বাংলাদেশ ০৫:৪৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ০৫ অক্টোবর ২০২৪, ২০ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
খানসামা সাংবাদিকদের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ হযরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে গৌরীপুরে বিক্ষোভ মিছিল ও প্রতিবাদ সমাবেশ দীর্ঘ ছয়’বছর পর রাজাখালী ইউনিয়ন ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা। ওলামা পরিষদের উদ্যোগে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ অনুষ্ঠিত কুষ্টিয়ায় জামায়াতের উদ্যোগে ইউনিয়ন ভিত্তিক ফুটবল টুর্নামেন্টে খেলা অনুষ্ঠিত অবৈধ মাদকদ্রব্য ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ০১ জন মাদক ব্যবসায়ীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। শান্তিপূর্ণভাবে দুর্গাপূজা উদযাপনের লক্ষ্যে কাজ করছে হিন্দু নেতৃবৃন্দ একটি তালগাছ একটি বজ্রনিরোধক দণ্ড হিসাবে কাজ করবে- ইউএনও শাকিল আহমেদ কুবিতে আইকিউএসি’র পরিচালক ও অতিরিক্ত পরিচালক নিয়োগ জিয়ার জন্মদিনে বিশিষ্টজনের শুভেচ্ছা মিরপুরে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু অকপটে শুধু গান নিয়েই একটা জীবন কাটিয়ে দিলেন- বিজয় সরকার। বুড়িচংয়ে আন্তর্জাতিক প্রবীণ দিবস উপলক্ষে র‌্যালি ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত চট্টগ্রামে নবীকে নিয়ে কটুক্তি ; যুবক গ্রেফতার জামালপুরে তিনদিন ব্যাপী কর্মবিরতি ও অবস্থান ধর্মঘট

কালুরঘাট ফেরিঘাটে মারামারি, ফেরি পারাপার বন্ধ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ১১:০৮:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪
  • ১৫৯২ বার পড়া হয়েছে

 

 

এম মনির চৌধুরী রানা

চট্টগ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কালুরঘাট ফেরিঘাটে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ফেরির দায়িত্বে থাকা মো. শাকিল (২৫) ও মো. সরোয়ার (২৭) আহত হয়। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। আজ (১০ সেপ্টেম্বর) মঙ্গলবার বিকেলে কালুরঘাট ফেরিঘাটের পশ্চিম দিকে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, জহুরা বেগম নামের এক মহিলা কালুরঘাটের পূর্ব দিক থেকে ফেরিযোগে পশ্চিম দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় মহিলাটি ফেরির সম্মুখে ছিলেন। পশ্চিম দিকে ফেরি ঘাটে আসলে মহিলাটিকে সতর্ক করে সরে যেতে বলেন সরোয়ার নামের ফেরির দায়িত্বে থাকা এক কর্মচারী। এতে মহিলাটি ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়াবাড়ি করেন। বাড়াবাড়ির এক পর্যায়ে একে অপরকে জুতা দিয়ে মারামারি করতে থাকেন। পরে মহিলাটিকে পশ্চিম দিকের ফেরিঘাটের অফিসের একটি রুমে বসতে বলেন এবং তার স্বামীকে আসতে বলেন।

জহুরা বেগম বলেন, আমি আমার মেয়ে মিমফা মুফিজ সুমাইয়াকে নিয়ে ফেরিযোগে পার হওয়ার সময় সে ফেরিতে ছবি তুলে। এসময় সরোয়ার এসে মেয়েকে থাপ্পড় দেয় এবং ছবি তুলতে নিষেধ করে। এ কাজে সহযোগিতা করেন ফেরির দায়িত্বে থাকা আরেক কর্মচারি মো.শাকিল।

এদের কর্মকান্ড দেখে আমি প্রতিবাদ করলে তারা আমার গায়ে হাত তোলে। বিষয়টি আমি আমার স্বামী মো. মুফিজ ও আমার ছেলে মকসুদুল মুমিন জিসানকে জানালে তারা ফেরিঘাটে আসলে আমার ছেলের সাথে সরোয়ার ও জিসানের হাতাহাতির এক পর্যায়ে মারামারি হয়।

এসময় তারা আমার স্বামীসহ অন্য একজনের মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। ফেরি কর্তৃপক্ষ বলে, মহিলাটির ছেলে এসে কাঠের একটি বাঠাম দিয়ে সরোয়ারকে আঘাত করলে সাথে সাথে রক্ত বের হয়।

এসময় সে শাকিলকেও আঘাত করে। পরে তাদেরকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

খানসামা সাংবাদিকদের নতুন সংগঠনের আত্মপ্রকাশ

কালুরঘাট ফেরিঘাটে মারামারি, ফেরি পারাপার বন্ধ

আপডেট সময় ১১:০৮:০৩ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৪

 

 

এম মনির চৌধুরী রানা

চট্টগ্রামে তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে কালুরঘাট ফেরিঘাটে মারামারির ঘটনা ঘটেছে। এসময় ফেরির দায়িত্বে থাকা মো. শাকিল (২৫) ও মো. সরোয়ার (২৭) আহত হয়। আহতদের দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে জানা যায়। আজ (১০ সেপ্টেম্বর) মঙ্গলবার বিকেলে কালুরঘাট ফেরিঘাটের পশ্চিম দিকে এ ঘটনা ঘটে।

প্রত্যক্ষদর্শীরা বলেন, জহুরা বেগম নামের এক মহিলা কালুরঘাটের পূর্ব দিক থেকে ফেরিযোগে পশ্চিম দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় মহিলাটি ফেরির সম্মুখে ছিলেন। পশ্চিম দিকে ফেরি ঘাটে আসলে মহিলাটিকে সতর্ক করে সরে যেতে বলেন সরোয়ার নামের ফেরির দায়িত্বে থাকা এক কর্মচারী। এতে মহিলাটি ক্ষিপ্ত হয়ে বাড়াবাড়ি করেন। বাড়াবাড়ির এক পর্যায়ে একে অপরকে জুতা দিয়ে মারামারি করতে থাকেন। পরে মহিলাটিকে পশ্চিম দিকের ফেরিঘাটের অফিসের একটি রুমে বসতে বলেন এবং তার স্বামীকে আসতে বলেন।

জহুরা বেগম বলেন, আমি আমার মেয়ে মিমফা মুফিজ সুমাইয়াকে নিয়ে ফেরিযোগে পার হওয়ার সময় সে ফেরিতে ছবি তুলে। এসময় সরোয়ার এসে মেয়েকে থাপ্পড় দেয় এবং ছবি তুলতে নিষেধ করে। এ কাজে সহযোগিতা করেন ফেরির দায়িত্বে থাকা আরেক কর্মচারি মো.শাকিল।

এদের কর্মকান্ড দেখে আমি প্রতিবাদ করলে তারা আমার গায়ে হাত তোলে। বিষয়টি আমি আমার স্বামী মো. মুফিজ ও আমার ছেলে মকসুদুল মুমিন জিসানকে জানালে তারা ফেরিঘাটে আসলে আমার ছেলের সাথে সরোয়ার ও জিসানের হাতাহাতির এক পর্যায়ে মারামারি হয়।

এসময় তারা আমার স্বামীসহ অন্য একজনের মোটরসাইকেল ভাংচুর করে। ফেরি কর্তৃপক্ষ বলে, মহিলাটির ছেলে এসে কাঠের একটি বাঠাম দিয়ে সরোয়ারকে আঘাত করলে সাথে সাথে রক্ত বের হয়।

এসময় সে শাকিলকেও আঘাত করে। পরে তাদেরকে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হয়।