রুবেল ইসলাম ঠাকুরগাঁও জেলা প্রতিনিধি: বিএনপি’র মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, পদ্মা সেতুর প্রাথমিক যে রিপোর্ট তা বেগম খালেদা জিয়ার আমলেই শুরু হয়। ১৯৯৪-৯৫ সালে জাপান, ওয়ার্ল্ড ব্যাংক ও এশিয়ান ডেপলপমেন্ট ব্যাংকের সঙ্গে আলোচনা করা হয়। নির্মাণের বিষয় নয়, বিষয় হচ্ছে তাতে যে ব্যয় ধরা হয়েছিল সাড়ে আট হাজার থেকে দশ হাজার কোটি টাকা।
যা ত্রিশ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে। প্রশ্ন ত্রিশ হাজার কোটি টাকা কথায় কিভাবে ব্যয় হলো। পৃথিবীর কোন সেতুতে এতো টাকা ব্যায় হয়েছে বলে আমাদের জানা নেই।
আ’লীগের সাধারণ সম্পাদককে উদ্যেশ্য করে তিনি বলেন, তার নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে পদ্মা সেতু থেকে টুস করে ফেলে দেয়ার কথা বলে হত্যার হুমকি দিলে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যাওয়ার কোন করান নেই। বাংলাদেশের উন্নয়ণ করা জন্যে তাদেও মুল উদ্যেশ্য হচ্ছে অর্থ পাচার করা।
আ’লীগের নেতাদের প্রশ্নের জবাব জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ সমস্ত বাজে কথার উত্তর দিতে চাই না। এসব থার্ডক্লাস বাজে প্রশ্ন বলে মন্তব্য করেন তিনি।
কুমিল্লার নির্বাচনে নির্বাচন কমিশন ব্যর্থ হয়েছে একজন সংসদ সদস্যকে বের করতে। তাহলে বাংলাদেশের ভবিষ্যত নির্বাচন কি হবে। সেই নির্বাচন কমিশন কিভাবে নির্বাচন পরিচালনা করবে। হজরত মুহাম্মদ সাঃ কে নিয়ে ভারতে কুটক্তি করার বিষয়ে সরকারে উচিত ছিল নিন্দা জানানো। সরকারের উচিত ছিল এ বিষয়ে কথা বলা।
তিনি আজ বিকেলে ঠাকুরগাঁও জেলা বিএনপি কার্যালয়ে জাতীয়তাবাদী মহিলা দলের মতবিনিময় সভায় এমন মন্তব্য করেন।
এ সময় জেলা বিএনপি’ সভাপতি তৈমুর রহমান, সাধারণ সম্পাদক মির্জা ফয়সাল আমিনসহ দলের শীর্ষ নেতারা উপস্থিত ছিলেন।