বাংলাদেশ ০২:৫৩ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য- ‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’। পঞ্চগড়ে ভারত থেকে আসা বিলুপ্ত প্রজাতির মদনটাক পাখি উদ্ধার শিকল অবমুক্তের সময় ৭ সাংবাদিকের বিরুদ্ধে সাইবার ট্রাইব্যুনালে মামলা, প্রত্যাহারের দাবিতে পাথরঘাটায় মানববন্ধন পরবর্তী নির্দেশনা না দেয়া পর্যন্ত বন্ধ কুবি ধনবাড়ীতে মাটিবাহী ট্রাক ও অটোর মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২ পটুয়াখালীতে ১৬ বছরেও সেনাপল্লীর প্লট বরাদ্দ বুঝে পায়ইনি ৪৬৭ জন অবসরপ্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তারা। ঐক্যবদ্ধ থাকলে কোনো অপশক্তি যড়যন্ত্র করে সফল হতে পারবে না- এমপি হিরো নরসিংদীতে গুলি করে ৬০ লাখ টাকা ছিনতাই হওয়ার ঘটনায় টাকাসহ আটক-৩ পাথরঘাটায় ৩ দিন ধরে মাদরাসা ছাত্র নিখোঁজ প্রজাতন্ত্রের অন্যান্য বিভাগের ন্যায় শিক্ষা বিভাগে কর্মরত শিক্ষক ও কর্মচারীদের ছুটি ও অন্যান্য সুযোগ-সুবিধার মধ্যে সমতা থাকা বাঞ্ছনীয় কুবিতে প্রশাসনিক পদ থেকে পদত্যাগ করলো তিন শিক্ষক হত্যা মামলার ১২ আসামিকে গ্রেপ্তার করল র‌্যাব। সুরমা টাওয়ার থেকে এক যুবকের মৃতদেহ উদ্ধার! শাহ পরান এলাকায় একজন মুয়াজ্জিনের আত্মহত্যা

জবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেত্রীর কুপ্রস্তাবের অভিযোগ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০২:০০:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২
  • ১৭৭২ বার পড়া হয়েছে

জবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেত্রীর কুপ্রস্তাবের অভিযোগ

জবি প্রতিনিধি। 
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেনের বিরুদ্ধে বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ এনেছেন সংগঠনটির একজন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফৌজিয়া জাফরিন প্রিয়ন্তী। শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এসব অভিযোগ করেন প্রিয়ন্তী।
প্রিয়ন্তীর দাবি, দীর্ঘ ৭ বছর তার পিছনে হেঁটেছি। আমার মাদারীপুরের তিনজন ক্যান্ডিডেট ছিল কিন্তু তার মধ্যে থেকে তাকে বেছে নিয়েছিলাম নেতা হিসেবে, বাকি দুজন ভাই সেজন্য আমার প্রতি অনেক
মনঃখুন্ন ছিলেন, কিন্তু আমি আমার জায়গায় অবিচল ছিলাম কারন রাজনীতিতে জায়গা পাল্টানো শিখিনি। রাব্বানী ভাই সাবেক হওয়ার পরে এই লোককে আমি আমার এলাকায় সদর নিয়ে গিয়ে আমাদের মেয়রের সাথে সর্বপ্রথম আমিই পরিচয় করিয়ে দিয়েছি।
আমার রাজনৈতিক যত ভাই ছিল সবার কাছে বলছি আমি ভাইয়ের সাথে রাজনীতি করি, আপনারা একটু দেখবেন ভাইয়ের বিষয়টা, মাদারীপুর থেকে নেতা হলে মাদারীপুরের ছোট ভাইরা ভালো থাকবো। আরও এমন কত কিছু করছি যা সেগুলো লিখে বলা সম্ভব না। আল্লাহ মনের আশা পূরণ করলো কিন্তু তারপর থেকে আকতার ভাইয়ের আসল রূপ বের হতে থাকলো।
লেখক দাদার বাসা থেকে যেদিন ফুল দিয়ে নিচে নামলাম তার সাথে সেদিন সে সকল পোস্টেড নেতার সামনে বসে আমাকে আর জিনিয়া আফ্রিনকে উদ্দেশ্য করে বললেন কোন হাই কমান্ডের ফোনে সে হল কমিটি দিবে না। দরকার হয় সে সাবেক হয়ে যাবে সে নেতা হয়ে গেছে তার নামের আগে সাবেক লেখা থাকবে তার সমস্যা নেই। আগে তার কর্মী হতে হবে। তাকে নেতা মেনে ধারন করতে হবে তবেই সেই হলের নেত্রী বানাবে।
আমরা অবাক হয়ে রইলাম হলের কথা কই থেকে আসলো নেতা হল ১০ দিন মাত্র তখন। সেদিনের পর থেকে তার বিভিন্ন আবদার রাখতে অস্বীকৃতি জানানোর কারনে তার সাথে আমার দীর্ঘ ৭ বছরের রাজনীতিকে সে মুহুর্তেই অস্বীকার করেছেন। এমন কি সে আমার ছোটবোনদের বলে দিয়েছেন আমাকে সালাম দিলে পদ পাবে না তারা। আমার অপরাধ ছিল আমি তার কুপ্রস্তাব মেনে নেইনি।
ভেঙ্গে গেল ৭ বছরের ভাই-বোনের সম্পর্ক। একমাত্র ছাত্রী হলে ছাত্রলীগ থেকে তিন’শ বেশির মেয়ে হলে সীট পেলেও আমাকে সে হলে উঠতে দেয়নি। আমার জন্য তার অনেক বড় ভাইরা বললেও সে তার কানে তোলেনি কারন আমাকেতো এখন প্রয়োজন নেই কর্মী হিসেবে, এখন সে নেতা তার প্রয়োজন মেটাতে পারলেই কেবল সে প্রয়োজনবোধ করবেন।
বাংলাদেশের এমন কোন হল আছে কি যেখানে কোন গেস্ট গিয়ে একদিন থাকতে পারে না। কিন্তু এই আমি প্রিয়ন্তী হলে একদিন গিয়েছিলাম দেখতে হলে থাকার কেমন অনুভূতি কিন্তু এই আকতার জানতে পেরে প্রোভোস্টকে চাপ দিয়ে সেই রাতেই আমাকে হল থেকে বের হতে বাধ্য করে।
আমার কি অপরাধ ছিল? আজ আপনারা তার কর্মী হিসেবে দাবি করে কমেন্ট করতেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এই আমার চাইতে বেশি রাজনীতি আপনারা তার সাথে করেন নাই আর বেশি শ্রমও দেন নাই সুতরাং আমার সাথে সে যা করছে সেগুলো আপনাদের সাথে হবে না এটার কিন্তু কোন সিউরিটি নেই। আমার মতো বহু দুসময়ের ভাইদের সাথেও সে বেইমানি করছে, সে অকৃতজ্ঞ, সে বেইমান।
এদিকে জিনিয়ার ফেসবুক টাইমলাইনে অভিযোগের প্রতিক্রিয়া জানতে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে জবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাড়া দেননি।
আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello

মে দিবসের এবারের প্রতিপাদ্য- ‘শ্রমিক-মালিক ঐক্য গড়ি, স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ে তুলি’।

জবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদকের বিরুদ্ধে ছাত্রলীগ নেত্রীর কুপ্রস্তাবের অভিযোগ

আপডেট সময় ০২:০০:৫৫ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ২ জুলাই ২০২২
জবি প্রতিনিধি। 
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক আকতার হোসেনের বিরুদ্ধে বেশ কিছু গুরুতর অভিযোগ এনেছেন সংগঠনটির একজন যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ফৌজিয়া জাফরিন প্রিয়ন্তী। শুক্রবার রাতে নিজের ফেসবুক টাইমলাইনে এসব অভিযোগ করেন প্রিয়ন্তী।
প্রিয়ন্তীর দাবি, দীর্ঘ ৭ বছর তার পিছনে হেঁটেছি। আমার মাদারীপুরের তিনজন ক্যান্ডিডেট ছিল কিন্তু তার মধ্যে থেকে তাকে বেছে নিয়েছিলাম নেতা হিসেবে, বাকি দুজন ভাই সেজন্য আমার প্রতি অনেক
মনঃখুন্ন ছিলেন, কিন্তু আমি আমার জায়গায় অবিচল ছিলাম কারন রাজনীতিতে জায়গা পাল্টানো শিখিনি। রাব্বানী ভাই সাবেক হওয়ার পরে এই লোককে আমি আমার এলাকায় সদর নিয়ে গিয়ে আমাদের মেয়রের সাথে সর্বপ্রথম আমিই পরিচয় করিয়ে দিয়েছি।
আমার রাজনৈতিক যত ভাই ছিল সবার কাছে বলছি আমি ভাইয়ের সাথে রাজনীতি করি, আপনারা একটু দেখবেন ভাইয়ের বিষয়টা, মাদারীপুর থেকে নেতা হলে মাদারীপুরের ছোট ভাইরা ভালো থাকবো। আরও এমন কত কিছু করছি যা সেগুলো লিখে বলা সম্ভব না। আল্লাহ মনের আশা পূরণ করলো কিন্তু তারপর থেকে আকতার ভাইয়ের আসল রূপ বের হতে থাকলো।
লেখক দাদার বাসা থেকে যেদিন ফুল দিয়ে নিচে নামলাম তার সাথে সেদিন সে সকল পোস্টেড নেতার সামনে বসে আমাকে আর জিনিয়া আফ্রিনকে উদ্দেশ্য করে বললেন কোন হাই কমান্ডের ফোনে সে হল কমিটি দিবে না। দরকার হয় সে সাবেক হয়ে যাবে সে নেতা হয়ে গেছে তার নামের আগে সাবেক লেখা থাকবে তার সমস্যা নেই। আগে তার কর্মী হতে হবে। তাকে নেতা মেনে ধারন করতে হবে তবেই সেই হলের নেত্রী বানাবে।
আমরা অবাক হয়ে রইলাম হলের কথা কই থেকে আসলো নেতা হল ১০ দিন মাত্র তখন। সেদিনের পর থেকে তার বিভিন্ন আবদার রাখতে অস্বীকৃতি জানানোর কারনে তার সাথে আমার দীর্ঘ ৭ বছরের রাজনীতিকে সে মুহুর্তেই অস্বীকার করেছেন। এমন কি সে আমার ছোটবোনদের বলে দিয়েছেন আমাকে সালাম দিলে পদ পাবে না তারা। আমার অপরাধ ছিল আমি তার কুপ্রস্তাব মেনে নেইনি।
ভেঙ্গে গেল ৭ বছরের ভাই-বোনের সম্পর্ক। একমাত্র ছাত্রী হলে ছাত্রলীগ থেকে তিন’শ বেশির মেয়ে হলে সীট পেলেও আমাকে সে হলে উঠতে দেয়নি। আমার জন্য তার অনেক বড় ভাইরা বললেও সে তার কানে তোলেনি কারন আমাকেতো এখন প্রয়োজন নেই কর্মী হিসেবে, এখন সে নেতা তার প্রয়োজন মেটাতে পারলেই কেবল সে প্রয়োজনবোধ করবেন।
বাংলাদেশের এমন কোন হল আছে কি যেখানে কোন গেস্ট গিয়ে একদিন থাকতে পারে না। কিন্তু এই আমি প্রিয়ন্তী হলে একদিন গিয়েছিলাম দেখতে হলে থাকার কেমন অনুভূতি কিন্তু এই আকতার জানতে পেরে প্রোভোস্টকে চাপ দিয়ে সেই রাতেই আমাকে হল থেকে বের হতে বাধ্য করে।
আমার কি অপরাধ ছিল? আজ আপনারা তার কর্মী হিসেবে দাবি করে কমেন্ট করতেছেন তাদের উদ্দেশ্যে বলতে চাই এই আমার চাইতে বেশি রাজনীতি আপনারা তার সাথে করেন নাই আর বেশি শ্রমও দেন নাই সুতরাং আমার সাথে সে যা করছে সেগুলো আপনাদের সাথে হবে না এটার কিন্তু কোন সিউরিটি নেই। আমার মতো বহু দুসময়ের ভাইদের সাথেও সে বেইমানি করছে, সে অকৃতজ্ঞ, সে বেইমান।
এদিকে জিনিয়ার ফেসবুক টাইমলাইনে অভিযোগের প্রতিক্রিয়া জানতে মুঠোফোনে একাধিকবার যোগাযোগ করা হলে জবি ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক সাড়া দেননি।