প্রেস বিজ্ঞপ্তি
র্যাবের পৃথক ০৬ টি অভিযানে রাজধানীর সবুজবাগ, খিলগাঁও, হাতিরঝিল, তেজগাঁও, মুগদা, শাহবাগ, মতিঝিল, ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর ও পল্টন এলাকা হতে সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী চক্রের মূলহোতাসহ ৩৩ জন চাঁদাবাজ ও ০৮ জন ছিনতাইকারীসহ মোট ৪১ জন গ্রেফতার; চাঁদাবাজির মাধ্যমে আদায়কৃত নগদ ১,০২,৫৩৩ টাকা, মোবাইল ও ছিনতাইয়ের কাজে ব্যবহৃত দেশীয় অস্ত্র উদ্ধার।
https://youtu.be/GKtPYoH_YHg
এলিট ফোর্স হিসেবে র্যাব আত্মপ্রকাশের সূচনালগ্ন থেকেই আইনের শাসন সমুন্নত রেখে দেশের সকল নাগরিকের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করার লক্ষ্যে অপরাধ চিহ্নিতকরণ, প্রতিরোধ, শান্তি ও জনশৃংখলা রক্ষায় কাজ করে আসছে। বর্তমান সময়ে জঙ্গিবাদ, সন্ত্রাসী, প্রতারক চক্র, চাঁদাবাজ, ধর্ষণকারী, নৈরাজ্যকারী, বিভিন্ন মামলার আসামী, অপহরণকারী, মানবপাচারকারী, জালনোট ব্যবসায়ী এবং ছিনতাইকারীসহ বিভিন্ন ধরনের অপরাধীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসার জন্য র্যাব সদা সচেষ্ট।
পবিত্র মাহে রমজান এবং ঈদুল ফিতরকে লক্ষ্য করে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় কতিপয় সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী চক্রের তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। উৎসব প্রিয় রাজধানীবাসী পবিত্র মাহে রমজান এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাতভর কেনাকাটা করে থাকেন এবং ব্যবসায়ীরাও উক্ত সময়ে বাজারে তাদের পণ্য সরবরাহ বৃদ্ধি করে থাকেন। এই সুযোগে সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজ চক্র রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে সবজি ও ফলের দোকান, ফুটপাতের অস্থায়ী দোকান, লেগুনা স্ট্যান্ড এবং মালবাহী গাড়ী হতে ভয়ভীতি প্রদর্শনের মাধ্যমে অবৈধভাবে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে আসছে। কেউ চাঁদা দিতে রাজী না হলে তারা জীবন নাশের হুমকি প্রদর্শন করে। তাদের অত্যাচারে দোকানদারদের স্বাভাবিক ব্যবসা পরিচালনা করা দুর্বিসহ হয়ে উঠেছে।
https://www.youtube.com/watch?v=V0WmoYdPyyg
এছাড়াও পবিত্র মাহে রমজান এবং ঈদুল ফিতর উপলক্ষে রাজধানীবাসী ও দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে ঈদের কেনাকাটা উপলক্ষে রাজধানী মুখী মানুষের বড়বড় শপিংমল ও বাজার কেন্দ্রিক চলাচল বৃদ্ধি পাওয়ার সুযোগে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারী চক্র যাত্রাপথে নিরীহ পথচারীদের সর্বস্ত ছিনতাই করে চলছে। সাম্প্রতিককালে চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী চক্রের তৎপরতা বৃদ্ধির বিষয়টি ইলেকট্রনিক ও প্রিন্ট মিডিয়ায় ব্যাপকভাবে প্রচারিত হচ্ছে। ফলশ্রæতিতে র্যাব উক্ত চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারীদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়ে আসতে গোয়েন্দা নজরদারী বৃদ্ধি করে।
এরই ধারাবাহিকতায় গত রাতে র্যাব-৩ এর কয়েকটি আভিযানিক দল একযোগে রাজধানীর সবুজবাগ, খিলগাঁও, হাতিরঝিল, তেজগাঁও, মুগদা, শাহবাগ, মতিঝিল, ডেমরা, যাত্রাবাড়ী, শ্যামপুর ও পল্টন এলাকায় অভিযান পরিচালনা করে চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী চক্রের সদস্য ১। মোঃ সোলাইমান (২৫), সাং-বালিপাড়া, থানা-ইন্দুরখালী, জেলা-পিরোজপুর, ২। মোঃ নুর হোসেন (৩০), সাং-দৌহরী, থানা-লৌহজং, জেলা-মুন্সীগঞ্জ, ৩। মোঃ শাহজালাল (২২), সাং-রতনদীতালতলী, থানা-গলাচিপা, জেলা-পটুয়াখালী, ৪। মোঃ আলী হোসেন (৪০), সাং-দক্ষিণ কাইকা বাজার, থানা-বরগুনা, জেলা- বরগুনা, ৫। মোঃ আরিফ হোসেন (১৭), সাং-বাসা নং-৫৩/১, থানা-বংশাল, ডিএমপি, ঢাকা, ৬। মোঃ সাইফুল ইসলাম (৫৭), সাং-বগারপাড়, থানা-সরিষাবাড়ী, জেলা-জামালপুর, ৭। মোঃ মাসুম (২৭), সাং-হাসাইল, থানা-টঙ্গিবাড়ী, জেলা-মুন্সিগঞ্জ,
৮। শিবলু (২৫), সাং-বগারপাড়, থানা-সরিষাবাড়ী, জেলা-জামালপুর, ৯। মোঃ মোক্তার হোসেন (৩০), সাং-পাঁচগাঁও, থানা-টুঙ্গীবাড়ী, জেলা-মুন্সিগঞ্জ, ১০। মোঃ মুন্না (২০), সাং-বালাইশপুর, থানা-লক্ষীপুর সদর, জেলা-লক্ষীপুর, ১১। মোঃ সাইমন (৩২), সাং-নয়ানগর, থানা-দাউদকান্দি, জেলা-কুমিল্লা, ১২। মোঃ রনি (২৫), সাং-নটাকান্দা, থানা-ইসলামপুর, জেলা-জামালপুর, ১৩। মোঃ আব্দুল মান্নান (৪৪), সাং-অজ্ঞাত, থানা-দৌলতখান, জেলা-ভোলা, ১৪। মোঃ বাবুল হাওলাদার (৫০), সাং-রামপুরা, থানা-মির্জাগঞ্জ, জেলা-পটুয়াখালী, ১৫। মোঃ আবুল কাশেম (৪৫), সাং-আওরাল, থানা-চান্দিনা, জেলা-কুমিল্লা, ১৬। মোঃ নুরুল হক (৪০), সাং-বাসা নং-১২৫, দক্ষিন মাদারটেক, থানা-সবুজবাগ, ডিএমপি ঢাকা, ১৭। মোঃ রাকিব খান (২০), সাং-চন্দ্র দিঘোলিয়া ভূইয়াপাড়া, থানা-গোপালগঞ্জ সদর, জেলা-গোপালগঞ্জ, ১৮। মোঃ মাসুদ (৪০), সাং-বাশবাড়ীয়া, থানা-টুঙ্গীপাড়া, জেলা-গোপালগঞ্জ, বর্তমান ঠিকানা-মাদারটেক সরকার পাড়া, ইয়াদ আলীর বাড়ীর ভাড়াটিয়া, থানা-সবুজবাগ, ডিএমপি, ঢাকা, ১৯। মোঃ জনি (৩২), সাং-ছোটঘর পাড়া, থানা-মানিকগঞ্জ সদর, জেলা-মানিকগঞ্জ,
২০। আকাশ (২০), সাং-৫নং মাঝঘাট (২১ নং ওয়ার্ড), থানা-কোতয়ালী, জেলা-খুলনা, ২১। মোঃ নাইম (১৯), সাং-পাকুন্দিয়া, থানা-পাকুন্দিয়া, জেলা-কিশোরগঞ্জ, ২২। মোঃ মাজাহারুল ইসলাম @ তামিম (১৮), সাং-আশুতাকা মানিকপুর, থানা-করিমগঞ্জ, জেলা-কিশোরগঞ্জ, ২৩। মোঃ রাকিব (১৯), সাং-করিমপুর, থানা-লৌহজং, জেলা-মুন্সিগঞ্জ, ২৪। মোঃ নাইম বেপারী (১৯), সাং-কাওরাকান্দি, থানা-গোসাইরহাট, জেলা-শরীয়তপুর, ২৫। মোঃ সজীব (২৫), সাং-আশিকুরা, থানা-মঠবাড়িয়া, জেলা-পিরোজপুর, ২৬। মোঃ বাবুল হোসেন (৩২), সাং-গয়াগাটা, থানা-নাদারপুর, জেলা-টাঙ্গাইল, ২৭। মোঃ ইসমাঈল (৩৫), সাং-আমিরাবাদ, থানা-মতলব, জেলা-চাঁদপুর, ২৮। মোঃ রবিন (২৮), সাং-জমির উদ্দিন, সাং-মাতবরকান্দি, থানা-নড়িয়া, জেলা-শরীয়তপুর, ২৯। মোঃ সেলিম (৪০), সাং-দক্ষিণগাঁও, থানা-কাপাশিয়া, জেলা-গাজীপুর, ৩০। মোঃ ইয়াসিন আরাফাত (২২), সাং-কালো সোনা, থানা-দাউদকান্দি, জেলা-কুমিল্লাদের, ৩১। মোঃ নুর হোসেন (৬৫), সাং-মালিপাড়া, থানা-সোনারগাঁও, জেলা-নারায়নগঞ্জ, ৩২। মহব্বত হোসেন (৪০), সাং-বাড়ীভাংগা, থানা-মতলব, জেলা-চাঁদপুর, ৩৩। মোঃ লিটন (৪২), সাং-পাউসার, থানা-সিরাজদিখান, জেলা-মুন্সিগঞ্জ, ৩৪। মোঃ আরিফ (২৫), সাং-গাবুয়া, থানা-বেতাগী, জেলা-বরগুনা,
৩৫। মোঃ সাব্বির হোসেন জুবায়ের (২০), সাং-বনগ্রাম, থানা-ওয়ারী, জেলা-ঢাকা, ৩৬। মোঃ হেমায়েত হোসেন মামুন (৩৮), সাং-ছোট মানিকা, থানা-বোরহানউদ্দিন, জেলা-ভোলা, ৩৭। মোঃ ফারুক (৫০), সাং-উত্তর ডামুজা, থানা-ডামুজা, জেলা-শরীয়তপুর, ৩৮। শাহ পরান (২৬), সাং-পাঁচৈ, থানা-হাজীগঞ্জ, জেলা-চাঁদপুর, ৩৯। মোঃ কামরুল হাসান (২৫), সাং-পাঁচথুবী, থানা-কুমিল্লা সদর, জেলা-কুমিল্লা, ৪০। মোঃ মিজান (২৪), সাং-গুলিস্থান, থানা-পল্টন মডেল, জেলা-ঢাকা এবং ৪১। মোঃ সেলিম (৩৬), সাং-দিলকুশা, থানা-মতিঝিল, জেলা-ঢাকাদেরকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। গ্রেফতারকালে উক্ত আসামীদের নিকট হতে ৫৩ টি ছিনতাইকৃত মোবাইলফোন, ০৯ টি সুইচ গিয়ার, ১০ টি এন্টিকাটার, ১০ টি ক্ষুর, ০৭ টি চাকু, ০২ টি চাইনিজ কুড়াল, ০৪ টি রামদা এবং চাঁদা সংগ্রহের নগদ ১,০২,৫৩৩/-টাকা উদ্ধার করা হয়।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতারকৃত আসামীরা তাদের কৃতকর্মের বিষয়টি স্বীকার করে এবং দীর্ঘদিন যাবৎ রাজধানীর বিভিন্ন এলাকার সবজি ও ফলের দোকান, ফুটপাতের অস্থায়ী দোকান, লেগুনা ষ্ট্যান্ড এবং মালবাহী গাড়ী হতে অবৈধভাবে জোরপূর্বক চাঁদা আদায় করে আসছে বলে জানায়। তারা আরও জানায় যে, রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে ভ্রাম্যমান দোকান সমূহের মালিকদেরকে ভয়ভীতি দেখিয়ে আইন-শৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর চোখ ফাঁকি দিয়ে প্রত্যেক দোকানদারদের নিকট হতে তারা ৫০০-১০০০ টাকা হারে চাঁদা আদায় করে আসছে।
ওয়ারী থানাধীন কাপ্তান বাজারে চাঁদাবাজি শুরু হয় মূলত রাত ১২ টার পর থেকে ভোররাত পর্যন্ত। মুরগী বহনকারী কোন গাড়ি এই বাজারে প্রবেশ করার সাথে সাথেই গাড়ির ধরন ও মুরগীর পরিমান এর উপর নির্ভর করে চাঁদার পরিমান ঠিক করে দেয়া হয় এবং জোরপূর্বক তা আদায় করা হয়। কেউ যদি চাঁদা না দেয় তাহলে তাকে নানাভাবে হয়রানি করা হয়। যেমন উক্ত গাড়ির মুরগী আনলোড/বিক্রিতে ইচ্ছাকৃতভাবে বিঘœ সৃষ্টি করা হয়। তাছাড়াও যেসব গাড়িতে তুলনামূলকভাবে ছোট/অসুস্থ/মৃত মুরগী পাওয়া যায় তাদেরকে বেশি চাঁদা দিতে হয়। প্রতিরাতে এখান থেকে কয়েক লক্ষ টাকা চাঁদা সংগ্রহ করা হয়।
রমনা থানাধীন শান্তিনগরে মূলত রাস্তার ধারে ভাসমান দোকান থেকে নির্দিষ্ট হারে প্রতিদিন চাঁদা আদায় করা হয়। সকাল ও বিকাল দুই শিফটে চাঁদা আদায় করা হয়। এই কাজে ৪/৫ জনের একটি গ্রæপ জড়িত। প্রতিদিন এখান থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা উত্তোলন করা হয়।
চাঁদার টাকা না দিলে ধৃত আসামীগণ নিরীহ দোকানদারদেরকে বিভিন্ন ভাবে হুমকি প্রদান করে এবং তাদের হাতে থাকা লাঠি দিয়ে মার পিট করে। তাদের কথা মত কেউ চাঁদার টাকা না দিলে দোকান বসতে দেওয়া হবে না মর্মে দোকানদারদের হুমকি দেয়া হয়। লেগুনা স্ট্যান্ডে তাদের কথা মত কেউ চাঁদার টাকা না দিলে এই রুটে কোন লেগুনা চলতে দেওয়া হবে না মর্মে হুমকি প্রদান করে। তখন লেগুনা চালকরা পেটের দায়ে বিনা প্রতিবাদে চাঁদা পরিশোধ করতে বাধ্য হয়। এ সকল চাঁদাবাজদের আইনের আওতায় আনার ফলে নিরীহ দোকানদার ও লেগুনা চালকদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে।
পবিত্র মাহে রমযান এবং ঈদুল ফিতরকে লক্ষ্য করে সংঘবদ্ধ ছিনতাইকারীরা রাজধানীর বিভিন্ন অলি গলিতে উৎপেতে থাকে। সুযোগ পাওয়া মাত্রই তারা পথচারী, রিকশা আরোহী, যানজটে থাকা সিএনজি, অটোরিকশার যাত্রীদের ধারালো অস্ত্র প্রদর্শন করে সর্বস্ব লুটে নেয়। ইফতারের সময় এবং সেহেরীর পর তুলনামূলক জনশুন্য রাস্তায় ছিনতাইকারীরা বেপরোয়া হয়ে ওঠে। তাদের ছিনতাইকাজে বাধা দিলে তারা নিরীহ পথচারীদের প্রাণঘাতী আঘাত করতে দ্বিধা বোধ করেনা। খিলগাঁও মালিবাগ রেইল গেইট, দৈনিক বাংলা মোড়, পীরজঙ্গি মাজার ক্রসিং, কমলাপুর বটতলা, মতিঝিল কালবার্ট রোড, নাসিরের টেক হাতিরঝিল, শাহবাগ, গুলবাগ, রাজউক ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং পল্টন মোড়, গোলাপ শাহর মাজার ক্রসিং, হাইকোর্ট ক্রসিং, আব্দুল গণি রোড, মানিকনগর স্টেডিয়ামের সামনে, নন্দীপাড়া ব্রিজ, বাসাবো ক্রসিং এলাকায় সন্ধ্যা হতে ভোর রাত পর্যন্ত ছিনতাইকারীদের তৎপরতা বেশি পরিলক্ষিত হয়।
এ সকল ছিনতাইকারীদের আইনের আওতায় আনার ফলে পথচারীদের মাঝে স্বস্তি ফিরে এসেছে। রাজধানীবাসী এবং দেশের বিভিন্ন প্রান্ত হতে রাজধানীতে আগত যাত্রীরা যাতে নিরাপদে ঈদের কেনাকাটা করে নির্বিঘে স্বস্তির সাথে বাড়ী ফিরে যেতে পারেন এবং ব্যবসায়ীরা নির্ভয়ে চাঁদাবাজমুক্ত পরিবেশে ব্যবসা করতে পারেন, এলক্ষ্য নিয়েই সংঘবদ্ধ চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী চক্রের বিরুদ্ধে র্যাবের সাড়াঁশি অভিযান শুরু হয়েছে। এ সকল চাঁদাবাজ ও ছিনতাইকারী চক্রের বিরুদ্ধে র্যাবের সাড়াঁশি অভিযান অব্যাহত থাকবে।
ধৃত আসামীদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।
বীণা রানী দাস, পিপিএম, পিপিএম (সেবা)
অতিরিক্তি পুলিশ সুপার
স্টাফ অফিসার (অপস্ ও ইন্ট শাখা)
পক্ষে পরিচালক