সোহেল রানা রাজশাহী প্রতিনিধি
রাজশাহী তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগের সফল সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান লুৎফর হায়দার রশিদ ময়নাই বর্তমান তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে সভাপতি হিসাবে পারফেক্ট ম্যান।
ময়না চেয়ারম্যানের রাজনীতির সফলতার শুরুটা ছিল ২০০৩ সাল থেকে, উপজেলা যুবলীগের দায়িত্ব ও কলমা ইউপির দুই দুই বারের আওয়ামী লীগ মনোনীত চেয়ারম্যান ছিলেন তিনি। ময়না চেয়ারম্যানের মূল শক্তি তথা হাতিয়ার সাধারণ জনগণ ও আওয়ামী লীগ সহ সংগঠনের তৃণমূল নেতাকর্মী আর সেই তৃণমূল নেতাকর্মী ও সাধারণ জনগনের ভালোবাসায় ময়না আজ তানোর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান।
জামাত বিএনপির আমলে শিবিরের হাতে ওনেক লাঞ্চিত হয়েছেন ময়না তবুও তিনি রাজনীতিতে পিছ পাঁ হননি। এমন একটা সময় ছিল তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের পদ ধারী ২ নেতা ফারুক চৌধুরীর কাছে থেকে সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা নিয়ে নিজেদের আখের গুছিয়েছেন। এমপি ফারুক চৌধুরীতো দুরের কথা তার গাড়ির সামনেও যেতে দেওয়া হয়নি ময়না কে। নিজের ব্যক্তিগত স্বার্থের কথা না ভেবে আওয়ামী লীগ কে ভালোবেসে বঙ্গবন্ধুর আদর্শ বুকে ধারণ করে তানোর উপজেলা আওয়ামী যুবলীগ কে এক শক্তিশালী সংগঠন হিসাবে পরিণত করেছেন।
সকল প্রকার দলীও নির্বাচনে তানোর উপজেলা যুবলীগ তথা ময়না চেয়ারম্যানের ভূমিকা অতুলনীয়। তানোর উপজেলার ২টি পৌরসভার ও ৭ টি ইউনিয়নের প্রত্যেকটি ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে যুবলীগকে রাজনৈতিকভাবে চাঙ্গা করে রেখেছেন।যার ফলে আজ আওয়ামী লীগের পদধারী দুই নেতা জনপ্রিয়তায় ভুগছেন। কিন্তু ময়না চেয়ারম্যানের জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বী। আগামী তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তৃণমূল নেতাকর্মী ও সমর্থকদের অভিমতে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি হিসেবে ময়না চেয়ারম্যান কে দেখতে চাই তারা।
ময়না চেয়ারম্যানের সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন : আমি তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতা-কর্মীর কাছে ওনেক রিনি তাদের ভালোবাসায় আজ আমি উপজেলাতে আসতে পেরেছি। তানোর উপজেলার সাধারণ মানুষ ও তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগ সহ সংগঠনের তৃণমূল নেতাকর্মীদের জন্য আমার দরজা সর্বদাই খোলা রেখেছি এবং যতদিন বেঁচে থাকব আমার দরজা খোলা থাকবে ইনশাল্লাহ।
আগামী ১৬ জুন তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনে তিনি প্রার্থী হবেন কিনা জানতে চাইলে, তিনি বলেন, আমি উপজেলা আঃলীগের সভাপতি প্রার্থী হবো তবে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগ সংগঠনের নেতা-কর্মী ও স্থানীয় সাংসদ আলহাজ্ব ওমর ফারুক চৌধুরী তথা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংগঠনের সভাপতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তার মনোনীত নেতারা আমাকে তানোর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব যদি দেন তাহলে আমি সভাপতির দায়িত্ব পালন করব। অন্যথায় যাকেই সভাপতি- সম্পাদকের দায়িত্ব দেবেন, তার সাথেই তথা বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সংগঠনের সাথেই কাজ করে যাব। আমি কখনোই নৌকার সাথে বেইমানি করিনি আগামীতেও করবো না ইনশাল্লাহ।