প্রিন্ট এর তারিখঃ সেপ্টেম্বর ২০, ২০২৪, ৩:২৫ এ.এম || প্রকাশের তারিখঃ এপ্রিল ২১, ২০২৩, ১০:৩৪ পি.এম
আজ রাঙ্গাবালীর ৮ গ্রামে ঈদ উদযাপন ।
মোঃ কাওছার আহম্মেদ, রাঙ্গাবালী (পটুয়াখালী)প্রতিনিধি:
সৌদি আরবের সঙ্গে মিল রেখে পটুয়াখালীর রাঙ্গাবালী উপজেলার ৮টি গ্রামে প্রতি বছরের মত এবারও ঈদুল ফিতর উদযাপন করছেন কাদরিয়া-চিশতিয়া তরিকার অনুসারীরা। আজ শুক্রবার ঈদের নামাজ আদায় করেছেন তারা।
ওই তরিকার অনুসারীরা জানান, উপজেলার রাঙ্গাবালী ইউনিয়নের পশুরীবুনিয়া, উত্তর পশুরীবুনিয়া, রাজার বাজার, নিজ হাওলা, সেনের হাওলা, চর যমুনা, ছোটবাইশদিয়া ইউনিয়নের ফুলখালী ও কোড়ালিয়া গ্রামে আজ ঈদ উদযাপিত হচ্ছে।
ওইসব গ্রামের ১০টি মসজিদে সকাল ৮ টা থেকে ৯ টার মধ্যে ঈদের নামাজের জামাত অনুষ্ঠিত হয়। এসব গ্রামের প্রায় ৫ হাজার মানুষ আজ ঈদ উদযাপন করছেন। তারা সকলে কাদরিয়া-চিশতিয়া তরিকার চট্টগ্রাম চন্দনাইশ জাঁগিরিয়া শাহ সুফি মমতাজিয়া দরবার শরীফের অনুসারী।
কাদরিয়া-চিশতিয়া তরিকার অনুসারী উপজেলার পশুরীবুনিয়া গ্রামের মেহেদী হাসান রুমি বলেন, 'তরিকত বংশ পরম্পরায় পেয়েছি। আমার বাবা-দাদা থেকে পেয়েছি। এই তরিকত যখন আমাদের এালাকায় শুরু, তখন থেকেই পারিবারিকভাবে এই তরিকতের অনুসারী।' ওই গ্রামের আরেক অনুসারী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, 'রাঙ্গাবালীতে তরিকাত আসছে প্রায় ১৩০ বছরের উপারে। আর মূল তরিকাত আসছে প্রায় আড়াইশ বছর আগে।'
পশুরীবুনিয়া শাহ সুফি মমতাজিয়া কেন্দ্রীয় খানকাহ শরীফের ইমাম মাওলানা মোহাম্মদ আবুল হোসেন আল কাদেরী বলেন, 'রাঙ্গাবালীতে আমাদের ১০টি মসজিদে ঈদের নামাজ অনুষ্ঠিত হয়েছে। হানাফি, মালিকি, হাম্বুলি এই তিন মাজহাবের মাসালা অনুসারে যদি কোথাও রমজানের চাঁদ দেখা যায় তাহলে ওইটার ওপর নির্ভর করে রোজা রাখবে এবং শাওল মাসে চাঁদ দেখা গেলে এবং নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানতে পারলে ঈদ উদযাপন করবে। আমরা শুধু সৌদি আরবের সাথে নয়, বিশ্বের যেকোন জায়গায় চাদ দেখা গেলে এবং সেটা নির্ভরযোগ্য সূত্রে জানতে পারলে রোজা রাখি এবং ঈদ করি।'
প্রকাশক ও সম্পাদক মোঃ গোলাম মাওলা শাওন ০১৭১১-০০৬২১৪, ব্যবস্থাপনা সম্পাদক 01762119992, প্রধান কার্যালয় ৩৪ নুরজাহান শরীফ প্লাজা ৮ম তলা, পুরানা পল্টন ঢাকা ১০০০। ০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০ নিউজ ই-মেইল [email protected] সিভি পাঠান: [email protected]
দৈনিক বাংলার আলো নিউজ জিএমএস বাংলার আলো গ্রুপের একটি প্রতিষ্ঠান।