নিজস্ব প্রতিবেদকঃ
মেহেন্দিগঞ্জ উপজেলার কাজিরহাট থানাধীন আন্ধারমানিক ইউনিয়নে, মাদকের সয়লাব, জেগে বসেছে যুবকেরা মাদক ব্যবসায়ীরা, কাজিরহাট থানার প্রত্যান্ত অঞ্চলে হাত বারালেই পাওয়া যায় গাজা, ইয়াবা, বিভিন্ন মাদক এতে ক্ষতি গ্রস্থ হচ্ছে যুব সমাজ, শিক্ষাঙ্গন, হাট, বাজার ও পবিত্র স্থান গুলো নজরে পরছেনা প্রশাসনের, কারন প্রশাসনের সাথে থেকেই প্রশাসনকে ম্যানেজ করে মাদক সেবীরা ও দুয়ারুরা মাসোয়ারা দিয়েই ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে।
মেয়ার হাট থেকে শুরু করে গাবতলী বাজারের আশেপাশে, আন্ধারমানিক ইউনিয়নের বণিকের হাটের আশেপাশের এবং ব্যাঙের ছাতার মতো গড়ে ওঠা রাস্তার আশেপাশে দোকানগুলোতে বিড়ি সিগারেট বিক্রির নামে গাজা, ইয়াবা বিক্রি হচ্ছে। বড় ধরনের জুয়ার আসর, মেয়ার হাটের থেকে একটু পশ্চিমে নদীর পারে, প্রতিনিয়ত দোকানে সামনে নিয়মিত চলছে জুয়া, ভংগায় কয়েকটি স্থানে চলছে জুয়ার আসর এ আসর গুলো পরিচালনায় আন্ধার মানিক ইউনিয়ন পরিষদের চিহ্নিত একজন গ্রাম পুলিশ চৌকিদার ইমরান হোসেন এই চৌকিদার ইমরান এলাকায় জন্ম নিবন্ধন এর নামে হাতিয়ে নিচ্ছে হাজার হাজার টাকা ইউনিয়ন পরিষদের থেকে ওয়ারিশ সার্টিফিকেটের নামে নিচ্ছে টাকা এই চৌকিদার ইমরানে নেতৃত্বে চলে জুয়া খেলা রাত্রে ও চলছে এই চৌকিদার ইমরান প্রশাসন পাহারা দিচ্ছে, যা প্রভাবশালী মহলের অন্তরালে, রাস্তার পাশে বসে অযথা মোবাইল নিয়া বসে থাকে, আর মুলাদী থেকে দেলোয়ার নামক বিশিষ্ট মাদক সম্রাট এসে মটর বাইকে চরে এই সকল স্থানে দিয়ে যায়।
এদিকে কাজিরহাট থানার আন্ধারমানিক ইউনিয়নের আজিমপুরের সাবেক ইউপি সদস্য অপু মল্লিক দেদারছে গাজা ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছে, মাউলতলা ছ মিলের সামনে গাড়ী আলফা লেগুনা পারকিং করে নিয়মিত খাচ্ছে নিচ্ছে দিচ্ছে কেউ যদি প্রতিবাদ করে তা হলে উলটো মামলা খেতে হয়, এদেরকে আবার সেলটার দিচ্ছে প্রভাবশালী একটি মহল। হোলসেলার হলো চিন্হিত কয়েক জন যাদের প্রায় দেখা যায় থানার প্রশাসনের সাথে চলাচল এরা নাকি পুলিশের ফরমা হিসেবে কাজ করছে। প্রশাসন এখন মাদক সেবকদের নিয়ন্ত্রনে এবং পুলিশকে ম্যানেজ করেই এ ব্যাবসা চালিয়ে যাচ্ছে, প্রশাসন একদম নিরব।
এ ব্যাপারে কাজিরাট থানার ওসির সাথে আলাপ করলে তিনি জানান, আমি হয়তোবা এই সকল জায়গায় এগুলো চলে তা আমার জানা নেই তবে আমি এবং আমার পুলিশের টিম নিয়ে অতি তারাতারি ব্যবস্থা নিবো।