বাংলাদেশ ১১:০০ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২৩ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বন্ধু সাথে ঘুরতে ধর্ষণের শিকার পঞ্চগড়ে জমি ক্রয় করে প্রতারিত আমির। খোয়ালেন ২০ লাখ স্কুলগুলি আবার নতুন প্রাণ পেল। এক জোড়া গান নিয়ে ফিরলেন আরিফ খান মির্জাগঞ্জে গাঁজা সহ ছাত্রলীগের নেতা আটক মানব পাচার চক্রের মূলহোতা’সহ ০৩ জন মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেফতার। বন্দর প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য জাহিদের মা’র মৃত্যু নারায়ণগঞ্জ জেলা টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন’র শোক মুলাদীর আরিয়ালখাঁ নদীতে অভিযান চালিয়ে ৬টি অবৈধ বেহুন্দী জাল সহ ২জনকে আটক মাধবপুর বাজারে বিষপানে যুবকের মৃত্যু ঘাটাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তারুন্যের অহংকার আরিফ হোসেন পীরগঞ্জের করতোয়া নদীতে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় বাড়িঘরে হামলা মারপিট টাকা ছিনতাই। মানিকগঞ্জে ৩ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও সন্ধান মিলেনি সাংবাদিকের চুরি হওয়া টয়োটার গাছ উপড়ে পড়ে ঘরের উপর চাপা পড়ে মা ও ছেলের মৃত্যু।  কটিয়াদীতে কবরস্থান প্রতিষ্ঠায় মত বিনিময় সভা। কাউখালীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান তালুকদার পল্টনের গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

বুড়িচং প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের ঘুটির জোর কোথায় 

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৬:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২
  • ১৬৭২ বার পড়া হয়েছে

বুড়িচং প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের ঘুটির জোর কোথায় 

বুড়িচং (কুমিল্লা) প্রতিনিধি : 
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ৫ নং পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের মধ্য শ্যামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এসব হচ্ছে কী?।
১৫ জনের সিএস এবং আর এস ও বি এস খতিয়ান ভূক্ত বাড়িকে নাল বানিয়ে  ষড়যন্ত্র করে মাত্র পাঁচ জনে বিদ্যালয়ের নামে ৩৩ শতক জমি কাওলা দেয়। এই পাঁচজনের মধ্যে ৪ জনেরই স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে জমি দাতার শিক্ষক প্রার্থীকে গুরুত্ব না দিয়ে প্রচুর অর্থ বানিজ্য করে শিক্ষক নিয়োগ করেছে। প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক বিস্তারে গত ০৪/০৩/১৯৯৭ ইং তারিখের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি মতে দাতা অগ্রাধিকার হিসাবে কুলছুল আক্তার এবং রোকসানা আক্তার আবেদন করেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার কাজী সহিদ নির্দিষ্ট সময়ে  নিয়োগ পরীক্ষা না নিয়ে অনিয়মভাবে শিক্ষক নিয়োগ করেছে।
এবিষয়ে গত ২১/১২/১৯৯৭ ইং তারিখে বুড়িচং থানা শিক্ষা অফিসার কাজী সহিদ কে আবেদন করেও কোন ফল পাওয়া যায়নি। গত ০৫/০৭/২০১০ইং তারিখে জাল দাতা সদস্য মোকবুল হোসেনের আবেদন  মতে সরকারি ৩০ হাজার টাকা জাল দাতা সদস্যের রেজুলেশন স্বাক্ষর জাল করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা আলেয়া বেগম টাকা উত্তোলন করার মত ঘটনা বুড়িচং উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের তদন্তে প্রমাণিত আছে। গত ১৪/১২/২০১০ ইং তারিখে জমির মালিক নাছির উদ্দীন জাল কাওলা সম্পর্কে বুড়িচং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সিরাজুল ইসলাম খন্দকারকে আবেদন করলে  তা আমলে না নিয়ে প্রচুর অর্থ বানিজ্য করে অনিয়মকে আবারোও  সহযোগিতা করেছে।
জাল কাওলা সম্পর্কে গত ২০/০৪/২০১১ ইং তারিখে জমির বৈধ মালিক মিজানুর রহমানের উকিল নোটিশ করলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা ও বুড়িচং প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার পুনরায় আর্থিক বানিজ্য করে অনিয়মকে সহযোগিতা করে পাল্টা উকিল নোটিশ প্রধান করে যা অবৈধ।গত ০৯/০৩/২০১১ ইং তারিখে জমির মালিক বেলায়েত হোসেন পরিচালক কোইকা প্রকল্প বার্ড কুমিল্লাকে জাল দলিল সম্পর্কে আবেদন অবগত করলেও পুনরায় উপযুক্ত অর্থ বানিজ্য নিয়েছে।
অবশেষে গত ০৪/০৩/২০১৭ ইং তারিখে বুড়িচং  রেজিঃ ডাক নং ৮৮৮ এর মাধ্যমে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে বুড়িচং রেজি ডাক নং ৮৮৯ এর মাধ্যমে  জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কুমিল্লাকে ও বুড়িচং রেজিঃ ডাক নং ৮৮৭ এর মাধ্যমে দুদক ঢাকাকে জাল দলিল সম্পর্কে অবগত করেন এবং স্থানীয় কুমিল্লার কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেও  অনিয়মকে বন্ধ করতে পারে নাই।
জমির মালিকরা গরিব ও অসহায় বলে মামলা করতে সাহস পায় না। বর্তমানে সরকারের প্রায় ৭০ লক্ষ টাকার দালান ঘর উক্ত জাল দলিলের স্থানে এবং দলিলের বাহিরে অন্য পুকুর দাগে সরকারের টাকা আত্মসাৎ ও অপচয় করার পায়তারা করছে। স্থানীয় কামাল উদ্দিন ওরফে সুন্দর আলী, ডাঃ আবু মূসা ভূইয়া পিতা:- আবদুল খালেক, মো:ইকবাল হোসেন পিতাঃ-আঃছিদ্দিকুর রহমান সাং- দক্ষিণ শ্যামপুর, গং ব্যক্তিরা।
এবিষয়ে গত ০৪/১২/২০২০ ইং তারিখে জমির মালিক সাংবাদিক মোকবুল হোসেন ভূইয়া বুড়িচং থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃমোজাম্মেল হক (পিপিএম)কে অভিযোগ জানালে ওসি সাহেব তাৎক্ষণিকভাবে এসআই সুজয় কুমার মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করে এবং স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন। তদন্তে  এসআই সুজয় কুমার মজুমদার আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন।
এ বিষয়ে একই দিন বুড়িচং উপজেলার প্রকৌশলী অনুপ কুমার কে লিখিত অভিযোগটি দেয়া হয় এবং ০৬/০২/২০২০ ইং তারিখে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রৌশনারাকে লিখিত অভিযোগটি দেয়া হয় ও ০৮/০২/২০২০ ইং তারিখে পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের  জাহের চেয়ারম্যানকে অবগতি কপি দেওয়া হয় এবং অবশেষে ০৮/০২/২০২০ ইং তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে আবেদন কপি দিলে তিনি প্রয়োজনীয় তদন্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রৌশনা আরা কে সুপারিশ করে কপি প্রেরন  করে তাতে  কোন ফল না পেয়ে অবশেষে নিরুপায় হয়ে এ বিষয়ে বুড়িচং সহকারী জজ কুমিল্লা আদালতে গত ০৬/০২/২০২০ ইং তারিখে মামলা করেন।
মামলার নং ১১/২০২০, উক্ত মামলা মাননীয় সহকারী জজ বুড়িচং আদালত  কুমিল্লা মামলায় সমন জারি করেন।  গত ০১/০৩/২০২০ ইং তারিখে বুড়িচং রেজিঃ ডাক নং ১০০০ এর মাধ্যমে কুমিল্লা জেলা শিক্ষা অফিসারকে পুনরায়  আবেদন করি।
এবিষয়ে গত ০২/০৩/২০২০ ইং তারিখে বুড়িচং থানায় ৭৭ নং একটি জিডি করি এবং গত ০৯/০৮/২০২০ ইং তারিখে সিআর ২৬০/২০ নং মামলা করিলে বিবাদি পক্ষ ক্ষিপ্ত হলে গত ০৮/০৯/২০২০ ইং তারিখে ২৮১ নং আরেকটি জিডি করি।
উক্ত জিডির আলোকে বুড়িচং থানার বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী ২নং আদালতে তদন্তের জন্য অনুমতি নিয়ে এ পর্যন্ত বুড়িচং থানা তদন্ত প্রতিবেদন এ যাবৎ দেন নাই। অপর দিকে আমার জান মালের ক্ষয়ক্ষতি করার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকা অবস্থায়  গত ০৩/০৯/২০২০ইং তারিখে কুমিল্লা পুলিশ সুপারকে আবেদন করলে পুলিশ সুপার স্মারক নং ৪২১২ এর  মাধ্যমে বুড়িচং থানা তদন্তের  জন্য প্রেরণ করেন। উল্লেখিত আবেদনের ও যথাযথ কোন ব্যবস্থা এ যাবৎ স্থানীয় থানা  প্রশাসন নেননি।
অপরদিকে নিষেধাজ্ঞা ১১/২০ মামলায় কাওলা দাতা ৫ জনের মধ্যে ৩ জন কাওলার স্বাক্ষার দিয়েছেন বলে  জবাব দেন, অন্য ১ জন জাল স্বাক্ষার  বলে জবাব দেন, অন্য একজন জবাব থেকে বিরত থাকেন। পিআর ১৪৫ ধারা ৪৩১/২০ মামলায় থানা তদন্তে রিপোর্ট  বাদীর বিপক্ষে দেন আবার পিআর ১৪১৮/২০ মামলায় থানা তদন্ত বাদীর পক্ষে দেন। জাল দলিলে ২০৬/২০ সিআর মামলায় হারার ভয় দেখিয়ে আপোষ করার ক্ষেত্রে বাদীর ভাই ১ নং সাক্ষী বিপক্ষে কাজ করলেও মামলা খারিজ করে দেন।ফলে ১ নং সাক্ষী নিরুপায় হয়ে ২৪৮/২০ আপীল মামলা করলে তাও খারিজ করে দিলে অবশেষে সিআর ২৩৩/২১ জেলা জজ আদালতে জাল দলিলের আপিল মামলা রেকড হয়ে চলমান আছে।
এবিষয়ে গত ০৩/০৯/২০২০ ইং তারিখে এলজিইডি কুমিল্লা নির্বাহীকে আবেদন করে এ যাবৎ কোন ফল হয় নাই।  স্থানীয় ইউএনও সাবিনা ইয়াসমিন তদন্ত করতে গিয়ে জাল দলিল ও জাল খতিয়ানের প্রমাণ পেয়েও পুনরায় বরাদ্দ অনুমোদনের ব্যবস্থা করেন বলে জানা যায়। ইউএনও তদন্ত শেষে মামলার বাদী সাংবাদিক ও শিক্ষক মোঃ মোকবুল হোসেন ভুইয়াকে হামলায় আহত ও নাজেহাল ঘটনায় ৮৩/ ২০২১ ডিবি তদন্তে উৎকোচ নিয়ে মিথ্যা মনগড়া সাজানো রির্পোট দিলে বাদী তাতে আপত্তি দিলে বিচারক পূনরয়া বুড়িচং থানাকে তদন্ত করার জন্য আদেশ দেন।
১১/২০ মামলায় কমিশন রির্পোট বাদীর পক্ষে হলেও জাল দলিলে মিডিয়েশন করার জন্য বাদীকে বিচারক অতি উৎসাহিত করলে বাদী তাতে রাজি না হয়ে টিপি মামলায় করলে বিচারক মোঃ  কামাল উদ্দিন বাদীকে আদালতে নাজেহাল ভাষা কথা বলে বাদীকে লান্চিত করেন বলে জানা যায়।
বাদী সাংবাদিক মোঃ মোকবুল হোসেন ভুইয়ার পিতার সাথে জাতির পিতা শেখ মুজিবর রহমান ও মাওঃ আবদুল হামিদ খান ভাষানী দেখা করে রাত্রিযাপন করেন এবং বাদী মোকবুল হোসেন ভুইয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জেল হাজত বাস থেকে মুক্তির জন্য তত্ত্বাবধারক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিকট আবেদন করেছিলেন।
দুঃজনক হলেও সত্য যে আওয়ামী লীগ সমর্থক হাওয়ার কারনে অন্য সরকারের আমলে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের শিকার হন আবার বর্তমান দলীয় সরকারের আমলোও ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এ জন্য কি দেশ স্বাধীন হয়েছিল?
এবিষয় প্রয়োজনীয় তদন্ত ব্যবস্তা গ্রহণ করতে সরকারের উপর মহলে সাংবাদিক ও শিক্ষক মোঃ মোকবুল হোসেন ভুইয়া জোর দাবী জানিয়েছেন।
জনপ্রিয় সংবাদ

বুড়িচং প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের ঘুটির জোর কোথায় 

আপডেট সময় ০৬:০৭:৪৩ অপরাহ্ন, সোমবার, ৭ মার্চ ২০২২
বুড়িচং (কুমিল্লা) প্রতিনিধি : 
কুমিল্লার বুড়িচং উপজেলার ৫ নং পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের মধ্য শ্যামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে এসব হচ্ছে কী?।
১৫ জনের সিএস এবং আর এস ও বি এস খতিয়ান ভূক্ত বাড়িকে নাল বানিয়ে  ষড়যন্ত্র করে মাত্র পাঁচ জনে বিদ্যালয়ের নামে ৩৩ শতক জমি কাওলা দেয়। এই পাঁচজনের মধ্যে ৪ জনেরই স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে। বিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠা লগ্ন থেকে জমি দাতার শিক্ষক প্রার্থীকে গুরুত্ব না দিয়ে প্রচুর অর্থ বানিজ্য করে শিক্ষক নিয়োগ করেছে। প্রাথমিক শিক্ষা বাধ্যতামূলক বিস্তারে গত ০৪/০৩/১৯৯৭ ইং তারিখের নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি মতে দাতা অগ্রাধিকার হিসাবে কুলছুল আক্তার এবং রোকসানা আক্তার আবেদন করেন। তৎকালীন ভারপ্রাপ্ত শিক্ষা অফিসার কাজী সহিদ নির্দিষ্ট সময়ে  নিয়োগ পরীক্ষা না নিয়ে অনিয়মভাবে শিক্ষক নিয়োগ করেছে।
এবিষয়ে গত ২১/১২/১৯৯৭ ইং তারিখে বুড়িচং থানা শিক্ষা অফিসার কাজী সহিদ কে আবেদন করেও কোন ফল পাওয়া যায়নি। গত ০৫/০৭/২০১০ইং তারিখে জাল দাতা সদস্য মোকবুল হোসেনের আবেদন  মতে সরকারি ৩০ হাজার টাকা জাল দাতা সদস্যের রেজুলেশন স্বাক্ষর জাল করে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা আলেয়া বেগম টাকা উত্তোলন করার মত ঘটনা বুড়িচং উপজেলার প্রাথমিক শিক্ষা অফিসারের তদন্তে প্রমাণিত আছে। গত ১৪/১২/২০১০ ইং তারিখে জমির মালিক নাছির উদ্দীন জাল কাওলা সম্পর্কে বুড়িচং উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার সিরাজুল ইসলাম খন্দকারকে আবেদন করলে  তা আমলে না নিয়ে প্রচুর অর্থ বানিজ্য করে অনিয়মকে আবারোও  সহযোগিতা করেছে।
জাল কাওলা সম্পর্কে গত ২০/০৪/২০১১ ইং তারিখে জমির বৈধ মালিক মিজানুর রহমানের উকিল নোটিশ করলে ভারপ্রাপ্ত প্রধান শিক্ষিকা ও বুড়িচং প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার পুনরায় আর্থিক বানিজ্য করে অনিয়মকে সহযোগিতা করে পাল্টা উকিল নোটিশ প্রধান করে যা অবৈধ।গত ০৯/০৩/২০১১ ইং তারিখে জমির মালিক বেলায়েত হোসেন পরিচালক কোইকা প্রকল্প বার্ড কুমিল্লাকে জাল দলিল সম্পর্কে আবেদন অবগত করলেও পুনরায় উপযুক্ত অর্থ বানিজ্য নিয়েছে।
অবশেষে গত ০৪/০৩/২০১৭ ইং তারিখে বুড়িচং  রেজিঃ ডাক নং ৮৮৮ এর মাধ্যমে বুড়িচং উপজেলা নির্বাহী অফিসার কে বুড়িচং রেজি ডাক নং ৮৮৯ এর মাধ্যমে  জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার কুমিল্লাকে ও বুড়িচং রেজিঃ ডাক নং ৮৮৭ এর মাধ্যমে দুদক ঢাকাকে জাল দলিল সম্পর্কে অবগত করেন এবং স্থানীয় কুমিল্লার কয়েকটি পত্রিকায় সংবাদ প্রকাশ করেও  অনিয়মকে বন্ধ করতে পারে নাই।
জমির মালিকরা গরিব ও অসহায় বলে মামলা করতে সাহস পায় না। বর্তমানে সরকারের প্রায় ৭০ লক্ষ টাকার দালান ঘর উক্ত জাল দলিলের স্থানে এবং দলিলের বাহিরে অন্য পুকুর দাগে সরকারের টাকা আত্মসাৎ ও অপচয় করার পায়তারা করছে। স্থানীয় কামাল উদ্দিন ওরফে সুন্দর আলী, ডাঃ আবু মূসা ভূইয়া পিতা:- আবদুল খালেক, মো:ইকবাল হোসেন পিতাঃ-আঃছিদ্দিকুর রহমান সাং- দক্ষিণ শ্যামপুর, গং ব্যক্তিরা।
এবিষয়ে গত ০৪/১২/২০২০ ইং তারিখে জমির মালিক সাংবাদিক মোকবুল হোসেন ভূইয়া বুড়িচং থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃমোজাম্মেল হক (পিপিএম)কে অভিযোগ জানালে ওসি সাহেব তাৎক্ষণিকভাবে এসআই সুজয় কুমার মজুমদার সঙ্গীয় ফোর্স ঘটনা স্থলে পরিদর্শন করে এবং স্থানীয় পত্রিকার সাংবাদিকগণ উপস্থিত ছিলেন। তদন্তে  এসআই সুজয় কুমার মজুমদার আদালতে মামলা করার পরামর্শ দেন।
এ বিষয়ে একই দিন বুড়িচং উপজেলার প্রকৌশলী অনুপ কুমার কে লিখিত অভিযোগটি দেয়া হয় এবং ০৬/০২/২০২০ ইং তারিখে উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রৌশনারাকে লিখিত অভিযোগটি দেয়া হয় ও ০৮/০২/২০২০ ইং তারিখে পীরযাত্রাপুর ইউনিয়নের  জাহের চেয়ারম্যানকে অবগতি কপি দেওয়া হয় এবং অবশেষে ০৮/০২/২০২০ ইং তারিখে উপজেলা নির্বাহী অফিসারকে আবেদন কপি দিলে তিনি প্রয়োজনীয় তদন্ত ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা অফিসার রৌশনা আরা কে সুপারিশ করে কপি প্রেরন  করে তাতে  কোন ফল না পেয়ে অবশেষে নিরুপায় হয়ে এ বিষয়ে বুড়িচং সহকারী জজ কুমিল্লা আদালতে গত ০৬/০২/২০২০ ইং তারিখে মামলা করেন।
মামলার নং ১১/২০২০, উক্ত মামলা মাননীয় সহকারী জজ বুড়িচং আদালত  কুমিল্লা মামলায় সমন জারি করেন।  গত ০১/০৩/২০২০ ইং তারিখে বুড়িচং রেজিঃ ডাক নং ১০০০ এর মাধ্যমে কুমিল্লা জেলা শিক্ষা অফিসারকে পুনরায়  আবেদন করি।
এবিষয়ে গত ০২/০৩/২০২০ ইং তারিখে বুড়িচং থানায় ৭৭ নং একটি জিডি করি এবং গত ০৯/০৮/২০২০ ইং তারিখে সিআর ২৬০/২০ নং মামলা করিলে বিবাদি পক্ষ ক্ষিপ্ত হলে গত ০৮/০৯/২০২০ ইং তারিখে ২৮১ নং আরেকটি জিডি করি।
উক্ত জিডির আলোকে বুড়িচং থানার বিজ্ঞ সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আমলী ২নং আদালতে তদন্তের জন্য অনুমতি নিয়ে এ পর্যন্ত বুড়িচং থানা তদন্ত প্রতিবেদন এ যাবৎ দেন নাই। অপর দিকে আমার জান মালের ক্ষয়ক্ষতি করার জন্য বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকা অবস্থায়  গত ০৩/০৯/২০২০ইং তারিখে কুমিল্লা পুলিশ সুপারকে আবেদন করলে পুলিশ সুপার স্মারক নং ৪২১২ এর  মাধ্যমে বুড়িচং থানা তদন্তের  জন্য প্রেরণ করেন। উল্লেখিত আবেদনের ও যথাযথ কোন ব্যবস্থা এ যাবৎ স্থানীয় থানা  প্রশাসন নেননি।
অপরদিকে নিষেধাজ্ঞা ১১/২০ মামলায় কাওলা দাতা ৫ জনের মধ্যে ৩ জন কাওলার স্বাক্ষার দিয়েছেন বলে  জবাব দেন, অন্য ১ জন জাল স্বাক্ষার  বলে জবাব দেন, অন্য একজন জবাব থেকে বিরত থাকেন। পিআর ১৪৫ ধারা ৪৩১/২০ মামলায় থানা তদন্তে রিপোর্ট  বাদীর বিপক্ষে দেন আবার পিআর ১৪১৮/২০ মামলায় থানা তদন্ত বাদীর পক্ষে দেন। জাল দলিলে ২০৬/২০ সিআর মামলায় হারার ভয় দেখিয়ে আপোষ করার ক্ষেত্রে বাদীর ভাই ১ নং সাক্ষী বিপক্ষে কাজ করলেও মামলা খারিজ করে দেন।ফলে ১ নং সাক্ষী নিরুপায় হয়ে ২৪৮/২০ আপীল মামলা করলে তাও খারিজ করে দিলে অবশেষে সিআর ২৩৩/২১ জেলা জজ আদালতে জাল দলিলের আপিল মামলা রেকড হয়ে চলমান আছে।
এবিষয়ে গত ০৩/০৯/২০২০ ইং তারিখে এলজিইডি কুমিল্লা নির্বাহীকে আবেদন করে এ যাবৎ কোন ফল হয় নাই।  স্থানীয় ইউএনও সাবিনা ইয়াসমিন তদন্ত করতে গিয়ে জাল দলিল ও জাল খতিয়ানের প্রমাণ পেয়েও পুনরায় বরাদ্দ অনুমোদনের ব্যবস্থা করেন বলে জানা যায়। ইউএনও তদন্ত শেষে মামলার বাদী সাংবাদিক ও শিক্ষক মোঃ মোকবুল হোসেন ভুইয়াকে হামলায় আহত ও নাজেহাল ঘটনায় ৮৩/ ২০২১ ডিবি তদন্তে উৎকোচ নিয়ে মিথ্যা মনগড়া সাজানো রির্পোট দিলে বাদী তাতে আপত্তি দিলে বিচারক পূনরয়া বুড়িচং থানাকে তদন্ত করার জন্য আদেশ দেন।
১১/২০ মামলায় কমিশন রির্পোট বাদীর পক্ষে হলেও জাল দলিলে মিডিয়েশন করার জন্য বাদীকে বিচারক অতি উৎসাহিত করলে বাদী তাতে রাজি না হয়ে টিপি মামলায় করলে বিচারক মোঃ  কামাল উদ্দিন বাদীকে আদালতে নাজেহাল ভাষা কথা বলে বাদীকে লান্চিত করেন বলে জানা যায়।
বাদী সাংবাদিক মোঃ মোকবুল হোসেন ভুইয়ার পিতার সাথে জাতির পিতা শেখ মুজিবর রহমান ও মাওঃ আবদুল হামিদ খান ভাষানী দেখা করে রাত্রিযাপন করেন এবং বাদী মোকবুল হোসেন ভুইয়া প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার জেল হাজত বাস থেকে মুক্তির জন্য তত্ত্বাবধারক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা নিকট আবেদন করেছিলেন।
দুঃজনক হলেও সত্য যে আওয়ামী লীগ সমর্থক হাওয়ার কারনে অন্য সরকারের আমলে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের শিকার হন আবার বর্তমান দলীয় সরকারের আমলোও ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন এ জন্য কি দেশ স্বাধীন হয়েছিল?
এবিষয় প্রয়োজনীয় তদন্ত ব্যবস্তা গ্রহণ করতে সরকারের উপর মহলে সাংবাদিক ও শিক্ষক মোঃ মোকবুল হোসেন ভুইয়া জোর দাবী জানিয়েছেন।