বাংলাদেশ ০২:৩৯ পূর্বাহ্ন, সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
নোটিশ :

সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,, সাংবাদিক নিয়োগ চলছে,,০১৯৯৯-৯৫৩৯৭০, ০১৭১২-৪৪৬৩০৬,০১৭১১-০০৬২১৪ সম্পাদক

     
ব্রেকিং নিউজ ::
বন্ধু সাথে ঘুরতে ধর্ষণের শিকার পঞ্চগড়ে জমি ক্রয় করে প্রতারিত আমির। খোয়ালেন ২০ লাখ স্কুলগুলি আবার নতুন প্রাণ পেল। এক জোড়া গান নিয়ে ফিরলেন আরিফ খান মির্জাগঞ্জে গাঁজা সহ ছাত্রলীগের নেতা আটক মানব পাচার চক্রের মূলহোতা’সহ ০৩ জন মানব পাচার চক্রের সদস্য গ্রেফতার। বন্দর প্রেসক্লাবের স্থায়ী সদস্য জাহিদের মা’র মৃত্যু নারায়ণগঞ্জ জেলা টেলিভিশন জার্নালিস্ট এসোসিয়েশন’র শোক মুলাদীর আরিয়ালখাঁ নদীতে অভিযান চালিয়ে ৬টি অবৈধ বেহুন্দী জাল সহ ২জনকে আটক মাধবপুর বাজারে বিষপানে যুবকের মৃত্যু ঘাটাইল উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তারুন্যের অহংকার আরিফ হোসেন পীরগঞ্জের করতোয়া নদীতে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ায় বাড়িঘরে হামলা মারপিট টাকা ছিনতাই। মানিকগঞ্জে ৩ দিন অতিবাহিত হওয়ার পরেও সন্ধান মিলেনি সাংবাদিকের চুরি হওয়া টয়োটার গাছ উপড়ে পড়ে ঘরের উপর চাপা পড়ে মা ও ছেলের মৃত্যু।  কটিয়াদীতে কবরস্থান প্রতিষ্ঠায় মত বিনিময় সভা। কাউখালীতে চেয়ারম্যান প্রার্থী মনিরুজ্জামান তালুকদার পল্টনের গনসংযোগ ও পথসভা অনুষ্ঠিত হয়।

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাতিল করতে ডিসিসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ

  • নিজস্ব সংবাদ :
  • আপডেট সময় ০৮:২৭:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুন ২০২২
  • ১৬৭৫ বার পড়া হয়েছে

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাতিল করতে ডিসিসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ

 

এম এ আছাদ, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

সাতক্ষীরার দেবহাটায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে এক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাতিল করতে জেলা প্রশাসক ও ইউএনওসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছে বীর মুক্তিযোদ্দারা। দেবহাটা উপজেলার গেজেটভুক্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর ঢালী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবুর আলীসহ এলাকাবাসী লিখিতভাবে মন্ত্রনালয়ের সচিব, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর এই অভিযোগটি দায়ের করেছেন।

 

 

লিখিত অভিযোগ মতে জানা গেছে, উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের মৃত শহর আলী গাজীর ছেলে আনছার আলী একজন ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা। দেবহাটা উপজেলার জনৈক আব্দুল মান্নানের জন্মস্থান ভারতে। মান্নান ঢাকায় চাকরী করার সুবাদে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সাথে তার যোগাযোগ ছিল। বিবাদী আনছার আলী উক্ত মান্নানের ঢাকার বাসায় কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করত। যার কারনে মান্নান অবৈধ যোগাযোগের মাধ্যমে উক্ত আনছার আলীকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম অর্ন্তভূক্ত করায়। সেসময় থেকে আনছার মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে আসছে।

 

 

পরে যাচাই বাছাই শুরু হলে আনছার আলী তার পক্ষে স্বাক্ষর দেয়ার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর ঢালী, আব্দুল করিমসহ বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে অনুনয় বিনয় করে। কিন্তু সে (আনছার) ভূয়া হওয়ার কারনে তারা তার পক্ষে স্বাক্ষর বা স্বাক্ষীতে নাম দেয়নি। পরে আনছার আলী কালীগঞ্জ উপজেলার খানজিয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তারকে সমাজসেবা অফিসে তার একটি স্বাক্ষর বাকি আছে বলে ডেকে এনে সমাজসেবা অফিসের পিয়ন সাব্বির হোসেনের সহযোগীতায় আনছারের পক্ষে স্বাক্ষর দিয়ে নেয়।

 

 

আব্দুস সাত্তার লেখাপড়া না জানার কারনে উক্ত কাগজে সই দিয়ে দেয়। কিন্তু আনছার আলী প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে এবং তার ছেলেমেয়েরাও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে চাকরী করছে। সঠিকভাবে যাচাই বাছাই করলে উক্ত আনছার আলীর মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে না তালিকাভুক্তকরনের বিষয়টি প্রমানিত হবে। তাই অভিযোগকারীরা উক্ত আনছার আলীর বিরুদ্ধে অবিলম্বে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিকট আবেদন জানিয়েছেন।

 

 

 

আপলোডকারীর তথ্য

Banglar Alo News

hello
জনপ্রিয় সংবাদ

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাতিল করতে ডিসিসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ

আপডেট সময় ০৮:২৭:০৬ অপরাহ্ন, বুধবার, ২৯ জুন ২০২২

 

এম এ আছাদ, নিজস্ব প্রতিনিধিঃ

সাতক্ষীরার দেবহাটায় প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধার তালিকা থেকে এক ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার নাম বাতিল করতে জেলা প্রশাসক ও ইউএনওসহ বিভিন্ন দপ্তরে অভিযোগ দায়ের করেছে বীর মুক্তিযোদ্দারা। দেবহাটা উপজেলার গেজেটভুক্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর ঢালী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তার ও বীর মুক্তিযোদ্ধা সাবুর আলীসহ এলাকাবাসী লিখিতভাবে মন্ত্রনালয়ের সচিব, সাতক্ষীরা জেলা প্রশাসক ও দেবহাটা উপজেলা নির্বাহী অফিসার বরাবর এই অভিযোগটি দায়ের করেছেন।

 

 

লিখিত অভিযোগ মতে জানা গেছে, উপজেলার বসন্তপুর গ্রামের মৃত শহর আলী গাজীর ছেলে আনছার আলী একজন ভূয়া মুক্তিযোদ্ধা। দেবহাটা উপজেলার জনৈক আব্দুল মান্নানের জন্মস্থান ভারতে। মান্নান ঢাকায় চাকরী করার সুবাদে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সাথে তার যোগাযোগ ছিল। বিবাদী আনছার আলী উক্ত মান্নানের ঢাকার বাসায় কেয়ারটেকার হিসেবে কাজ করত। যার কারনে মান্নান অবৈধ যোগাযোগের মাধ্যমে উক্ত আনছার আলীকে মুক্তিযোদ্ধার তালিকায় নাম অর্ন্তভূক্ত করায়। সেসময় থেকে আনছার মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারের সকল সুযোগ সুবিধা ভোগ করে আসছে।

 

 

পরে যাচাই বাছাই শুরু হলে আনছার আলী তার পক্ষে স্বাক্ষর দেয়ার জন্য বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর ঢালী, আব্দুল করিমসহ বিভিন্ন মুক্তিযোদ্ধাদের কাছে অনুনয় বিনয় করে। কিন্তু সে (আনছার) ভূয়া হওয়ার কারনে তারা তার পক্ষে স্বাক্ষর বা স্বাক্ষীতে নাম দেয়নি। পরে আনছার আলী কালীগঞ্জ উপজেলার খানজিয়া গ্রামের বীর মুক্তিযোদ্ধা আব্দুস সাত্তারকে সমাজসেবা অফিসে তার একটি স্বাক্ষর বাকি আছে বলে ডেকে এনে সমাজসেবা অফিসের পিয়ন সাব্বির হোসেনের সহযোগীতায় আনছারের পক্ষে স্বাক্ষর দিয়ে নেয়।

 

 

আব্দুস সাত্তার লেখাপড়া না জানার কারনে উক্ত কাগজে সই দিয়ে দেয়। কিন্তু আনছার আলী প্রকৃত মুক্তিযোদ্ধা না হয়েও মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে সরকারের বিভিন্ন সুযোগ সুবিধা ভোগ করছে এবং তার ছেলেমেয়েরাও মুক্তিযোদ্ধা কোটায় বিভিন্ন সরকারের বিভিন্ন দপ্তরে চাকরী করছে। সঠিকভাবে যাচাই বাছাই করলে উক্ত আনছার আলীর মিথ্যা তথ্য দিয়ে মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে না তালিকাভুক্তকরনের বিষয়টি প্রমানিত হবে। তাই অভিযোগকারীরা উক্ত আনছার আলীর বিরুদ্ধে অবিলম্বে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের নিকট আবেদন জানিয়েছেন।