গাজী এনামুল হক, স্টাফ রিপোর্টারঃ
বাংলাদেশ তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রনালয়ের তালিকাভুক্ত সাংবাদিক, বিবিসি’র সাবেক প্রতিনিধি, ও কলকাতা এক্সপ্রেস এর বাংলাদেশ ব্যুরো প্রধান, রেদোয়ান আহমেদকে সম্মানহানী করার উদ্যেশ্যে, সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, ফেসবুক, ফেসবুক গ্রুপ, হোয়াটসআপ, হোয়াটসআপ গ্রুপে- সাংবাদিক রেদোয়ান আহমেদকে, কটূক্তি ,ভূঁয়া, প্রতারক, নকল, নিয়োগ বাণিজ্য প্রতারনাসহ, বিভিন্ন অপপ্রচার করাসহ, বিভিন্ন অনলাইন গণমাধ্যমে, বিভ্রান্তকর মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করায়, কথিত, ভুয়া জাতীয় পুরুস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক এম,এ, আহমদ আজাদের বিরুদ্ধে ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনেৱ ২০১৮ এর ২৪, ২৫ ও ২৯ ধারায় মামলা দায়ের করা হয়েছে । এম,এ, আহমেদ আজাদ, হবিগঞ্জ জেলার, নবীগঞ্জ উপজেলার ,দেবপাড়া ইউনিয়নের ছিট ফরিদপুর এলাকার বাসিন্ধা।
আজ (২০ ফ্রেব্রোয়ারী) সকালে, ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনাল আদালতে, সাংবাদিক রেদোয়ান আহমেদ এর পক্ষে মামলাটি দায়ের করেন, সিনিয়র আইনজীবি ওমর ফারুক !
ঢাকার সাইবার ট্রাইব্যুনালের বিচারক, আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালত, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনে করা মামলাটি আমলে নিয়ে সিআইডিকে তদন্তের নির্দেশ দেন এবং সেই সাথে, এম,এ আজাদ, জাতীয় পুরুস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক কি না,সেটা খতিয়ে দেখাৱও নির্দেশ দেন ৷ মামলায়, সিলেটে আৱেক কথিত ফটোগ্রাফাৱ রাফোয়েতখানসহ মোট ২ জনকে আসামী করা হয়েছে ।
সাংবাদিক রেদোয়ান আহমেদ জানান, এম,এ আজাদ নিজেকে “,স্থানীয় সরকার পুরুস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক” এবং একুশে পদক, স্বাধিনতা পদক পাওয়া “জাতীয় পুরুস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক” হিসেবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যেমে সবার কাছে পরিচয় দিয়ে সুবিধা আদায় করেন, এবং স্থানীয় প্রশাসনকেও জাতীয় পুরুস্কারপ্রাপ্ত সাংবাদিক হিসেবে পরিচয় দিয়ে তাদেৱ বিভ্রান্তি করাসহ সাংবাদিক সমাজকে হেয় প্রতিপন্ন করে আসছেন, উক্ত বিষয় নিয়ে, সাংবাদিক রেদোয়ান আহমেদ, কলকাতা এক্সপ্রেসে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেন ৷
গত ১০ই, ফ্রেব্রোয়ারী শুক্রবার , হবিগঞ্জ জেলার, নবীগঞ্জ থানায়, সাংবাদিক, রেদওয়ান আহমেদ রনি’র বিরুদ্ধে নির্জলা মিথ্যা, বিদ্বেষপ্রসূত এবং হীন উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে, মুঠোফোনে প্রাণনাশের হুমকি দেবার মিথ্যা অভিযোগ এনে , একটি সাধারন ডায়েরী করেন, পুলিশ সেই অভিযোগটি, সাধারণ ডায়েরি (জিডি) হিসেবে গ্রহণ করে ।
সাইবার ট্রাইব্যুনালের আইনজীবি ,ওমৱ ফারুক জানান, এম,এ আহমদ আজাদসহ একটি চক্র, দীর্ঘদিন ধরেই, সাংবাদিক রেদোয়ান আহমেদকে, অনলাইনে কটূক্তি ,ভূঁয়া, প্রতারক, নকল, প্রতারক বলে, উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে মিথ্যা ও বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করে আসছে ৷ যা ডিজিটাল সিকিউরিটি আইনেৱ ২০১৮ এর ২৪, ২৫ ও ২৯ ধারায় অপরাধ ৷
উল্লেখ্য: ইতিপূর্বে – স্ব ঘোষিত ভূয়া জাতীয় সাংবাদিক, এম, এ আহমেদ আজাদ এর বিরুদ্ধে- চাঁদাবাজী মামলা, নারী ও শিশু দমন ট্রাইব্যুনাল আইনে মামলাসহ একাধিক মামলার আসামী ছিলেন এবং গ্রেফতার হয়েছিলেন ।
মামলাৱ বাদী:
সাংবাদিক ৱেদোয়ান আহমেদ ৱনি ,
বর্তমান, আমেৱিকায় অবস্থান করছেন,
তাৱ স্থানীয় মুঠোফোন নাম্বাৱ-
+1 5182932680 -কল/ হোয়াটসআপ ৷
ইন্টাৱন্যাশনাল ৱোমিং করা,
বাংলাদেশেৱ মুঠোফোন নাম্বাৱ-
+8801726 070988 – কল / হোয়াটসআপ ৷