বাংলাদেশ ০৬:৫৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ৩০ এপ্রিল ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট যশোর জেলা কমিটির পথচারীদের মাঝে পানি ও শরবত বিতরণ  হাইকোর্টের নির্দেশে মাধ্যমিক এবং মাদ্রাসার ক্লাস বন্ধ রাখার নির্দেশ। দুই স্ত্রী হত্যা মামলার মৃত্যুদন্ডপ্রাপ্ত পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব। রাবির জাতীয় বিতর্ক প্রতিযোগিতায় ফাইনালে ঢাবির দুই দল ঝালকাঠীর দুর্ঘটনায় অতিরিক্ত গতি-সড়ক অবকাঠামো দায়ী। সোনারগাঁয় শেষ হলো পনেরো দিনব্যাপী বৈশাখীমেলা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান  নাগরপুরে সার্বজনীন পেনশন স্কিম অবহিতকরণ সভা অনুষ্ঠিত।  স্বাস্থ্য প্রকৌশলী আনোয়ার আলীর বিরুদ্ধে শত কোটি টাকা দুর্নীতির অভিযোগ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ২০০০ রিকশাচালকের মাঝে শোভনের ক্যাপ বিতরণ রাঙ্গাবালী খালে পাওয়া টর্পেডো উদ্ধার করে নিয়ে গেছে নৌবাহিনী। পঞ্চগড়ে ট্রাফিক পুলিশের উদ্যেগে তৃষ্ণার্ত মানুষের মাঝে পানি ও স্যালাইন বিতরণ উপাচার্য-ট্রেজারের অপসারণের দাবিতে প্রশাসনিক ও একাডেমিক কার্যক্রম বর্জনের ঘোষণা শিক্ষক সমিতির ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বিআরটিএ অফিস ঘেরাও করে বিক্ষোভ ক্লিন,গ্রীন ও স্মার্ট সি‌লেট গড়ার ল‌ক্ষ্যে সিসিক মেয়র এর সা‌থে আন্তর্জা‌তিক ব্যবসায়ীদের বৈঠক ফুলবাড়ীতে কৃষকদের মাঝে বিনামূল্যে বীজ ও সার বিতরণ

সংগীত আমার আমার অস্তিত্বের অংশ জুড়ে মিশে আছে-বিজয় সরকার

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০১:২৬:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩
  • ১৭০৫ বার পড়া হয়েছে

সংগীত আমার আমার অস্তিত্বের অংশ জুড়ে মিশে আছে-বিজয় সরকার

 

 

 

বিনোদন প্রতিবেদকঃ
বিজয় সরকার উপমহাদেশের সংগীতাঙ্গনে আলোচিত এক নাম। তার সৃষ্টি কথা সুর এবং কন্ঠে বুঁদ হয়ে আছেন দেশ এবং দেশের বাইরের বাংলাভাষাভাষী শ্রোতা। সম্প্রতি সময়ে তিনি প্রকাশ করেছেন “তীর বিদ্ধ পাখি আমি বেদনায় কাতর” শিরোনামের একটি গান। গানটি লিখেছেন এবং সুর করেছেন বিজয় সরকার নিজেই। বিজয় সরকার সুনামগঞ্জ পেজে গানটি মুক্তি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্রোতারা গানটি দারুণভাবে গ্রহণ করেন৷ বিশেষ করে প্রবাসীরা তাঁদের দারুণ সব অনুভূতি জানিয়েছেন মন্তব্যের ঘরে।

 

 

গান প্রসঙ্গে বিজয় সরকার জানান, গানটা আমার জীবনাচারণের অংশ। শত ব্যস্ততায় কিংবা অবসরে, আনন্দে, সুখে, শোকে, দুঃখে জীবনের প্রতি মুহূর্তে গান আমার সঙ্গী, আমার সব পারাণীর কড়ি। আমি জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রেই গান গাই।
যেহেতু আমার বড় হয়ে ওঠা গানের সঙ্গে, গানকে ঘিরে, কোন সময় গান যে আমার অস্তিত্বের অংশ হয়ে গেছে জানতেও পারিনি। আসলে কি, আমি আসলে গান গাইনা, গান আমি যাপন করি। প্রচুর গান শুনি, বই পড়ি, লিখি আবার সেটা সুর করি আর গান ততোটা পড়িও। তুলনামূলক সাহিত্যও পড়ি।

 

 

 

আমি দেখেছি সাহিত্যের একেকটি সৃষ্টি একেক বয়সে একেক রকম অর্থ, রস, একেক রকম গভীরতা নিয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয়। একটি লেখা আগে পড়ে যে অনুভূতি হয়েছে বিশ বছর পরে কিন্তু আপনার অনুভূতির পরিবর্তন হবে। ভিন্ন ভিন্ন বয়সে কবিতা, গল্প বা নিবন্ধ যেমন ভিন্ন অর্থ বহন করে গানের বাণীও সেরকম ভিন্ন ভাবে সামনে ধরা দেয়। তার রূপ বদলে যায়।

 

 

 

 

এ এক অন্যরকম আবিষ্কারের আনন্দ। সুর আর গান এমন এক বন্ধু যে শত রূপে শত বার ধরা দিয়েও কখনও পুরনো আটপৌরে হয়না। আমার মনে হয়, আমার বাবা মায়ের আমাকে দেয়া অন্যতম সেরা উপহার হল সুরের সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দেয়া এবং গানের সাথে আমার বন্ধুত তৈরী করে দেয়া।

 

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোট যশোর জেলা কমিটির পথচারীদের মাঝে পানি ও শরবত বিতরণ 

সংগীত আমার আমার অস্তিত্বের অংশ জুড়ে মিশে আছে-বিজয় সরকার

আপডেট সময় ০১:২৬:৫২ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ৬ মে ২০২৩

 

 

 

বিনোদন প্রতিবেদকঃ
বিজয় সরকার উপমহাদেশের সংগীতাঙ্গনে আলোচিত এক নাম। তার সৃষ্টি কথা সুর এবং কন্ঠে বুঁদ হয়ে আছেন দেশ এবং দেশের বাইরের বাংলাভাষাভাষী শ্রোতা। সম্প্রতি সময়ে তিনি প্রকাশ করেছেন “তীর বিদ্ধ পাখি আমি বেদনায় কাতর” শিরোনামের একটি গান। গানটি লিখেছেন এবং সুর করেছেন বিজয় সরকার নিজেই। বিজয় সরকার সুনামগঞ্জ পেজে গানটি মুক্তি পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শ্রোতারা গানটি দারুণভাবে গ্রহণ করেন৷ বিশেষ করে প্রবাসীরা তাঁদের দারুণ সব অনুভূতি জানিয়েছেন মন্তব্যের ঘরে।

 

 

গান প্রসঙ্গে বিজয় সরকার জানান, গানটা আমার জীবনাচারণের অংশ। শত ব্যস্ততায় কিংবা অবসরে, আনন্দে, সুখে, শোকে, দুঃখে জীবনের প্রতি মুহূর্তে গান আমার সঙ্গী, আমার সব পারাণীর কড়ি। আমি জীবনে প্রতিটা ক্ষেত্রেই গান গাই।
যেহেতু আমার বড় হয়ে ওঠা গানের সঙ্গে, গানকে ঘিরে, কোন সময় গান যে আমার অস্তিত্বের অংশ হয়ে গেছে জানতেও পারিনি। আসলে কি, আমি আসলে গান গাইনা, গান আমি যাপন করি। প্রচুর গান শুনি, বই পড়ি, লিখি আবার সেটা সুর করি আর গান ততোটা পড়িও। তুলনামূলক সাহিত্যও পড়ি।

 

 

 

আমি দেখেছি সাহিত্যের একেকটি সৃষ্টি একেক বয়সে একেক রকম অর্থ, রস, একেক রকম গভীরতা নিয়ে আমাদের কাছে ধরা দেয়। একটি লেখা আগে পড়ে যে অনুভূতি হয়েছে বিশ বছর পরে কিন্তু আপনার অনুভূতির পরিবর্তন হবে। ভিন্ন ভিন্ন বয়সে কবিতা, গল্প বা নিবন্ধ যেমন ভিন্ন অর্থ বহন করে গানের বাণীও সেরকম ভিন্ন ভাবে সামনে ধরা দেয়। তার রূপ বদলে যায়।

 

 

 

 

এ এক অন্যরকম আবিষ্কারের আনন্দ। সুর আর গান এমন এক বন্ধু যে শত রূপে শত বার ধরা দিয়েও কখনও পুরনো আটপৌরে হয়না। আমার মনে হয়, আমার বাবা মায়ের আমাকে দেয়া অন্যতম সেরা উপহার হল সুরের সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দেয়া এবং গানের সাথে আমার বন্ধুত তৈরী করে দেয়া।