায় ঐ কোম্পানী নির্মাণের কোন কাজ করেননি বরং জমির মালিক গোলজার হোসেনের প্রায় কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত নতুন মার্কেট ভেঙ্গে ফেলে মালামাল বিক্রি করেছেন কোম্পানির মেহেদী হাসান।

 

 

 

 

 

 

তথ্য নিয়ে জানা যায়, টিসিবি ভবন, আরজেএসসি অফিস থেকে তাদের কোম্পানির রেজিস্ট্রেশন ২০২১ সালের। অথচ তারা পাওয়ার অফ অ্যাটনির সময় বলেন এই কোম্পানী অনেক পুরনো এবং ঢাকা সহ বিভিন্ন এলাকায় ভবন নির্মাণ করেছেন।

 

 

 

 

 

 

 

 

তথ্য নিয়ে আরো জানা যায়, ঐ কোম্পানী ঢাকায় কোন ভবন নির্মাণ করেননি। উক্ত কোম্পানীর কর্ণধার মেহেদী হাসান কোনো নক্সা বা প্ল্যান ছাড়াই জায়গায় ভবন নির্মাণের প্রস্তুতি নেন। এ বিষয়ে ফুলবাড়ী পৌরসভার মেয়র মাহমুদ হাসান লিটনের সাথে কথা বললে, তিনি জানান, তফসিল ভুক্ত সম্পত্তিতে উক্ত কোম্পানী কোনো নক্সা অনুমোদন বা নির্মাণ কাজের অনুমতি প্রদান করেননি।

 

 

 

 

 

 

গত ০৯/০৭/২০২৩ইং তারিখে ফুলবাড়ী পৌরসভা থেকে ঐ কোম্পানীকে একটি লিখিত নোটিশ প্রদান করেন। যেখানে ফুলবাড়ী পৌরসভা সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ করেন, ঐ বিল্ডিং এর কোন নক্সা বা প্ল্যান ছাড়াই ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা করছিলেন। তথ্য নিয়ে আরো জানা যায়, মেহেদী হাসান এর বিরুদ্ধে একাধিক মামলা রয়েছে হাতিরঝিল থানায় এবং রামপুরা ও খিলগাও থানায়। তিনি একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামি। বর্তমানে সে পলাতক রয়েছেন।

 

 

 

 

 

 

 

একইভাবে কিশোরগঞ্জ জেলার অষ্টগ্রাম উপজেলার মৃত মানিক লাল রায় এর পুত্র সুমন রায় এর বিরুদ্ধে মাদক মামলা, নারী নির্যাতন মামলা সহ একাধিক মামলা রয়েছে। বর্তমানে সে জেল হাজতে রয়েছে। মেহেদী হাসান প্রতারণার ফাঁদ তৈরি করে সুমন রায়কে দিয়ে পাওয়ার অফ অ্যাটনি নিলেও বর্তমানে সুমন রায় উক্ত কোম্পানীর কেউ নয় বলে অস্বীকার করেছেন।

 

 

 

 

 

 

এ বিষয়ে সুমন রায় জেলা হাজতে থাকায় তার সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। সুমন রায় গোলজার হোসেনের উক্ত জায়গাটি উত্তরা ব্যাংক ফুলবাড়ী শাখায় মটগেজ থাকায় ব্যাংক মটগেজ ৪০ লক্ষ টাকা পরিশোধ করবে মর্মে মৌখিক অঙ্গীকার করেন। বর্তমানে চুক্তিপত্র ছাড়াই শুধু পাওয়ার অফ অ্যাটনি করে। যাহা জমি সংক্রান্ত আইনে অবৈধ।

 

 

 

 

 

আরো জানা যায়, এই কোম্পানীর রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (রাজউক) ও গণপূর্ত বিভাগের কাগজপত্র ছাড়াই বিভিন্ন জায়গায় কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে এবং প্রতারণার মাধ্যমে হাতিয়ে নিচ্ছে কোটি টাকা বলে ভুক্তভোগী অভিযোগ করেন। ভবন বরাদ্দের বিজ্ঞাপন দিয়ে ফুলবাড়ীর ১৭ জনের কাছ থেকে প্রায় দেড় কোটি টাকা সিকিউরিটি মানি হিসেবে হাতিয়ে নিয়েছেন। এই দিকে মেসার্স রেহান ব্রাদার্স এর নিকট থেকে প্রায় ১৫ লক্ষ টাকার মালামাল বাকি নিয়ে সেই মাল অন্যত্র নিয়ে যায়।

 

 

 

 

 

এ ব্যাপারে রেহান ব্রাদার্স এর সাথে কথা বললে তিনি জানান, তারা প্রতারক, আগে বুঝতে পারিনি। পারলে এত টাকার মালামাল বাকি দিতাম না। কোম্পানীর মালিক মেহেদী হাসানের সাথে ০১৬১৫২৮৫০৭১ নম্বরে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলেও তিনি ফোন গ্রহণ করেননি। এ ব্যাপারে ব্যবসায়ি গোলজার হোসেন আইন প্রয়োগ কারী সংস্থার কাছে তদন্ত স্বাপেক্ষে তাদের বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে এবং হয়রানি থেকে মুক্তি পেতে আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন।