বাংলাদেশ ১২:৪৩ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
নবীনগরে সড়ক ও খালের জায়গা দখলের চলছে মহোৎসব! চট্টগ্রামে সহ সারা দেশে সাংবাদিকের উপর হামলার প্রতিবাদে মানববন্ধন করেছে ‘সিইউজে’ সিংগাইরে সাংবাদিকের চাঁদাবাজি,দুই জন আটক দিনাজপুরে সজনের ডাটার বাম্পার ফলন সাংবাদিক হামলার মামলায় সুদেব মাষ্টার জেল হাজতে প্রেরণ চট্টগ্রাম টেকপাড়া ও এয়াকুব নগরে অগ্নিকান্ডে ক্ষতিগ্রস্থদের মাঝে নগদ অর্থ ও শাড়ি-লুঙ্গি বিতরণ পিরোজপুরের চরখালী ফেরীতে মেট্রোপলিটন পরিবহনের ধাক্কায় ফেরী থেকে একাধিক মোটরসাইকেল নদীতে কটিয়াদীতে সর্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত সাত গ্রামের সমর্থিত চেয়ারম্যান প্রার্থী এড. রেজাউল করিম বালিয়াডাঙ্গীতে খাপড়া ওয়ার্ড দিবসে শহীদদের স্মরণে সিপিবির লাল পতাকা মিছিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত। স্কুলের জমি দখলের প্রতিবাদে এলাকাবাসীর মানববন্ধন  ঢাকা থেকে ইয়াবা ব্যবসা করতে এসে পীরগঞ্জে আটক চকরিয়ায় নদীতে মাছ ধরতে নেমে নিখোঁজ দুই যুবকের মরদেহ উদ্ধার ঠাকুরগাঁওয়ে সিডিয়ের জনসমাবেশ ও প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি ব্রাহ্মণপাড়ায় বোরো ধান কাটায় ব্যস্ত কৃষকরা 

ইউক্রেনের জন্য আমেরিকা ও পশ্চিমাদের কেন এত মায়াকান্না! 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:০৭:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ মার্চ ২০২২
  • ১৭৭৫ বার পড়া হয়েছে

ইউক্রেনের জন্য আমেরিকা ও পশ্চিমাদের কেন এত মায়াকান্না! 

মোঃ হাবিবুর রহমান সুমন ঃ-

যুদ্ধ , শব্দটি অনেক ছোট।কিন্তু এর অর্থ অনেক ব্যাপক।যুদ্ধ কোন দেশের জন্যই ভালো হতে পারে না।যুদ্ধের মাধ্যমে কখনো শান্তি ফিরে আসতে পারে না । যুদ্ধের ফলে দেশের অর্থনীতির বিপর্যয় থেকে শুরু করে দেশের আর্থ- সামাজিক সকল উন্নয়ন মূলক অব-কাঠামো ধ্বংস হয়ে যায়।আর যুদ্ধকেই অনেক পছন্দ করে পশ্চিমা বিশ্ব । বিশেষ করে আমেরিকা তাদের দাদাগিরি ঠিক রাখার জন্য যা মনে চায় তাই করে।হোক তা বৈধ বা অবৈধ।গত কয়েক দশক ধরে তার প্রমাণ রয়েছে অহরহ । আর দূর্বল রাষ্ট্রের প্রতি ক্ষমতাশালী আমেরিকা গণতন্র , জঙ্গিবাদ , আর মানবাধিকারে কথা বলে অবৈধভাবে হামলা চালিয়ে অনেক দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছে। আমেরিকার বিভিন্ন অবৈধ  খায়েস মেটানোর জন্য পশ্চিমা বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশ গুলি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আমেরিকাকে দিয়েছে সর্মথন।  ইউরোপিয় ইউনিয়নের ক্ষমতাশালী রাষ্ট্রগুলিও আমেরিকা কতৃক বিভিন্ন রাষ্ট্রে হামলাকে  দিয়েছে সর্মথন নতুবা চোখ ও কান বন্ধ করে রয়েছে বোবা’র মতো।

 

২য় বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্বে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য গঠন করা হয় জাতিসংঘ। অথচ সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা যখন অবৈধভাবে ইরাক ও আফগানিস্তানের ওপর হামলা করলো তখন  ন্যায়ের পক্ষে কোন ভূমিকা পালন করেনি জাতিসংঘ । আমেরিকার বিরুদ্ধে গ্রহণ করেনি কোন প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা।ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইল যখন প্রতিদিন ফিলিস্তিনে হামলা চালিয়ে নিরহ জনগণকে হত্যা করছে তখন বিশ্বের মোড়লরা দর্শকের লাইনে দাঁড়িয়ে ইসরাইয়েলের পক্ষে সাফাই গাইছে। মায়ানমার সেনাবাহিনী যখন নিজ দেশের জনগণের ওপর হামলা চালিয়ে ছিল তখন ১১ লাখ মানুষকে বাংলাদেশের পেটে হজম করতে হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের প্রভাব টের পাচ্ছে। অথচ তখনকার সময়  জাতিসংঘ ও বিশ্ব মোড়লদের ভূমিকা অবশ্যই আমাদের সবার জানা রয়েছে।

 

কোন মুসলিম রাষ্টে যখন ইহুদী বাদীরা হামলা করে আর সেই হামলা ঠেকাতে যখন দেশের সাধারণ জনগণ মাঠে নেমে প্রতিরোধ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে তখন তারা আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের চোখে হয়ে ওঠে জঙ্গীবাদী। অথচ নিজেদের সার্বভোমত্ব রক্ষার জন্য যখন ইউক্রেনবাশী রাস্তায় নেমে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে তখন আমেরিকা সহ পশ্চিমা বিশ্বের চোখে  ইউক্রেনবাসী হয়ে গেছে বীরপুরুষ।

 

আমেরিকা যখন পারমানবিক বোমা’র মিথ্যা কাল্পনিক গল্প শুনিয়ে  ইরাক আক্রমন করেছিল তখন আজকের ইউক্রেন সৈন প্রেরণসহ  বিভিন্ন ভাবে আমেরিকাকে সাহায্য সহযোগিতা করেছিল। যুদ্ধের ফলে ইরাকের আকাশে বাতাশে যখন ছোট বড় সব বয়সের মানুষের কান্নায় ভারী হয়ে গিয়েছিল তখন জাতিসংঘ, পশ্চিমাবিশ্ব, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংগঠন সহ ইউক্রেন যেন বৃয়রা হয়ে গিয়েছিল।কোন আওয়াজই যেন তাদের কানে আসে নাই।ইউক্রেন তখন দূরে বসে ইরাক যুদ্ধের মজা দেখছিল। অবশ্য ইরাক যুদ্ধে আমেরিকার বিরুদ্ধে রাশিয়া জোড়ালো ভাবে প্রতিবাদ করেছিল জাতিসংঘে।

 

নিজের  দেশের নিরাপত্তা’র স্বার্থে ন্যাটো থেকে ইউক্রেন কে  দূরে রাখতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালায় রাশিয়া। কিন্তু রাশিয়ার বিরুদ্ধে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের রাষ্ট্র বা সরকার প্রদান থেকে  সব ধরনের সহযোগিতার পাওয়ার সবুজ সংকেত থাকায় রাশিয়ার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা কে পাত্তা দেয়নি ইউক্রেন। নিরুপায় হয়ে রাশিয়া গত ২৪ ফেব্রুয়ারী থেকে ইউক্রেনে সামরিক হামলা চালিয়ে আসছে। রাশিয়ার সামরিক হামলার পরে বিশ্বমোড়ল আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনের মাথার ওপর থেকে নিজেদের হাত গুটি নেয়।ফলে ইউক্রেন একা হয়ে পড়েছে। প্রথমে নিজেদের সার্মথ্য অনুযারী রুশ সৈনদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও দিন যতই যাচ্ছে ততই দূর্বল হয়ে পড়ছে ইউক্রেনের সামরিক শক্তি । ফলে ইউক্রেনে বিভিন্ন অঞ্চল রুশ বাহিনী দখল করে নিচ্ছে।  ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধানের  চোখে মুখেও দেখা যাচ্ছে পরাজয়ের হাতছানি । তিনি এখন ভিক্ষোকের মতো বিভিন্ন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধানদের  সাথে ফোনে কথা বলে সহযোগিতা চাইছেন। কিন্তু ইউক্রেন কোন রাষ্ট্র থেকেই সরাসরি পাচ্ছে না সামরিক সহযোগিতা।

 

পারমানবিক শক্তিধর রাশিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধের মাঠে মোকাবেলা না করে জাতিসংঘ ও পশ্চিমাদের সহযোগিতায় আমেরিকা চাইছে রাশিয়াকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য। এছাড়া ও আমেরিকার বিভিন্ন মিএ দেশ রাশিয়াকে সামরিক অভিযান বন্ধ করার আহবান জানালেও রাশিয়া তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণের আগে সামরিক অভিযান বন্ধের কোন সম্ভাবনা নাই বলে সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছে।ফলে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের রাতের ঘুম হারাম হয়েগেছে। কোন কিছুতেই যেন রাশিয়াকে কব্জা করতে পারছে না বিশ্বের  মোড়লরা। আমরা আশা করি আল্লাহ পাক যেন অতি তাড়াতাড়ি এই যুদ্ধের পরিসম্পাপ্তি ঘটিয়ে দেন।

 

জনপ্রিয় সংবাদ

নবীনগরে সড়ক ও খালের জায়গা দখলের চলছে মহোৎসব!

ইউক্রেনের জন্য আমেরিকা ও পশ্চিমাদের কেন এত মায়াকান্না! 

আপডেট সময় ০৮:০৭:৫০ অপরাহ্ন, শনিবার, ৫ মার্চ ২০২২

মোঃ হাবিবুর রহমান সুমন ঃ-

যুদ্ধ , শব্দটি অনেক ছোট।কিন্তু এর অর্থ অনেক ব্যাপক।যুদ্ধ কোন দেশের জন্যই ভালো হতে পারে না।যুদ্ধের মাধ্যমে কখনো শান্তি ফিরে আসতে পারে না । যুদ্ধের ফলে দেশের অর্থনীতির বিপর্যয় থেকে শুরু করে দেশের আর্থ- সামাজিক সকল উন্নয়ন মূলক অব-কাঠামো ধ্বংস হয়ে যায়।আর যুদ্ধকেই অনেক পছন্দ করে পশ্চিমা বিশ্ব । বিশেষ করে আমেরিকা তাদের দাদাগিরি ঠিক রাখার জন্য যা মনে চায় তাই করে।হোক তা বৈধ বা অবৈধ।গত কয়েক দশক ধরে তার প্রমাণ রয়েছে অহরহ । আর দূর্বল রাষ্ট্রের প্রতি ক্ষমতাশালী আমেরিকা গণতন্র , জঙ্গিবাদ , আর মানবাধিকারে কথা বলে অবৈধভাবে হামলা চালিয়ে অনেক দেশকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়েছে। আমেরিকার বিভিন্ন অবৈধ  খায়েস মেটানোর জন্য পশ্চিমা বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশ গুলি প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে আমেরিকাকে দিয়েছে সর্মথন।  ইউরোপিয় ইউনিয়নের ক্ষমতাশালী রাষ্ট্রগুলিও আমেরিকা কতৃক বিভিন্ন রাষ্ট্রে হামলাকে  দিয়েছে সর্মথন নতুবা চোখ ও কান বন্ধ করে রয়েছে বোবা’র মতো।

 

২য় বিশ্বযুদ্ধের পরে বিশ্বে শান্তি ফিরিয়ে আনার জন্য গঠন করা হয় জাতিসংঘ। অথচ সাম্রাজ্যবাদী আমেরিকা যখন অবৈধভাবে ইরাক ও আফগানিস্তানের ওপর হামলা করলো তখন  ন্যায়ের পক্ষে কোন ভূমিকা পালন করেনি জাতিসংঘ । আমেরিকার বিরুদ্ধে গ্রহণ করেনি কোন প্রতিরোধ মূলক ব্যবস্থা।ইহুদী রাষ্ট্র ইসরাইল যখন প্রতিদিন ফিলিস্তিনে হামলা চালিয়ে নিরহ জনগণকে হত্যা করছে তখন বিশ্বের মোড়লরা দর্শকের লাইনে দাঁড়িয়ে ইসরাইয়েলের পক্ষে সাফাই গাইছে। মায়ানমার সেনাবাহিনী যখন নিজ দেশের জনগণের ওপর হামলা চালিয়ে ছিল তখন ১১ লাখ মানুষকে বাংলাদেশের পেটে হজম করতে হয়েছে। বর্তমানে বাংলাদেশ সরকার রোহিঙ্গাদের প্রভাব টের পাচ্ছে। অথচ তখনকার সময়  জাতিসংঘ ও বিশ্ব মোড়লদের ভূমিকা অবশ্যই আমাদের সবার জানা রয়েছে।

 

কোন মুসলিম রাষ্টে যখন ইহুদী বাদীরা হামলা করে আর সেই হামলা ঠেকাতে যখন দেশের সাধারণ জনগণ মাঠে নেমে প্রতিরোধ সৃষ্টি করার চেষ্টা করে তখন তারা আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের চোখে হয়ে ওঠে জঙ্গীবাদী। অথচ নিজেদের সার্বভোমত্ব রক্ষার জন্য যখন ইউক্রেনবাশী রাস্তায় নেমে রুশ বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে চেষ্টা করছে তখন আমেরিকা সহ পশ্চিমা বিশ্বের চোখে  ইউক্রেনবাসী হয়ে গেছে বীরপুরুষ।

 

আমেরিকা যখন পারমানবিক বোমা’র মিথ্যা কাল্পনিক গল্প শুনিয়ে  ইরাক আক্রমন করেছিল তখন আজকের ইউক্রেন সৈন প্রেরণসহ  বিভিন্ন ভাবে আমেরিকাকে সাহায্য সহযোগিতা করেছিল। যুদ্ধের ফলে ইরাকের আকাশে বাতাশে যখন ছোট বড় সব বয়সের মানুষের কান্নায় ভারী হয়ে গিয়েছিল তখন জাতিসংঘ, পশ্চিমাবিশ্ব, আন্তর্জাতিক বিভিন্ন সংগঠন সহ ইউক্রেন যেন বৃয়রা হয়ে গিয়েছিল।কোন আওয়াজই যেন তাদের কানে আসে নাই।ইউক্রেন তখন দূরে বসে ইরাক যুদ্ধের মজা দেখছিল। অবশ্য ইরাক যুদ্ধে আমেরিকার বিরুদ্ধে রাশিয়া জোড়ালো ভাবে প্রতিবাদ করেছিল জাতিসংঘে।

 

নিজের  দেশের নিরাপত্তা’র স্বার্থে ন্যাটো থেকে ইউক্রেন কে  দূরে রাখতে কূটনৈতিক প্রচেষ্টা চালায় রাশিয়া। কিন্তু রাশিয়ার বিরুদ্ধে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের রাষ্ট্র বা সরকার প্রদান থেকে  সব ধরনের সহযোগিতার পাওয়ার সবুজ সংকেত থাকায় রাশিয়ার কূটনৈতিক প্রচেষ্টা কে পাত্তা দেয়নি ইউক্রেন। নিরুপায় হয়ে রাশিয়া গত ২৪ ফেব্রুয়ারী থেকে ইউক্রেনে সামরিক হামলা চালিয়ে আসছে। রাশিয়ার সামরিক হামলার পরে বিশ্বমোড়ল আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্ব ইউক্রেনের মাথার ওপর থেকে নিজেদের হাত গুটি নেয়।ফলে ইউক্রেন একা হয়ে পড়েছে। প্রথমে নিজেদের সার্মথ্য অনুযারী রুশ সৈনদের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে পারলেও দিন যতই যাচ্ছে ততই দূর্বল হয়ে পড়ছে ইউক্রেনের সামরিক শক্তি । ফলে ইউক্রেনে বিভিন্ন অঞ্চল রুশ বাহিনী দখল করে নিচ্ছে।  ইউক্রেনের রাষ্ট্রপ্রধানের  চোখে মুখেও দেখা যাচ্ছে পরাজয়ের হাতছানি । তিনি এখন ভিক্ষোকের মতো বিভিন্ন রাষ্ট্রের রাষ্ট্রপ্রধানদের  সাথে ফোনে কথা বলে সহযোগিতা চাইছেন। কিন্তু ইউক্রেন কোন রাষ্ট্র থেকেই সরাসরি পাচ্ছে না সামরিক সহযোগিতা।

 

পারমানবিক শক্তিধর রাশিয়ার বিরুদ্ধে সরাসরি যুদ্ধের মাঠে মোকাবেলা না করে জাতিসংঘ ও পশ্চিমাদের সহযোগিতায় আমেরিকা চাইছে রাশিয়াকে অর্থনৈতিক ভাবে পঙ্গু করে দেওয়ার জন্য। এছাড়া ও আমেরিকার বিভিন্ন মিএ দেশ রাশিয়াকে সামরিক অভিযান বন্ধ করার আহবান জানালেও রাশিয়া তাদের নির্দিষ্ট লক্ষ্য পূরণের আগে সামরিক অভিযান বন্ধের কোন সম্ভাবনা নাই বলে সাফ সাফ জানিয়ে দিয়েছে।ফলে আমেরিকা ও পশ্চিমা বিশ্বের রাতের ঘুম হারাম হয়েগেছে। কোন কিছুতেই যেন রাশিয়াকে কব্জা করতে পারছে না বিশ্বের  মোড়লরা। আমরা আশা করি আল্লাহ পাক যেন অতি তাড়াতাড়ি এই যুদ্ধের পরিসম্পাপ্তি ঘটিয়ে দেন।