বাংলাদেশ ০৩:২২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
সিংড়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী’কে শোকজ করল আ.লীগ যশোরে তিনদিন ব্যাপী চিত্র প্রদর্শনী শুরু  এক পিস ডাবের দাম ১৮০ টাকা! সার্বজনীন পেনশন স্কিম নিবন্ধনে ‘রাজশাহী’ এগিয়ে ভান্ডারিয়ায় ঐতিহ্যবাহী ঘোড়া দৌড় প্রতিযোগিতা দেখতে দর্শনার্থীদের ঢল বাড়ির সীমানা নিয়ে বিরোধ কটিয়াদীতে ভাতিজার হাতে চাচা খুন শিক্ষক আবু তালেবের আত্মার মাগফেরাত কামনায় দোয়া কাউনিয়ায় কৃষক লীগের ৫২তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন মুলাদীতে শালিণ্যর উদ্যোগে কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে পাঠকসভা হামিদপুর ইউনিয়নের পাতরা পাড়ায় সংসদ সদস্যের সুস্থতা কামনায় দোয়া মাহফিল অনুষ্ঠিত॥ হত্যার মামলায় পলাতক আসামী টুন্ডা আমিন র‌্যাব কর্তৃক গ্রেফতার। বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিড়িবি) বোদা উপজেলা শাখা দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন হয়। বুড়িচংয়ে প্রাণিসম্পদ সেবা সপ্তাহ ও প্রদর্শনীর উদ্বোধন  কাউখালীতে বীর মুক্তিযোদ্ধা মোহাসিন জোমাদ্দার আর নেই।  সলঙ্গায় জামাল মাস্টারের মাগফেরাত কামনায় দোয়া অনুষ্ঠিত 

পদ্মা সেতু উদ্বোধনে ভোলায় ২০ লাখ মানুষের মধ্যে আনন্দ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৪:২৮:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুন ২০২২
  • ১৬৫৬ বার পড়া হয়েছে

পদ্মা সেতু উদ্বোধনে ভোলায় ২০ লাখ মানুষের মধ্যে আনন্দ

 

ভোলা প্রতিনিধি:

আমাদের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম পদ্মা নদী নিয়ে একটি গান রচনা করেছেন-পদ্মার ঢেউ রে, মোর শূন্য হৃদয় পদ্মা নিয়ে যা যারে। গানটি পদ্মা নদীকে নিয়েই রচিত হয়েছে। কারণ কবি পদ্মা নদীকে খুব ভালো বাসতেন। পদ্মা নদীকে নিয়ে কবি স্বপ্ন দেখতেন। তেমনি আজ দ্বীপ জেলা ভোলার মানুষও পদ্মা নদীর উপর দিয়ে নির্মিত পদ্মা বহুমুখি সেতুকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন।

 

 

এক সময়ের স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন দৃষ্টিসীমায় দিগন্ত জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। উদ্বোধনের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন, আগামী দিন শনিবার ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সেতু উদ্বোধন করবেন এবং ২৬ জুন খুলে দেওয়া হবে চলাচলের জন্য। এই দ্বীপ জেলা ভোলার ২০ লাখ মানুষ এখন দিন গুনছেন। আর প্রতিদিনই নতুন নতুন স্বপ্ন দেখছেন। পদ্মা বহুমুখী সেতু খুলে দেয়ার পরেই ভোলার সঙ্গে গোটা বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমনি সহজ হবে, তেমনি কমবে সময়ের দূরত্ব।

 

 

এখানে গড়ে উঠবে নতুন নতুন শিল্প ও কল-কারখানা। সৃষ্টি হবে অসংখ্য বেকার মানুষের কর্মসংস্থান। মানুষের জীবিকার প্রয়োজনে শুরু হবে বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য। এবং ভোলার মানুষের ভাগ্য বদলে নতুন দিগন্ত উম্মোচন করবে এই পদ্মা সেতু। দ্বীপ জেলা ভোলার মানুষ এমনিতেই বিচ্ছিন্ন। যোগাযোগ ব্যবস্থায় পিছিয়ে থাকা এ জেলাটি এখন পদ্মা সেতুর সুফল ভোগ করবে। পদ্মা সেতু চালু হলে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ভোলার মানুষের জীবনমানকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।

 

 

ভোলাসহ দক্ষিল অঞ্চলের অর্থনীতিকে একধাপ এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে পদ্মা সেতু হবে নতুন দিগন্ত। এই সেতু ঘিরেই সোনালী ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছেন এই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মানুষ। এ সেতু ভোলার শুধু শিল্প খাতেই নয়, সুফল পাওয়া যাবে কৃষি খাতে ও পর্যটন খাতে। দক্ষিণাঞ্চলে শিল্পায়ন তথা জাতীয় অর্থনীতিতে নতুন দুয়ার খুলে যাবে। পদ্মা নদীর ওপর পুরো পদ্মা সেতু প্রস্তুত হওয়ায় ভোলার উন্নয়ন এবং অগ্রগতির নতুন যুগে প্রবেশের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে।

 

 

ভোলার ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে ভোলার অর্থনীতির চেহারা অনেকটা বদলে যাবে। বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে, যা মানুষের জীবনমানকে আরো উন্নত হবে। সব বাধা উপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জ নেয় শেখ হাসিনা সরকার। ভোলার বাস মালিক সমিতির নেতারা বলেন, এই সেতুর মাধ্যমে ভোলাসহ দক্ষিণ- পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে উত্তর-প‚র্ব অঞ্চলের বিরামহীন এবং নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগের অবারিত এক সুযোগ সৃষ্টি হবে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার মাধ্যমে উত্তর-দক্ষিণ কোনো ভাগ থাকবে না।

 

 

সব মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভোলাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাপক গতি আসবে। ভোলায় যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবনে পদ্মা সেতু বিশাল এক সম্ভাবনা দার উম্মেচন করেছেন। ইতোপ‚র্বে এসব অঞ্চলের বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী আনা-নেয়ায় যে সংকট তা ছিল তা পদ্মা সেতু হওয়ায় দূর হয়েছে। ফেরি ঘাটে জ্যামে পড়ে মালামাল পচে যাওয়া বা দুর্যোগে লঞ্চ আসতে না পারায় ক্ষতি।

 

 

সব মিলিয়ে সব সংকট দ‚র হয়ে যাচ্ছে এক পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে এমনটাই মনে করছেন, ভোলার সকল শ্রেণী পেশার মানুষ। ভোলার সংবাদ কর্মী কামরুল ইসলাম বলেন, একটি দেশের অর্থনীতি নির্ভর করে সেই দেশের উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। সেই ক্ষেত্রেই পদ্মা সেতুর মাধ্যমে আমরা এক ধাপ এগিয়ে গেলাম। বিশেষ করে আমরা যারা এই দ্বীপে বসবাস করি, সেই দিক থেকে পদ্মা সেতু আমাদের ভোলাবাসীর জন্য বড় একটি আসার আলো। ভোলা জেলা সামাজিক ব্যত্তিত্ব মোস্তাক শাহীন বলেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন বাস্তব। পদ্মা সেতু হওয়াতে আমাদের সময় সংক্ষিপ্ত হবে।

 

 

আমাদের ভোলাবাসীর জন্য ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থার খুবই গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা রাখবে এ পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতুর কারণে এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারিত হওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। ভোলার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু হওয়াতে আমাদের এই দক্ষিণ অঞ্চলের বিশেষ করে ভোলা পণ্য আনা নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভ‚মিকা রাখবে। ভোলা পৌর সভার মেয়র মো. মনিরুজ্জামান বলেন, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি ও দুরত্ব করে যাবে।

 

এতে করে ভোলার অর্থ-সামাজিক, শিল্প, পর্যটন শিল্পসহ সকল ক্ষেত্রে ভোলার মানুষ সুফল ভোগ করবেন। স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবে রূপ নিয়েছে। ভোলাসহ দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের মুখে হাসি ফুটেছে। ভোলার মানুষ স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে আনন্দের বন্যায় ভাসছেন।

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

পদ্মা সেতু উদ্বোধনে ভোলায় ২০ লাখ মানুষের মধ্যে আনন্দ

আপডেট সময় ০৪:২৮:০৩ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ২৪ জুন ২০২২

 

ভোলা প্রতিনিধি:

আমাদের বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম পদ্মা নদী নিয়ে একটি গান রচনা করেছেন-পদ্মার ঢেউ রে, মোর শূন্য হৃদয় পদ্মা নিয়ে যা যারে। গানটি পদ্মা নদীকে নিয়েই রচিত হয়েছে। কারণ কবি পদ্মা নদীকে খুব ভালো বাসতেন। পদ্মা নদীকে নিয়ে কবি স্বপ্ন দেখতেন। তেমনি আজ দ্বীপ জেলা ভোলার মানুষও পদ্মা নদীর উপর দিয়ে নির্মিত পদ্মা বহুমুখি সেতুকে নিয়ে স্বপ্ন দেখছেন।

 

 

এক সময়ের স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন দৃষ্টিসীমায় দিগন্ত জুড়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে। উদ্বোধনের জন্য সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন, আগামী দিন শনিবার ২৫ জুন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ সেতু উদ্বোধন করবেন এবং ২৬ জুন খুলে দেওয়া হবে চলাচলের জন্য। এই দ্বীপ জেলা ভোলার ২০ লাখ মানুষ এখন দিন গুনছেন। আর প্রতিদিনই নতুন নতুন স্বপ্ন দেখছেন। পদ্মা বহুমুখী সেতু খুলে দেয়ার পরেই ভোলার সঙ্গে গোটা বাংলাদেশের যোগাযোগ ব্যবস্থা যেমনি সহজ হবে, তেমনি কমবে সময়ের দূরত্ব।

 

 

এখানে গড়ে উঠবে নতুন নতুন শিল্প ও কল-কারখানা। সৃষ্টি হবে অসংখ্য বেকার মানুষের কর্মসংস্থান। মানুষের জীবিকার প্রয়োজনে শুরু হবে বিভিন্ন ধরনের নতুন নতুন ব্যবসা-বাণিজ্য। এবং ভোলার মানুষের ভাগ্য বদলে নতুন দিগন্ত উম্মোচন করবে এই পদ্মা সেতু। দ্বীপ জেলা ভোলার মানুষ এমনিতেই বিচ্ছিন্ন। যোগাযোগ ব্যবস্থায় পিছিয়ে থাকা এ জেলাটি এখন পদ্মা সেতুর সুফল ভোগ করবে। পদ্মা সেতু চালু হলে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে ভোলার মানুষের জীবনমানকে আরও এগিয়ে নিয়ে যাবে।

 

 

ভোলাসহ দক্ষিল অঞ্চলের অর্থনীতিকে একধাপ এগিয়ে নেয়ার ক্ষেত্রে পদ্মা সেতু হবে নতুন দিগন্ত। এই সেতু ঘিরেই সোনালী ভবিষ্যত দেখতে পাচ্ছেন এই অঞ্চলের পিছিয়ে পড়া মানুষ। এ সেতু ভোলার শুধু শিল্প খাতেই নয়, সুফল পাওয়া যাবে কৃষি খাতে ও পর্যটন খাতে। দক্ষিণাঞ্চলে শিল্পায়ন তথা জাতীয় অর্থনীতিতে নতুন দুয়ার খুলে যাবে। পদ্মা নদীর ওপর পুরো পদ্মা সেতু প্রস্তুত হওয়ায় ভোলার উন্নয়ন এবং অগ্রগতির নতুন যুগে প্রবেশের দ্বারপ্রান্তে এসে দাঁড়িয়েছে।

 

 

ভোলার ব্যবসায়ী নেতারা বলেন, পদ্মা সেতু চালু হলে ভোলার অর্থনীতির চেহারা অনেকটা বদলে যাবে। বিনিয়োগ, কর্মসংস্থান ও অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়বে, যা মানুষের জীবনমানকে আরো উন্নত হবে। সব বাধা উপেক্ষা করে শেষ পর্যন্ত নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু নির্মাণের দুঃসাহসিক চ্যালেঞ্জ নেয় শেখ হাসিনা সরকার। ভোলার বাস মালিক সমিতির নেতারা বলেন, এই সেতুর মাধ্যমে ভোলাসহ দক্ষিণ- পশ্চিমাঞ্চলের সঙ্গে উত্তর-প‚র্ব অঞ্চলের বিরামহীন এবং নিরবচ্ছিন্ন যোগাযোগের অবারিত এক সুযোগ সৃষ্টি হবে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার মাধ্যমে উত্তর-দক্ষিণ কোনো ভাগ থাকবে না।

 

 

সব মিলে মিশে একাকার হয়ে যাবে। পদ্মা সেতু চালু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই ভোলাসহ দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের ২১টি জেলার যোগাযোগ ব্যবস্থায় ব্যাপক গতি আসবে। ভোলায় যোগাযোগ ব্যবস্থার কারণে দীর্ঘদিন ধরে পিছিয়ে পড়া মানুষের জীবনে পদ্মা সেতু বিশাল এক সম্ভাবনা দার উম্মেচন করেছেন। ইতোপ‚র্বে এসব অঞ্চলের বিভিন্ন পণ্য সামগ্রী আনা-নেয়ায় যে সংকট তা ছিল তা পদ্মা সেতু হওয়ায় দূর হয়েছে। ফেরি ঘাটে জ্যামে পড়ে মালামাল পচে যাওয়া বা দুর্যোগে লঞ্চ আসতে না পারায় ক্ষতি।

 

 

সব মিলিয়ে সব সংকট দ‚র হয়ে যাচ্ছে এক পদ্মা সেতু উদ্বোধনের মাধ্যমে এমনটাই মনে করছেন, ভোলার সকল শ্রেণী পেশার মানুষ। ভোলার সংবাদ কর্মী কামরুল ইসলাম বলেন, একটি দেশের অর্থনীতি নির্ভর করে সেই দেশের উন্নত যোগাযোগ ব্যবস্থার উপর। সেই ক্ষেত্রেই পদ্মা সেতুর মাধ্যমে আমরা এক ধাপ এগিয়ে গেলাম। বিশেষ করে আমরা যারা এই দ্বীপে বসবাস করি, সেই দিক থেকে পদ্মা সেতু আমাদের ভোলাবাসীর জন্য বড় একটি আসার আলো। ভোলা জেলা সামাজিক ব্যত্তিত্ব মোস্তাক শাহীন বলেন, স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন বাস্তব। পদ্মা সেতু হওয়াতে আমাদের সময় সংক্ষিপ্ত হবে।

 

 

আমাদের ভোলাবাসীর জন্য ব্যবসায়িক ক্ষেত্রে এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে যোগাযোগ ব্যবস্থার খুবই গুরুত্বপ‚র্ণ ভ‚মিকা রাখবে এ পদ্মা সেতু। পদ্মা সেতুর কারণে এ অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্য প্রসারিত হওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের জিডিপি বৃদ্ধি পাবে। ভোলার জেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আব্দুল মমিন টুলু। তিনি বলেন, পদ্মা সেতু হওয়াতে আমাদের এই দক্ষিণ অঞ্চলের বিশেষ করে ভোলা পণ্য আনা নেয়ার ক্ষেত্রে ব্যাপক ভ‚মিকা রাখবে। ভোলা পৌর সভার মেয়র মো. মনিরুজ্জামান বলেন, পদ্মা সেতুর মাধ্যমে যোগাযোগ ব্যবস্থার ব্যাপক উন্নতি ও দুরত্ব করে যাবে।

 

এতে করে ভোলার অর্থ-সামাজিক, শিল্প, পর্যটন শিল্পসহ সকল ক্ষেত্রে ভোলার মানুষ সুফল ভোগ করবেন। স্বপ্নের পদ্মা সেতু এখন আর স্বপ্ন নয়, বাস্তবে রূপ নিয়েছে। ভোলাসহ দক্ষিণ অঞ্চলের মানুষের মুখে হাসি ফুটেছে। ভোলার মানুষ স্বপ্নের পদ্মা সেতু নিয়ে আনন্দের বন্যায় ভাসছেন।