বাংলাদেশ ০৬:৫৭ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ২৬ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয় পেলো বেলাল উদ্দিন সোহেল শরীয়তপুর নড়িয়া উপজেলা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। জাতীয় রবীন্দ্রসঙ্গীত উৎসব উদযাপন বৃহস্পতিবার পঞ্চগড় সদরে উপজেলা চেয়ারম্যান শাহনেওয়াজ প্রধান রাবিতে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিবস পালিত ক্যান্সারে আক্রান্ত রাবি শিক্ষার্থী হৃদয় বাঁচতে চায় জনতাকে সঙ্গে নিয়েই মনোনয়ন দাখিল করলেন ভাইস চেয়ারম্যান প্রার্থী সাদ্দাম হোসেন শোভন তানোরে চেয়ারম্যান পদে ময়না”ভাইস চেয়ারম্যান তানভীর ও সোনিয়া নির্বাচিত বেকারীতে শিশু দিয়ে চালাচ্ছে ঝুঁকিপূর্ণ কাজ, বেকারীতে অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে তৈরি হচ্ছে নিম্নমানের খাদ্য সামগ্রী পিরোজপুরের ৩ উপজেলায় চেয়ারম্যান পদে বিজয়ী হলেন যারা ব্রাহ্মণপাড়ায় ট্রান্সফরমার চোর চক্রের এক সক্রিয় সদস্য গ্রেপ্তার পিরোজপুরের মঠবাড়িয়ায় ব্লেড দিয়ে মাথা কেটে মিথ্যা মামলার অভিযোগ, সংবাদ সম্মেলন পবায় একাধীক মামলার সাজাপ্রাপ্ত পলাতক নারী আসামী গ্রেফতার মতিহারে বান্ধবীর ছবি ফেসবুকে পোষ্ট করায় তিন বন্ধুর মধ্যে মারামারীও ছুরিকাঘাত আহত-৩, গ্রেফতার-২ পটুয়াখালী সদর উপজেলা নির্বাচনে বৈধ প্রার্থী যারা।

সাপাহারে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৭:৩২:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ মার্চ ২০২২
  • ১৬৭২ বার পড়া হয়েছে

সাপাহারে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর সাপাহারে “সাপাহারে সুদখোরের কবলে পড়ে সর্বস্বহারা একটি পরিবার” শিরোনামে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২ মার্চ বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও অনলাইন টিভিতে প্রকাশিত উক্ত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার দুপুর ১২ টায় সাপাহার প্রেসক্লাব কার্যালয়ে উপজেলা সদরের স্বর্ণ ব্যবসায়ী মন্ডল জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী ও উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের মনসুর মন্ডলের ছেলে হুমায়ুন কবির উক্ত সংবাদ সম্মেলন করে।
সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তব্যে হুমায়ুন কবির মন্ডল বলেন, আমি একজন সাপাহার উপজেলা সদরের প্রতিষ্ঠিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী, সম্মানিত ব্যক্তি, এলাকায় আমার অনেক খ্যাতি ও যশ রয়েছে, আমার মান সম্মান হানি করার লক্ষ্যে কতিপয় সাংবাদিক উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের হযরত আলীর ছেলে মনিরুল ইসলাম ও সাকিব হোসেন অসৎ উদ্দেশ্যে গত ২ মার্চ ২০২২ ইং বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও অনলইন টিভিতে “সাপাহারে সুদখোরের কবলে পড়ে সর্বস্বহারা একটি পরিবার” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে। যাতে করে আমার মান হানি সহ সমাজে হেয় প্রতিপূর্ণ সহ সম্মানের অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করেছে।
সংবাদে আমাকে সুদখোর হিসেবে আখ্যায়িত করে উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের শামীরের ছেলে আব্দুল হামিদের খেড়ুন্দা মৌজাস্থ খতিয়ান নং-১২২, ০.৪শতাংশ জমির উপর ইট দ্বারা নির্মিত বাড়িটি বায়না নামা রেজিষ্ট্রি করার নামে পুরো জমি প্রতারণা করে খোশ কবলা রেজিষ্ট্রি করেছি এই ধরনের অপপ্রচার মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে নিজের স্বার্থ সিদ্ধি হাসিল করার চেষ্টা করেছে। আসলে আমি কোন প্রকার প্রতারণা করিনি। সে আমার নিকট সেক্ষেত্রে কিছু টাকা টাকা দাবি করে। আমি টাকা দিতে অস্বীকার করলে ওই কথিত সাংবাদিক এই ধরনের মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদটি প্রচার করেছে যার কোনো ভিত্তি নেই।
উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের শামীরের ছেলে আব্দুল হামিদ কে কেন্দ্র করে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছে তাকে নিরক্ষর বলে আখ্যায়িত করেছে। আসলে সে কোন নিরক্ষর না এবং আমি তার কোন জমি প্রতারণা করিনি। আসল সত্য ঘটনা আমি ন্যায্য বাজার মূল্য নগদ টাকা দিয়ে হামিদের নিকট হতে উক্ত সম্পত্তি ক্রয় করে সাক্ষীগণের সাক্ষাতে ১৫ জুন ২০২০ সালে সাপাহার সব-রেজিষ্ট্রি অফিসে খোশ কবলা দলিল সম্পাদন করেছি। যার দলিল নং-১৬৪১। এখানে সুদ বা বায়নানামার কোন বিষয় নেই।
দলিলের সাক্ষীগণ সকলেই বিষয়টি জানে এবং আব্দুল হামিদ সাব-রেজিস্ট্রার কর্মকর্তার নিকট টাকা বুঝে পাওয়ার স্বীকারোক্তি প্রদান করে জমি রেজিস্ট্রিতে সম্মতি প্রদান করেন। অথচ কতিপয় সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম ও মডেল প্রেসক্লাবের সদস্য সাকিব হোসান সত্যতা যাচাই না করে মিথ্যা বানোয়াট নিউজ প্রকাশ করে আমার মান ক্ষুণ্ণ ও সমাজের হেয় প্রতিপূর্ণ করার উদ্দেশ্যে এই সংবাদ প্রকাশ করে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ।
আমি এই সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছি বর্তমানে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ওই ধরনের কথিত সাংবাদিকদের কঠোর শাস্তির দাবি করছি। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন মহলের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ধরনের কথিত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ গ্রহণে সকল সাংবাদিক মহল ও প্রশাসনিক সহযোগিতা কামনা করছি।
এ সময় উক্ত খোস কবলা দলিলের সাক্ষী ও জয়পুর গুচ্ছগ্রামের মৃত নইমুদ্দিনের ছেলে মোকছেদুল হক বলেন, হামিদ উক্ত জমি বিক্রয়ের জন্য আমাকে বললে আমি হুমায়ুন কবিরের সাথে কথা বলি। পরিবর্তে ন্যায্য বাজার মূল্য নগদ টাকা দিয়ে জমিটি হুমায়ুন কবির বরাবর হস্তান্তর করে হামিদ। উক্ত দলিলের স্বাক্ষী আমি রয়েছি। এ বিষয়ে হামিদের নিকট আরো জানতে পারি যে ইতিপূর্বে জমি বিক্রয়ের জন্য একজন ও পরবর্তী পাতাড়ী গ্রামের এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের নিকট হতে বায়না নিয়ে রেজিস্ট্রি দেয়নি হামিদ।
ফুটকইল গ্রামের মৃত নইমুদ্দিন এর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, উক্ত বাড়ি জায়গা সহ হুমায়ুন কবির মন্ডল হামিদকে নগদ টাকা প্রদান করে খোস কবলা দলিল করেছেন আর এই ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে মনিরুল ইসলাম এবং সংবাদ প্রকাশের পর সে আমার কাছে প্রতিবাদ দেওয়ার কথা বলে কিছু টাকা দাবী করে।
কুচিন্দা গ্রামের আমিনুল হকের ছেলে আব্দুর রশিদ বলেন, বিষয়গুলো আমি সবই জানি আব্দুল হামিদ রেজিস্ট্রি পূর্বে হুমায়ুনের নিকট হতে ২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা গ্রহণ করে অবশিষ্ট ৭০ হাজার টাকা বাকি থাকে যা সে রেজিস্ট্রির দিনে ইসলামপুর মোড়ে বুঝে নিয়ে দলিলে সহি স্বাক্ষর করে হুমায়ুনের নামে উক্ত জমি রেজিষ্ট্রি সম্পাদন করে দেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

গোদাগাড়ী উপজেলা নির্বাচনে ঐতিহাসিক জয় পেলো বেলাল উদ্দিন সোহেল

সাপাহারে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন

আপডেট সময় ০৭:৩২:৪৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ৯ মার্চ ২০২২
সাপাহার (নওগাঁ) প্রতিনিধি: নওগাঁর সাপাহারে “সাপাহারে সুদখোরের কবলে পড়ে সর্বস্বহারা একটি পরিবার” শিরোনামে প্রকাশিত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদে সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। গত ২ মার্চ বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও অনলাইন টিভিতে প্রকাশিত উক্ত মিথ্যা সংবাদের প্রতিবাদ জানিয়ে বুধবার দুপুর ১২ টায় সাপাহার প্রেসক্লাব কার্যালয়ে উপজেলা সদরের স্বর্ণ ব্যবসায়ী মন্ডল জুয়েলার্সের স্বত্বাধিকারী ও উপজেলার গৌরীপুর গ্রামের মনসুর মন্ডলের ছেলে হুমায়ুন কবির উক্ত সংবাদ সম্মেলন করে।
সংবাদ সম্মেলন লিখিত বক্তব্যে হুমায়ুন কবির মন্ডল বলেন, আমি একজন সাপাহার উপজেলা সদরের প্রতিষ্ঠিত স্বর্ণ ব্যবসায়ী, সম্মানিত ব্যক্তি, এলাকায় আমার অনেক খ্যাতি ও যশ রয়েছে, আমার মান সম্মান হানি করার লক্ষ্যে কতিপয় সাংবাদিক উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের হযরত আলীর ছেলে মনিরুল ইসলাম ও সাকিব হোসেন অসৎ উদ্দেশ্যে গত ২ মার্চ ২০২২ ইং বিভিন্ন অনলাইন নিউজ পোর্টাল ও অনলইন টিভিতে “সাপাহারে সুদখোরের কবলে পড়ে সর্বস্বহারা একটি পরিবার” শিরোনামে সংবাদ প্রকাশ করে। যাতে করে আমার মান হানি সহ সমাজে হেয় প্রতিপূর্ণ সহ সম্মানের অপূরণীয় ক্ষতি সাধন করেছে।
সংবাদে আমাকে সুদখোর হিসেবে আখ্যায়িত করে উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের শামীরের ছেলে আব্দুল হামিদের খেড়ুন্দা মৌজাস্থ খতিয়ান নং-১২২, ০.৪শতাংশ জমির উপর ইট দ্বারা নির্মিত বাড়িটি বায়না নামা রেজিষ্ট্রি করার নামে পুরো জমি প্রতারণা করে খোশ কবলা রেজিষ্ট্রি করেছি এই ধরনের অপপ্রচার মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করে নিজের স্বার্থ সিদ্ধি হাসিল করার চেষ্টা করেছে। আসলে আমি কোন প্রকার প্রতারণা করিনি। সে আমার নিকট সেক্ষেত্রে কিছু টাকা টাকা দাবি করে। আমি টাকা দিতে অস্বীকার করলে ওই কথিত সাংবাদিক এই ধরনের মিথ্যা ও বানোয়াট সংবাদটি প্রচার করেছে যার কোনো ভিত্তি নেই।
উপজেলার ইসলামপুর গ্রামের শামীরের ছেলে আব্দুল হামিদ কে কেন্দ্র করে মিথ্যা সংবাদ পরিবেশন করেছে তাকে নিরক্ষর বলে আখ্যায়িত করেছে। আসলে সে কোন নিরক্ষর না এবং আমি তার কোন জমি প্রতারণা করিনি। আসল সত্য ঘটনা আমি ন্যায্য বাজার মূল্য নগদ টাকা দিয়ে হামিদের নিকট হতে উক্ত সম্পত্তি ক্রয় করে সাক্ষীগণের সাক্ষাতে ১৫ জুন ২০২০ সালে সাপাহার সব-রেজিষ্ট্রি অফিসে খোশ কবলা দলিল সম্পাদন করেছি। যার দলিল নং-১৬৪১। এখানে সুদ বা বায়নানামার কোন বিষয় নেই।
দলিলের সাক্ষীগণ সকলেই বিষয়টি জানে এবং আব্দুল হামিদ সাব-রেজিস্ট্রার কর্মকর্তার নিকট টাকা বুঝে পাওয়ার স্বীকারোক্তি প্রদান করে জমি রেজিস্ট্রিতে সম্মতি প্রদান করেন। অথচ কতিপয় সাংবাদিক মনিরুল ইসলাম ও মডেল প্রেসক্লাবের সদস্য সাকিব হোসান সত্যতা যাচাই না করে মিথ্যা বানোয়াট নিউজ প্রকাশ করে আমার মান ক্ষুণ্ণ ও সমাজের হেয় প্রতিপূর্ণ করার উদ্দেশ্যে এই সংবাদ প্রকাশ করে। যা সম্পূর্ণ মিথ্যা ভিত্তিহীন ও বানোয়াট সংবাদ।
আমি এই সংবাদের তীব্র প্রতিবাদ জানিয়েছি বর্তমানে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে ওই ধরনের কথিত সাংবাদিকদের কঠোর শাস্তির দাবি করছি। তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য ঊর্ধ্বতন মহলের সুদৃষ্টি কামনা করছি। এ ধরনের কথিত সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে আইনানুগ গ্রহণে সকল সাংবাদিক মহল ও প্রশাসনিক সহযোগিতা কামনা করছি।
এ সময় উক্ত খোস কবলা দলিলের সাক্ষী ও জয়পুর গুচ্ছগ্রামের মৃত নইমুদ্দিনের ছেলে মোকছেদুল হক বলেন, হামিদ উক্ত জমি বিক্রয়ের জন্য আমাকে বললে আমি হুমায়ুন কবিরের সাথে কথা বলি। পরিবর্তে ন্যায্য বাজার মূল্য নগদ টাকা দিয়ে জমিটি হুমায়ুন কবির বরাবর হস্তান্তর করে হামিদ। উক্ত দলিলের স্বাক্ষী আমি রয়েছি। এ বিষয়ে হামিদের নিকট আরো জানতে পারি যে ইতিপূর্বে জমি বিক্রয়ের জন্য একজন ও পরবর্তী পাতাড়ী গ্রামের এক মুক্তিযোদ্ধার সন্তানের নিকট হতে বায়না নিয়ে রেজিস্ট্রি দেয়নি হামিদ।
ফুটকইল গ্রামের মৃত নইমুদ্দিন এর ছেলে জাহাঙ্গীর আলম বলেন, উক্ত বাড়ি জায়গা সহ হুমায়ুন কবির মন্ডল হামিদকে নগদ টাকা প্রদান করে খোস কবলা দলিল করেছেন আর এই ঘটনা ভিন্ন খাতে নিতে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশ করে মনিরুল ইসলাম এবং সংবাদ প্রকাশের পর সে আমার কাছে প্রতিবাদ দেওয়ার কথা বলে কিছু টাকা দাবী করে।
কুচিন্দা গ্রামের আমিনুল হকের ছেলে আব্দুর রশিদ বলেন, বিষয়গুলো আমি সবই জানি আব্দুল হামিদ রেজিস্ট্রি পূর্বে হুমায়ুনের নিকট হতে ২ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা গ্রহণ করে অবশিষ্ট ৭০ হাজার টাকা বাকি থাকে যা সে রেজিস্ট্রির দিনে ইসলামপুর মোড়ে বুঝে নিয়ে দলিলে সহি স্বাক্ষর করে হুমায়ুনের নামে উক্ত জমি রেজিষ্ট্রি সম্পাদন করে দেন।