বাংলাদেশ ১১:১০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৪, ১৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ দীর্ঘ ছয়’বছর পর রাজাখালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা। ওলামা পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় জামায়াতের উদ্যোগে ইউনিয়ন ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা অনুষ্ঠিত অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের লক্ষ্যে কাজ করছে হিন্দু নেতৃবৃন্দ একটি তালগাছ একটি বজ্রনিরোধক দণ্ড হিসাবে কাজ করবে- ইউএনও শাকিল আহমেদ কুবিতে আইকিউএসি’র পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক নিয়োগ জিয়ার জন্মদিনে বিশিষ্টজনের শুভেচ্ছা মিরপুরে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু অকপটে শুধু গান নিয়েই একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন- বিজয় সরকার। বুড়িচংয়ে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে নবীকে নিয়ে কটুক্তি ; যুবক গ্রেফতার জামালপুরে তিনদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট গফরগাঁওয়ে চাঁদা চেয়ে ব্যর্থ জোরপূর্বক স্বাক্ষর নিয়ে লিখে নেওয়া হলো ইটভাটা।

খানসামা উপজেলায় পাট চাষীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৫:৪৬:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জুন ২০২২
  • ১৭১৪ বার পড়া হয়েছে

খানসামা উপজেলায় পাট চাষীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

মো. আজিজার রহমান, জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুরঃ
খানসামা উপজেলায় সোনালী আঁশ খ‍্যাত পাট চাষীরা এবার ব্যাপক ক্ষতি গ্রস্থ হয়েছে উপজেলার অনেক কৃষক। পাট চাষ করে লাভের আশা তো দূরে থাক হাল চাষের খরচও উঠবে না অনেক কৃষকের। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, এবার বৈশাখ- জৈষ্ঠ্য মাসে প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে জমিতে পানি জমে গেছে।

 

 

পাট চাষীরা এবার তিন তিনবার বীজ রোপন করেছেন। কিন্তু জমিতে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকার কারণে রোপনকৃত বীজ নষ্ট হয়েছে, অনেক কৃষকের পাট আর বড় হয়নি। কেউ কেউ একাধিকবার পাট বীজ রোপন করলেও পানির নীচে সেসব নষ্ট হয়ে গেছে। উপজেলার ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামের কৃষক বাছেদ আলী বলেন , গত বছর পাটের ভালো দাম পেয়ে সেই আশায় এ বছর বিঘা দুয়েক জমিতে পাট চাষ করি।

 

 

কিন্তু বৃষ্টিতে সেই পাট আর গজায়নি। আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের ছাতিয়াগড় গ্রামের কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, তিন বিঘা জমিতে পাট বুনেছিলাম। জমিতে বৃষ্টির পানি জমেছে। কিন্তু সেই পাট গাছ এখনও দেড়- দুই ফুট লম্বাও হয় নাই। সোনালী আঁশের স্বপ্ন পূরণ হবে কি না জানি না। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে মোট ১ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু কৃষকরা ১ হাজার ৮৬২ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করেন।

 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বাসুদেব রায় জানান, এবার খানসামা উপজেলায় প্রায় ২৫ হেক্টর জমির পাট নষ্ট হয়েছে। কিন্তু কৃষকরা পুনরায় পাট রোপন করেছেন। তবে অতিবৃষ্টিতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সর্বপরি পাটের ভালো ফলনের আশা করছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ

খানসামা উপজেলায় পাট চাষীরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ

আপডেট সময় ০৫:৪৬:২৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ১২ জুন ২০২২

মো. আজিজার রহমান, জেলা প্রতিনিধি দিনাজপুরঃ
খানসামা উপজেলায় সোনালী আঁশ খ‍্যাত পাট চাষীরা এবার ব্যাপক ক্ষতি গ্রস্থ হয়েছে উপজেলার অনেক কৃষক। পাট চাষ করে লাভের আশা তো দূরে থাক হাল চাষের খরচও উঠবে না অনেক কৃষকের। উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে ও কৃষকদের সাথে কথা বলে জানাগেছে, এবার বৈশাখ- জৈষ্ঠ্য মাসে প্রচুর বৃষ্টিপাত হওয়ায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়ে জমিতে পানি জমে গেছে।

 

 

পাট চাষীরা এবার তিন তিনবার বীজ রোপন করেছেন। কিন্তু জমিতে দীর্ঘদিন পানি জমে থাকার কারণে রোপনকৃত বীজ নষ্ট হয়েছে, অনেক কৃষকের পাট আর বড় হয়নি। কেউ কেউ একাধিকবার পাট বীজ রোপন করলেও পানির নীচে সেসব নষ্ট হয়ে গেছে। উপজেলার ভেড়ভেড়ী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান পাড়া গ্রামের কৃষক বাছেদ আলী বলেন , গত বছর পাটের ভালো দাম পেয়ে সেই আশায় এ বছর বিঘা দুয়েক জমিতে পাট চাষ করি।

 

 

কিন্তু বৃষ্টিতে সেই পাট আর গজায়নি। আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের ছাতিয়াগড় গ্রামের কৃষক আজিজুল ইসলাম বলেন, তিন বিঘা জমিতে পাট বুনেছিলাম। জমিতে বৃষ্টির পানি জমেছে। কিন্তু সেই পাট গাছ এখনও দেড়- দুই ফুট লম্বাও হয় নাই। সোনালী আঁশের স্বপ্ন পূরণ হবে কি না জানি না। উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানাগেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার ৬টি ইউনিয়নে মোট ১ হাজার ২৭০ হেক্টর জমিতে পাট চাষের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছিল। কিন্তু কৃষকরা ১ হাজার ৮৬২ হেক্টর জমিতে পাট চাষ করেন।

 

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ বাসুদেব রায় জানান, এবার খানসামা উপজেলায় প্রায় ২৫ হেক্টর জমির পাট নষ্ট হয়েছে। কিন্তু কৃষকরা পুনরায় পাট রোপন করেছেন। তবে অতিবৃষ্টিতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু কৃষক ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। সর্বপরি পাটের ভালো ফলনের আশা করছে উপজেলা কৃষি বিভাগ।